গাজওয়াতুল হিন্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
অ 103.85.32.61-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 27.147.206.2-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
দ্রুত অপসারণ প্রস্তাব করা হচ্ছে কারণ "নিবন্ধটিতে প্রসঙ্গ যাচাই করার জন্য যথেষ্ট পরিমান তথ্য নেই। এছাড়াও বিষয়টি বিতর্কিত হওয়ায় নিবন্ধটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ক্রিনশর্ট আকারে ধর্মীয় উস্কানির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। নিবন্ধটি অন্যান্য উইকিতেও নেই। যার ফলে নিবন্ধটির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাই সাপ্রতিক পরিস্থিতির বিবেচনা করে নিবন্ধটি যতেষ্ঠ বিশ্বাসযোগ্য তথ্যসূত্র যোগ করে লেখা উচিত অথবা দ্রুত অপসারণ করা উচিত যেন ভুল তথ্য না ছড়ায়।". (টুইং) |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{db-reason|1=নিবন্ধটিতে প্রসঙ্গ যাচাই করার জন্য যথেষ্ট পরিমান তথ্য নেই। এছাড়াও বিষয়টি বিতর্কিত হওয়ায় নিবন্ধটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ক্রিনশর্ট আকারে ধর্মীয় উস্কানির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। নিবন্ধটি অন্যান্য উইকিতেও নেই। যার ফলে নিবন্ধটির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাই সাপ্রতিক পরিস্থিতির বিবেচনা করে নিবন্ধটি যতেষ্ঠ বিশ্বাসযোগ্য তথ্যসূত্র যোগ করে লেখা উচিত অথবা দ্রুত অপসারণ করা উচিত যেন ভুল তথ্য না ছড়ায়।}} |
|||
{{essay-like|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৯}} |
{{essay-like|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৯}} |
||
{{weasel|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৯}} |
{{weasel|date=ফেব্রুয়ারি ২০১৯}} |
১০:২৭, ২৯ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুসারে দ্রুত অপসারণযোগ্য। কারণ: নিবন্ধটিতে প্রসঙ্গ যাচাই করার জন্য যথেষ্ট পরিমান তথ্য নেই। এছাড়াও বিষয়টি বিতর্কিত হওয়ায় নিবন্ধটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ক্রিনশর্ট আকারে ধর্মীয় উস্কানির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। নিবন্ধটি অন্যান্য উইকিতেও নেই। যার ফলে নিবন্ধটির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাই সাপ্রতিক পরিস্থিতির বিবেচনা করে নিবন্ধটি যতেষ্ঠ বিশ্বাসযোগ্য তথ্যসূত্র যোগ করে লেখা উচিত অথবা দ্রুত অপসারণ করা উচিত যেন ভুল তথ্য না ছড়ায়।। সঠিক বিচারধারার জন্য দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারা দেখুন।
যদি এই নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের উপযোগী না হয়, অথবা আপনার যদি নিবন্ধটির উন্নয়ন সাধন করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক পাতা থেকে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলুন, কিন্তু আপনার নিজের তৈরি নিবন্ধ থেকে বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি পাতাটি তৈরি করে থাকেন, এবং দ্রুত অপসারণের ক্ষেত্রে দ্বিমত পোষণ করেন, তবে আপত্তি জানাতে চাইলে নিচের বোতামটিতে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে আলাপ পাতায় নিয়ে যাবে এবং সেখানে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট বিন্যাস অনুযায়ী ব্যাখ্যা করুন কেন এই নিবন্ধটি অপসারণ করা উচিত নয়। অথবা সরাসরি আলাপ পাতায় গিয়ে আপনি নতুন বার্তা যোগ করতে পারেন অথবা আগের বার্তার উত্তর এসেছে কিনা সেটি পরীক্ষা করতে পারেন। লক্ষ করুন যে এই বিজ্ঞপ্তিটি যুক্ত করার পর যে কোনও সময়ই এই পাতাটি অপসারণ করা হতে পারে, যদি সেটি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার শর্ত সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে অথবা আলাপ পাতায় উল্লেখিত যুক্তিগুলো যথেষ্ট না হয়। প্রশাসকগণ: অপসারণের পূর্বে লিংক, ইতিহাস (শেষ), এবং লগ পরীক্ষা করুন। গুগল ওয়েব, সংবাদ অনুসন্ধানের বিষয়টি বিবেচনা করুন।
|
এই নিবন্ধটি এমনভাবে লেখা হয়েছে যে মনে হচ্ছে এটি একটি ব্যক্তিগত ভাবনা বা মতামত সম্বলিত রচনা এবং হয়তো নিবন্ধটির পরিচ্ছন্নকরণ প্রয়োজন। (ফেব্রুয়ারি ২০১৯) |
এই নিবন্ধটিতে অ-উইকিপিডিয়াসুলভ শব্দ রয়েছে: এবং রয়েছে অস্পষ্ট বাক্যাংশ যা প্রায়শই পক্ষপাতমূলক বা যাচাই করা যায় না এমন তথ্যের সাথে থাকে। (ফেব্রুয়ারি ২০১৯) |
এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। (মার্চ ২০১৮) |
গাজওয়াতুল হিন্দ হলো ইসলামের সর্বশেষ নবি হযরত মুহাম্মদ (সা) এর একটি ভবিষ্যদ্বাণী। যেখানে উল্লেখ আছে, মুসলিম এবং অমুসলিমদের মধ্যে ভারতীয় উপমহাদেশ এ একটি যুদ্ধ হবে, যাতে মুসলমানদের বিজয় ঘটবে। [১]
ধর্মীয় পান্ডুলিপিতে
হাদিস
হযরত আবু হুরায়রা কর্তৃক বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সা) ভারতের (তৎকালীন সময়ে "ভারত" বলতে পুরো ভারতীয় উপমহাদেশকে বোঝানো হতো) কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন,
অবশ্যই আমাদের একটি দল ভারতের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে । এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন)। এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মরিয়ম কে সিরিয়ায় (শাম) পাবে।
হযরত আবু হুরায়রা বলেন,
“ আমি যদি সেই গাযওয়া পেতাম, তাহলে আমার সকল নতুন ও পুরাতন সামগ্রী বিক্রি করে দিতাম এবং এতে অংশগ্রহণ করতাম । যখন আল্লাহ্ (সুবঃ) আমাদের সফলতা দান করতেন এবং আমরা ফিরতাম, তখন আমি একজন মুক্ত আবু হুরায়রা হতাম; যে কিনা সিরিয়ায় হযরত ঈসা কে পাবার গর্ব নিয়ে ফিরত । ও মুহাম্মাদ ! সেটা আমার গভীর ইচ্ছা যে আমি ঈসা এর এত নিকটবর্তী হতে পারতাম, আমি তাকে বলতে পারতাম যে আমি মুহাম্মাদের একজন সাহাবী।"
”বর্ণনাকারী বলেন যে মুহাম্মাদ (সঃ) মুচকি হাসলেন এবং বললেনঃ ‘খুব কঠিন, খুব কঠিন ’।
উল্লেখ্য, মুসনাদে আহমদ, শাইখ নাসেরুদ্দিন আলবানী (র) হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন
হাদিসে উল্লেখ পাওয়া যায়, মহনবি (সা) বলেছিলেনঃ
"আমার উম্মতের দুটি দল, আল্লাহ্ তা‘আলা তাদেরকে জাহান্নাম হতে পরিত্রাণ দান করবেন। একদল যারা হিন্দুস্থানের জিহাদ করবে, আর একদল যারা ঈসা ইব্ন মারিয়াম -এর সঙ্গে থাকবে।"[২][৩]
আরও উল্লেখ পাওয়া যায় আবু হুরায়রা বলেছেন,
"রাসুলুল্লাহ (সা) আমাদেরকে ভারত অভিযানের ওয়াদা দিয়েছিলেন। যদি আমি তা (ঐ যুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ) পাই, তা হলে আমি তাতে আমার সকল সম্পদ ব্যয় করব। আর যদি আমি তাতে নিহত হই, তাহলে আমি শহিদের মধ্যে উত্তম সাব্যস্ত হব। আর যদি আমি ফিরে আসি তা হলে আমি হবো জাহান্নাম হতে মুক্ত।"[৪][৫][৬][সনদ দুর্বল (Da'if)]
হযরত কা’ব থেকে বর্ণিত, মুহাম্মাদ (সা) বলেন,
"বায়তুল মোকাদ্দাসের (জেরুজালেমের) একজন রাজা ভারতের দিকে সৈন্য প্রেরণ করবে এবং সেখানের যাবতীয় সম্পদ ছিনিয়ে নিবে। ঐ সময় ভারত বায়তুল মোকাদ্দাসের (জেরুজালেমের) একটি অংশ হয়ে যাবে। তখন তার সামনে ভারতের সৈন্য বাহিনী গ্রেফতার অবস্থায় পেশ করা হবে। প্রায় গোটা পৃথিবী তার শাসনের অধীনে থাকবে। ভারতে তাদের অবস্থান দাজ্জালের আবির্ভাব হওয়া পর্যন্ত থাকবে"।
— আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ১২৩৫
বিশেষজ্ঞদের অভিমত
কিছু ধর্মবিদ ও ইতিহাসবিদ বিশ্বাস করেন যে এই ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে যখন মুসলমানরা দ্বিতীয় উমাইয়া খলিফা, মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান এর শাসনামলে মাহমুদ গজনভি ভারত আক্রমণ করেছিল। অপরপক্ষ বিশ্বাস করে যে, এটা ঘটবে ইমাম মাহদির সময়কালে কারণ "[২][৩] এই হাদিসে ঈসা ইবনে মরিয়ম এর সাথে থাকার উল্লেখ আছে। কিছু পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবীগণ পাকিস্তানকে উক্ত যুদ্ধের পটভুমিতে বিবেচনা করেন, যেহেতু পাকিস্তান এর খোরাসানও হিন্দুস্তান বা হিন্দে অবস্থিত। কারণ অন্য হাদিসে খোরাসানের ধর্মযোদ্ধাদের ঈসা ইবনে মরিয়মের সাথে যুক্ত হবার কথা উল্লেখ আছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "অখণ্ড ভারত? নাকি গাজওয়াতুল হিন্দ?"। banglarbarta.com। ২০১৮-০৭-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৬।
- ↑ ক খ টেমপ্লেট:Ihadis
- ↑ ক খ "হাদীস, জিহাদ গ্রন্থ, সুন্নাহ নাসায়ী, 3175"। Sunnah.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৬।
- ↑ টেমপ্লেট:Ihadis
- ↑ "হাদীস, জিহাদ গ্রন্থ, সুন্নাহ নাসায়ী, 3173"। Sunnah.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৬।
- ↑ "হাদীস, জিহাদ গ্রন্থ, সুন্নাহ নাসায়ী,, 3174"। Sunnah.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৬।