কেলাসবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
{{রসায়নের শাখা}}
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}

{{রসায়নের শাখা}}


[[বিষয়শ্রেণী:রসায়ন]]
[[বিষয়শ্রেণী:রসায়ন]]

০৭:২০, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একটি কেলাসিত কঠিন পদার্থ; স্ট্রনশিয়াম টাইটানেট অণুর ভেতরে পরমাণুদের চিত্র। অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বলতর পরমাণুগুলি স্ট্রনশিয়াম পরমাণু এবং অপেক্ষাকৃত কম উজ্জ্বল পরমাণুগুলি টাইটেনিয়াম পরমাণু।

কেলাসবিজ্ঞান বিজ্ঞানের একটি ব্যবহারিক শাখা যেখানে কেলাসিত কঠিন পদার্থের অভ্যন্তরে পরমাণুসমূহের বিন্যাস ও বন্ধন নিয়ে এবং কেলাস পিঞ্জরসমূহের (crystal lattice) জ্যামিতিক কাঠামো বের করা নিয়ে গবেষণা করা হয়। চিরায়তভাবে কেলাসসমূহের আলোকীয় ধর্মগুলিকে খনিজবিজ্ঞান ও রসায়নবিজ্ঞানে বিভিন্ন পদার্থ চিহ্নিত করতে ব্যবহার করা হত। আধুনিক কেলাসবিজ্ঞানে কেলাসের ভেতরে রঞ্জনরশ্মি চালনা করে সেগুলির অপবর্তন পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যেখানে কেলাসগুলি এক ধরনের আলোক গরাদ বা জালি হিসেবে কাজ করে। রঞ্জনরশ্মি কেলাসবিজ্ঞানের বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে রসায়নবিদেরা বিভিন্ন খনিজ ও জৈব পদার্থের (যেমন প্রোটিন বা ডিএনএ) জটিল, বৃহদাকার অণুর আভ্যন্তরীণ কাঠামো ও এদের অন্তর্নিহিত বিভিন্ন রাসায়নিক বন্ধন নির্ণয় করতে পারেন। রঞ্জনরশ্মি ছাড়াও ইলেকট্রন ও নিউট্রন রশ্মির অপবর্তন-ভিত্তিক কেলাসবিজ্ঞানও বিদ্যমান।

জাতিসংঘ ক্ষেত্রটিকে মর্যাদা দিয়ে ২০১৪ সালকে কেলাসবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক বছর হিসেবে ঘোষণা দেয়।[১]

তথ্যসূত্র