এথনোলগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন |
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভাষাবিজ্ঞান কাজ যোগ |
||
২১ নং লাইন: | ২১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:ভাষাবিজ্ঞান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভাষাবিজ্ঞান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভাষাবিজ্ঞান কাজ]] |
১৯:০২, ১৯ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মালিক | সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্স |
---|---|
ওয়েবসাইট | ethnologue |
অ্যালেক্সা অবস্থান | 92,650 (global; 03/2017) |
বাণিজ্যিক | yes |
এথ্নোলগ, মূল ইংরেজি নাম Ethnologue: Languages of the World, বিশ্বে ভাষার ব্যবহার সংক্রান্ত একটি বিখ্যাত পরিসংখ্যানিক আকরগ্রন্থ। ১৯৫১ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অ-মুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান সামার ইন্সটিটিউট অফ লিঙ্গুইস্টিক্স এটি বিশ্বব্যাপী যুগপৎ ওয়েব ও কাগজে ছাপিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান উদ্দেশ্য হল সাহিত্য ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ভাষার উন্নয়ন ও নথিভুক্তকরণ।
২০১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এথ্নোলগের ২১তম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এতে উল্লেখিত বিশ্বের মোট ভাষার সংখ্যা ৭০৯৭টি, যা ২০তম সংস্করণের চেয়ে ২টি কম। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ভাষার সংখ্যা ৫৮০টি, শক্তিশালী ভাষা ২,৪৪৬টি, বিকাশমান ভাষা ১,৫৯০টি, সংকটাপন্ন ভাষা ১,৫৫৯টি এবং বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে এমন ভাষা ৯২২টি। ২১তম সংস্করণ অনুযায়ী ১২৯৯ মিলিয়ন ভাষাভাষীসহ চৈনিক ভাষা হল বিশ্বের শীর্ষ ব্যবহৃত ভাষা।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ সিমন্স, গ্যারি। "Welcome to the 21st edition"। এথ্নোলগ। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৮।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |