সুতরাং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
[[File:Subhash Dutta and Kabori.jpg| thumb|সুতরাং চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যে সুভাষ দত্ত ও কবরী]]
[[File:Subhash Dutta and Kabori.jpg| thumb|সুতরাং চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যে সুভাষ দত্ত ও কবরী]]
গ্রামের চঞ্চল তরুণী কবরীকে ( জরিনার ভূমিকায়) ভালবাসে যুবক সুভাষ দত্ত ( আবদুল জব্বার খানের ভূমিকায়)। ভাবীকে দিয়ে জরিনার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায় সে, কিন্তু জরিনার বাবা দরিদ্র জব্বারের সাথে মেয়ের বিয়ে দিতে রাজি হয়না। টাকা উপার্জনের উদ্দেশ্যে ঢাকায় এসে নৈশপ্রহরীর চাকরি নেয় জব্বার। টাকা আয় করে গ্রামে ফিরে দেখে জরিনার বিয়ে হয়ে গেছে। ভাঙ্গা মনে শহরে ফিরে আসে জব্বার। ওদিকে মদ্যপ স্বামীর সংসারে নির্যাতন আর অপমানের শিকার হয় জরিনা। নিরুপায় জরিনার বাবা জব্বারের সাহায্য নেয়ার জন্য শহরে আসে। ঘটনাচক্রে জরিনার সাথে দেখা হয় জব্বারের। এভাবে বিয়োগান্তক পরিনতির দিকে এগিয়ে যায় কাহিনী।<ref>[http://www.bmdb.com.bd/movie/639/ সুতরাং, বাংলা মুভি ডাটাবেইজ]</ref>


== শ্রেষ্ঠাংশে ==
== শ্রেষ্ঠাংশে ==

০৪:০২, ১৬ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সুতরাং
ডিভিডি'র মোড়ক
পরিচালকসুভাষ দত্ত
প্রযোজকএম এ খায়ের
সি আর চৌধুরী (ইস্টার্ন ফিল্মস)
শ্রেষ্ঠাংশেকবরী

সুভাষ দত্ত
রানী সরকার
বেবী জাসমীন
বেবী জামাল
মেছবাহ
আকবর
মঞ্জুর
ইনাম
সিরাজ
মেহেদী
খান জইনুল
সুরকারসত্য সাহা
পরিবেশকশ্রীমতী পিকচার্স
মুক্তি১৯৬৪
দেশ পাকিস্তান
ভাষাবাংলা

সুতরাং ১৯৬৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতাপূর্ব একটি পাকিস্তানি বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন সুভাষ দত্ত এবং তিনি এই ছবিতে একটি গ্রামের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। সুভাষ দত্ত ছাড়াও ছবির প্রধান প্রধান চরিত্র গুলোতে অভিনয় করেছেন কবরী, রানী সরকার,বেবী জাসমীন, বেবী জামান, মেছবাহ, আকবর, মঞ্জুর, ইনাম, সিরাজ ,মেহেদী, খান জইনুলসহ আরো অনেকে। সৈয়দ শামসুল হক এই চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য, সংলাপ রচনা করেছিলেন এবং সকল গানের গীতিকার ছিলেন।[১]

এটি কবরী অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। সুভাষ দত্তের প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সত্য সাহার চলচ্চিত্র সংগীত পরিচালনার অভিষেক ঘটে। এটি বাংলাদেশের প্রথন চলচ্চিত্র হিসেবে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সম্মাননা লাভ করেছিল। ১৯৬৫ সালে ফ্রাংকফুর্ট চলচ্চিত্র উৎসবে দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে পুরস্কার লাভ করে।[২]

কাহিনী সংক্ষেপ

সুতরাং চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যে সুভাষ দত্ত ও কবরী

গ্রামের চঞ্চল তরুণী কবরীকে ( জরিনার ভূমিকায়) ভালবাসে যুবক সুভাষ দত্ত ( আবদুল জব্বার খানের ভূমিকায়)। ভাবীকে দিয়ে জরিনার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায় সে, কিন্তু জরিনার বাবা দরিদ্র জব্বারের সাথে মেয়ের বিয়ে দিতে রাজি হয়না। টাকা উপার্জনের উদ্দেশ্যে ঢাকায় এসে নৈশপ্রহরীর চাকরি নেয় জব্বার। টাকা আয় করে গ্রামে ফিরে দেখে জরিনার বিয়ে হয়ে গেছে। ভাঙ্গা মনে শহরে ফিরে আসে জব্বার। ওদিকে মদ্যপ স্বামীর সংসারে নির্যাতন আর অপমানের শিকার হয় জরিনা। নিরুপায় জরিনার বাবা জব্বারের সাহায্য নেয়ার জন্য শহরে আসে। ঘটনাচক্রে জরিনার সাথে দেখা হয় জব্বারের। এভাবে বিয়োগান্তক পরিনতির দিকে এগিয়ে যায় কাহিনী।[৩]

শ্রেষ্ঠাংশে

সম্মাননা

ফ্রাংকফুর্ট চলচ্চিত্র উৎসবে
  • দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র - (১৯৬৫)
পাকিস্তান চলচ্চিত্র উৎসব
  • শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার পুরস্কার - (১৯৬৫)[২]

সংগীত

সুতরাং ছবির সংগীত পরিচালনা করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত সংগীত পরিচালক সত্য সাহা[১]

গানের তালিকা

নোট

১ মুস্তাফা জামান আব্বাসী ও ফেরদৌসী রহমানের একত্রে প্রথম চলচ্চিত্রের গান ছিল[১]

তথ্যসূত্র

  1. "আমি কখনো গান লিখতে চাইনি"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৬ 
  2. নিজস্ব প্রতিবেদক সুভাষ দত্ত আর নেই দৈনিক প্রথম আলো, নভেম্বর ১৭, ২০১২
  3. সুতরাং, বাংলা মুভি ডাটাবেইজ

বহিঃসংযোগ

সুতরাং - বাংলা মুভি ডাটাবেজ