আল-হাজ হাসান গুলিদ আবতিদুন স্টেডিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ১১°৩৪′২৭″ উত্তর ৪৩°০৭′৫৫″ পূর্ব / ১১.৫৭৪১৭° উত্তর ৪৩.১৩১৯৪° পূর্ব / 11.57417; 43.13194
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বহির্সংযোগ → বহিঃসংযোগ
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
শুদ্ধ বানান (হীরক রাজা)
৪৩ নং লাইন: ৪৩ নং লাইন:


== আয়োজন ==
== আয়োজন ==
স্টেডিয়ামটি জিবুতি জাতীয় ফুটবল দলের আন্তর্জাতিক খেলা, ঘরোয়া লিগ, কাপ, সুপার কাপ ও মল্লক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠানের প্রধান আয়োজনের প্রধান ভেন্ন্যু। ২০০০ সালের ৭ এপ্রিল, এই স্টেডিয়ামে ২,৭০০ দর্শকের উপস্থিতিতে স্বাগতিক জিবুতি ও গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মধ্যে [[২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০০২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের]] বাছাইপর্বের অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটা ছিল এই ভেন্যুর প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ। স্টেডিয়ামটি প্রতি বছর মার্চ মাসে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সেমি-[[ম্যারাথন|ম্যারাথনের]] শুরু ও সমাপনী স্থান হিসেবে নিয়মিত ব্যবহৃত হয়।<ref name=":0" />
স্টেডিয়ামটি জিবুতি জাতীয় ফুটবল দলের আন্তর্জাতিক খেলা, ঘরোয়া লিগ, কাপ, সুপার কাপ ও মল্লক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের প্রধান আয়োজনের প্রধান ভেন্ন্যু। ২০০০ সালের ৭ এপ্রিল, এই স্টেডিয়ামে ২,৭০০ দর্শকের উপস্থিতিতে স্বাগতিক জিবুতি ও গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মধ্যে [[২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০০২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের]] বাছাইপর্বের অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটা ছিল এই ভেন্যুর প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ। স্টেডিয়ামটি প্রতি বছর মার্চ মাসে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সেমি-[[ম্যারাথন|ম্যারাথনের]] শুরু ও সমাপনী স্থান হিসেবে নিয়মিত ব্যবহৃত হয়।<ref name=":0" />


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৩:৫৮, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আল-হাজ হাসান গুলিদ আবতিদুন স্টেডিয়াম
মানচিত্র
অবস্থানজিবুতি সিটি, জিবুতি
স্থানাঙ্ক১১°৩৪′২৭″ উত্তর ৪৩°০৭′৫৫″ পূর্ব / ১১.৫৭৪১৭° উত্তর ৪৩.১৩১৯৪° পূর্ব / 11.57417; 43.13194
ধারণক্ষমতা২০,০০০
উপরিভাগকৃত্রিম ঘাস
নির্মাণ
উদ্বোধন২৬ জুন ১৯৯৩
পুনঃসংস্কার২০০২
ভাড়াটে
জিবুতি জাতীয় ফুটবল দল (১৯৯৩ - বর্তমান)

আল-হাজ হাসান গুলিদ আবতিদুন স্টেডিয়াম জিবুতির জাতীয় স্টেডিয়াম। জিবুতির রাজধানী জিবুতি সিটিতে অবস্থিত স্টেডিয়ামটি ১৯৯৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। স্টেডিয়ামটিতে জিবুতির ফুটবল ফেডারেশনসহ বিভিন্ন ক্রীড়া পরিষদের কার্যালয় আছে। ২০,০০০ ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্টেডিয়ামটি মূলত ফুটবলমল্লক্রীড়া'র জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়।[১] সূচনালগ্ন হতে স্টেডিয়ামটি জিবুতির জাতীয় ফুটবল দলের স্বাগতিক মাঠ হিসেবে পরিচিত।[২] নির্মাণের পর স্টেডিয়ামটি ২০০২ ও ২০০৭ সালে সংস্কার করা হয়।

নির্মাণ ও সংস্কার

চীনা প্রকৌশলের সহায়তায় স্টেডিয়ামটি নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৩ সালের ২৬ জুন জিবুতির প্রথম রাষ্ট্রপতি হাসান গুলিদ আবতিদুনের নামে উদ্বোধন করা হয়। ২০০২ সালে এই স্টেডিয়াম সংস্কার করা হয়। ফিফার 'গোল' প্রকল্পের আওতায় ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে স্টেডিয়ামটির মাঠে কৃত্রিম ঘাস লাগানো হয়।[১]

কাঠামো

স্টেডিয়ামের কৃত্রিম ঘাস আবৃত মাঠের চারপাশে মল্লক্রীড়ার আট লেনের দৌড়ের ট্র্যাক আছে। মাঠের দুইপাশে দর্শক বসার স্থান আছে, প্রতিটি ১০,০০০ দর্শক ধারণ করতে পারে। একটি দর্শক আসনের স্ট্যান্ড ছাউনীযুক্ত। এছাড়াও স্টেডিয়ামের ভবনে মার্শাল আর্টটেবিল টেনিস খেলা ও অনুশীলনের জন্য তিনটি কক্ষ আছে।

আয়োজন

স্টেডিয়ামটি জিবুতি জাতীয় ফুটবল দলের আন্তর্জাতিক খেলা, ঘরোয়া লিগ, কাপ, সুপার কাপ ও মল্লক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের প্রধান আয়োজনের প্রধান ভেন্ন্যু। ২০০০ সালের ৭ এপ্রিল, এই স্টেডিয়ামে ২,৭০০ দর্শকের উপস্থিতিতে স্বাগতিক জিবুতি ও গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মধ্যে ২০০২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটা ছিল এই ভেন্যুর প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ। স্টেডিয়ামটি প্রতি বছর মার্চ মাসে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সেমি-ম্যারাথনের শুরু ও সমাপনী স্থান হিসেবে নিয়মিত ব্যবহৃত হয়।[১]

তথ্যসূত্র

  1. http://www.udj-djibouti.com/dji/index.php?option=com_content&view=article&id=1464:djibouti&catid=1:latest-news&Itemid=27 ওয়েব্যাক মেশিনে Udi-djibuti (২০১৫-০৪-০২ তারিখে আর্কাইভকৃত)
  2. "World Stadiums - Stadiums in Djibouti"www.worldstadiums.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-৩০ 

বহিঃসংযোগ