বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Nafiul adeeb (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
অ বিস্মৃত বিপ্লবী ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
তিনি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক সংগঠনের সভাপতি ছিলেন। প্রথম সাধারণ নির্বাচনে (১৯৫২) [[উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা]]<nowiki/>র বীজপুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য হন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৪৭৮-৪৭৯, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref> |
তিনি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক সংগঠনের সভাপতি ছিলেন। প্রথম সাধারণ নির্বাচনে (১৯৫২) [[উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা]]<nowiki/>র বীজপুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য হন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৪৭৮-৪৭৯, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref> |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিস্মৃত বিপ্লবী চতুর্থ খণ্ড|শেষাংশ=রায়|প্রথমাংশ=প্রকাশ|বছর=২০২১|প্রকাশক=নোশনপ্রেস [[চেন্নাই]] [[তামিলনাড়ু]]|অবস্থান=চেন্নাই|পাতাসমূহ=৫-৭|আইএসবিএন=978-1-63873-248-8}}</ref>{{ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন}} |
|||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
{{ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮৭-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮৭-এ জন্ম]] |
০১:৪৬, ১৫ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অনুশীলন সমিতি |
---|
প্রভাব |
অনুশীলন সমিতি |
উল্লেখযোগ্য ঘটনা |
সম্পর্কিত প্রসঙ্গ |
বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায় (ইংরেজি: Bipin Behari Ganguli) (জন্মঃ- ৫ নভেম্বর, ১৮৮৭ - মৃত্যুঃ- ১৪ জানুয়ারি, ১৯৫৪) ছিলেন স্বদেশী আন্দোলনের প্রথম যুগের রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন নেতা এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
বিপ্লবী জীবন
বিপিনবিহারীর আদি বাড়ি ছিল উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার হালিশহরে। বারীন্দ্রকুমার ঘোষ এবং রাসবিহারী বসুর সহকর্মীরূপে বৈপ্লবিক মন্ত্রে দীক্ষা গ্রহণ করেন। মুরারিপুকুর, আড়িয়াদহ প্রভৃতি বিপ্লবী কেন্দ্রের সঙ্গে তার প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিলো। তিনি বিপ্লবের আদিযুগে যে কয়েকটি সমিতি ছিলো তার মধ্যে ১৮৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত আত্মোন্নতি সমিতির সদস্য ছিলেন। তার উদ্যোগে ১৯১৪ সালে রডা কোম্পানির মাউজার পিস্তল অপহরণ করা হয়। ১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দে যুগান্তর দল কর্তৃক বার্ড কোম্পানির গাড়ি লুন্ঠনে যতীন্দ্রনাথের সাহায্যকারী ছিলেন। ১৯২১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি কংগ্রেস আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে ভারত ছাড়ো আন্দোলনেও যোগ দেন। তিনি জীবনের প্রায় ২৪ বছর বিভিন্ন জেলে কাটান।
স্বাধীনোত্তর জীবন
তিনি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক সংগঠনের সভাপতি ছিলেন। প্রথম সাধারণ নির্বাচনে (১৯৫২) উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বীজপুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য হন।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৪৭৮-৪৭৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ রায়, প্রকাশ (২০২১)। বিস্মৃত বিপ্লবী চতুর্থ খণ্ড। চেন্নাই: নোশনপ্রেস চেন্নাই তামিলনাড়ু। পৃষ্ঠা ৫–৭। আইএসবিএন 978-1-63873-248-8।