সমরকলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সিতাংশু কর (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সিতাংশু কর (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
* উৎপত্তিগতভাবে আঞ্চলিক যেমন: প্রাচ্যদেশীয় মার্শাল আর্টের বিপরীতে পশ্চিমা ধাঁচের মার্শাল আর্ট।
* উৎপত্তিগতভাবে আঞ্চলিক যেমন: প্রাচ্যদেশীয় মার্শাল আর্টের বিপরীতে পশ্চিমা ধাঁচের মার্শাল আর্ট।
* কৌশলগত যেমন: অস্ত্রধারীর বিপরীতে অস্ত্র ছাড়া , এই গ্রুপের মধ্যে অস্ত্রের নিদর্শন (অসি-ক্রীড়া,লাঠি খেলা) এবং যুদ্ধের নিদর্শন ([[আঁকড়াইয়া ধরা]]র বিপরীতে [[আঘাত]] করা, দাঁড়িয়ে যুদ্ধের বিপরীতে বসে বা শুয়ে যুদ্ধ।)
* কৌশলগত যেমন: অস্ত্রধারীর বিপরীতে অস্ত্র ছাড়া , এই গ্রুপের মধ্যে অস্ত্রের নিদর্শন (অসি-ক্রীড়া,লাঠি খেলা) এবং যুদ্ধের নিদর্শন ([[আঁকড়াইয়া ধরা]]র বিপরীতে [[আঘাত]] করা, দাঁড়িয়ে যুদ্ধের বিপরীতে বসে বা শুয়ে যুদ্ধ।)
* ব্যবহারিক কারজে অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে যেমন: নিজস্ব প্রতিরক্ষা, যুদ্ধ বিষয়ক খেলা অথবা প্রদর্শনের জন্য শারীরিক উন্নতি, ধ্যান ইত্যাদি।
* ব্যবহারিক কাজে অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে যেমন: নিজস্ব প্রতিরক্ষা, যুদ্ধ বিষয়ক খেলা অথবা প্রদর্শনের জন্য শারীরিক উন্নতি, ধ্যান ইত্যাদি।
* চাইনীজ ঐতিহ্যর মধ্যে যেমন: অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক কৌশল।
* চাইনীজ ঐতিহ্যর মধ্যে যেমন: অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক কৌশল।



১৮:২২, ৯ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মিয়ামটো মুসাশি (১৫৮৪-১৬৪৫), ইতিহাস বিখ্যাত অসি-ক্রীড়াবিদ এবং ক্লাসিক সামরিক কৌশলের পাঁচ রিংয়ের বইয়ের লেখক, দুটো বকেন প্রতিনিধিত্ব করছেন।

মার্শাল আর্টস বিধিবদ্ধ অনুশীলনের বিস্তীর্ণ পদ্ধতি এবং যুদ্ধের ঐতিহ্য যেটি বিভিন্ন কারণে অনুশীলন করা হয় যেমন নিজস্ব-প্রতিরক্ষা, প্রতিযোগিতা, শারীরিক আরোগ্য এবং সুস্থতা, অধিকন্তু মানসিক, শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি। মার্শাল আর্ট পরিভাষাটি ব্যাপকভাবে প্রাচ্য-এশিয় লড়াইয়ের কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত হয় কিন্তু লড়াইয়ের পদ্ধতি হিসেবে সূত্রপাত ১৫৫০ সালে ইউরোপে। ১৬৩৯ সালের হস্তচালিত ইংলিশ অসি-ক্রীড়াকে তলোয়ার চালানোর ‘’’বিজ্ঞান এবং কলা’’’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।পরিভাষাটি লাতিন শব্দ থেকে এসেছে, মার্শাল আর্ট হচ্ছে ‘’’মঙ্গলের কৌশল’’’, যিনি ‘’’রোমান যুদ্ধের দেবতা’’’।[১] কিছু মার্শাল আর্টকে বিবেচনা করা হয় ‘’’ঐতিহ্যগত’’’ যেটি জাতিগত, সাংস্কৃতিক অথবা ধর্মীয় পটভূমিতে সংযুক্ত, পক্ষান্তরে অন্যগুলো আধুনিক পদ্ধতি যেগুলি প্রতিষ্ঠাতা বা সমিতির মাধ্যমে উন্নতি লাভ করেছে।

পরিবর্তনশীলতা এবং ক্ষেত্র

মার্শাল আর্টকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যেমন-

  • ঐতিহাসিক আর্ট এবং সমকালীন পদ্ধতি যেমন: সাধারণ কুস্তির বিপরীতে আধুনিক সংকর মার্শাল আর্ট।
  • উৎপত্তিগতভাবে আঞ্চলিক যেমন: প্রাচ্যদেশীয় মার্শাল আর্টের বিপরীতে পশ্চিমা ধাঁচের মার্শাল আর্ট।
  • কৌশলগত যেমন: অস্ত্রধারীর বিপরীতে অস্ত্র ছাড়া , এই গ্রুপের মধ্যে অস্ত্রের নিদর্শন (অসি-ক্রীড়া,লাঠি খেলা) এবং যুদ্ধের নিদর্শন (আঁকড়াইয়া ধরার বিপরীতে আঘাত করা, দাঁড়িয়ে যুদ্ধের বিপরীতে বসে বা শুয়ে যুদ্ধ।)
  • ব্যবহারিক কাজে অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে যেমন: নিজস্ব প্রতিরক্ষা, যুদ্ধ বিষয়ক খেলা অথবা প্রদর্শনের জন্য শারীরিক উন্নতি, ধ্যান ইত্যাদি।
  • চাইনীজ ঐতিহ্যর মধ্যে যেমন: অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক কৌশল।

কৌশলগত লক্ষ্যের দ্বারা

অস্ত্র ছাড়া

অস্ত্র ছাড়া মার্শাল আর্টকে আঘাত অথবা (আঁকড়াইয়া ধরার অন্তর্ভুক্ত করা যায় বা দুটোর সমন্বয়েও করা যায় যাকে বলা হয় সংকর মার্শাল আর্ট

আঘাত

আঁকড়াইয়া ধরা

তথ্যসূত্র

  1. Clements, John (২০০৬)। "A Short Introduction to Historical European Martial Arts" (পিডিএফ)Meibukan Magazine (Special Edition No. 1): 2–4। ৪ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১২  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)