ফুরফুরা (গ্রাম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→ইতিহাস: মোটেও বিশ্বকোষীয় নয়, পুনর্লিখন আবশ্যক ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) অ Owais Al Qarni-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Al Riaz Uddin Ripon-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
||
৫০ নং লাইন: | ৫০ নং লাইন: | ||
| footnotes = |
| footnotes = |
||
}} |
}} |
||
'''ফুরফুরা শরীফ''' (ফুরফুরা দরবার শরীফ নামেও পরিচিত) [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] [[শ্রীরামপুর মহকুমা|শ্রীরামপুর মহকুমার]] জাঙ্গিপাড়া কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ব্লকের একটি গ্রাম। |
'''ফুরফুরা শরীফ''' (ফুরফুরা দরবার শরীফ নামেও পরিচিত) [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] [[শ্রীরামপুর মহকুমা|শ্রীরামপুর মহকুমার]] জাঙ্গিপাড়া কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ব্লকের একটি গ্রাম। এটি মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র স্থান। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
||
হুগলী জেলার অন্তর্গত '''ফুরফুরা শরীফ''' অতি প্রাচীণ এবং প্রসিদ্ধ দরবার। |
|||
যখন ফুরফুরা শরীফের পীর সাহেব কিবলা (রহঃ) এর পূর্বপুরুষ হযরত মাওলানা মনসুর বাগদাদী (রহঃ) এবং উনার সেনাপতি হযরত শাহ হোসেন বুখারী (রহঃ) সহ বঙ্গদেশে আগমন করেন তখন ফুরফুরা শরীফ এবং তার আশপাশের গ্রামগুলো বলিয়া-বাসন্তী নামে পরিচিত ছিল। |
|||
৭৯৬ হিজরীতে সুলতান গিয়াস-উদ্দিন ভাগীরথী নদীর তীর নিয়ন্ত্রণে আনার পরিকল্পনা নেন। সৈন্য পাঠান বাংলার ছোট ছোট সামন্তবাদী এলাকায়, জমিদারিতে। সেনা বাহিনীর সাথে সাথে বিদগ্ধ আলেমরাও আগমন করেছিলেন। |
|||
এমনি এক অভিযানে হযরত শাহ সূফী সুলতান (রহঃ) সেনাবাহিনী সহ আগমন করেন বঙ্গ দেশের দিকে। হযরত সূফী সুলতান (রহঃ) সৈন্যদের দুই ভাগ করলেন। নিজে একদল নিয়ে এগিয়ে গেলেন পান্ডু অভিমুখে, অন্য দলটা হযরত শাহ হোসেন বুখারী (রহঃ) এর নেতৃত্বে বলিয়া-বাসন্তী দিকে এগিয়ে আসেন। |
|||
এখানেই ফুরফুরা শরীফের গোড়াপত্তন। আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত যুগে যুগে স্থানে স্থানে পাঠিয়ে থাকেন ইসলামে নবযুগ দানকারীদের। ম্রিয়মাণ সুন্নাত, ইসলামী মৌলিক আচার-আচরণে ভাটা পড়লে আবির্ভাব হয় মুহিউস সুন্নাহদের। |
|||
তেমনিভাবে ফুরফুরা শরীফেও আদর্শ ধার্মিক পুরুষ, মৌলিক তাসাউফের অণ্বেষী, সুন্নাতের পুুনর্জীবনদানকারী, আ’রিফে রব্বানী, তবিরে জিসমানী, আমিরুশ শারইয়াত ওয়াত তরিকত, মুজাদ্দিদ-ই-জামান, কুতুব-ই-দাওরা, হাদীয়ে মিল্লাত ওয়াদ্দীন, হুজ্জাতুল ইসলামকে প্রেরণ করলেন। তিনি বংশগত দিক দিয়ে ইসলামের প্রথম খলিফা, খলিফাতুর রাসূল, আসহাবে আজম হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) সরাসরি নাসল-ই-পাক এ। তার পবিত্র নাম [[পীর আবু বকর সিদ্দিকী|হযরত আবু বকর সিদ্দিকী]] আল-কোরাইশী (রহঃ)। {{সত্যতা}} |
|||
==ভূগোল== |
==ভূগোল== |
১৪:০৪, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ফুরফুরা শরীফ | |
---|---|
গ্ৰাম | |
পশ্চিমবঙ্গ | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৫′১৬″ উত্তর ৮৮°০৭′৪৮″ পূর্ব / ২২.৭৫৪৫° উত্তর ৮৮.১৩০১° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হুগলী |
উচ্চতা | ১১ মিটার (৩৬ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০০১) | |
• মোট | ৬,৭২০ |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি |
সময় অঞ্চল | IST (ইউটিসি+5:30) |
পিন | ৭২২৭০৬ |
টেলিফোন কোড | ৯১ ৩২১২ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | IN-WB |
ওয়েবসাইট | www |
ফুরফুরা শরীফ (ফুরফুরা দরবার শরীফ নামেও পরিচিত) পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার শ্রীরামপুর মহকুমার জাঙ্গিপাড়া কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ব্লকের একটি গ্রাম। এটি মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র স্থান।
ইতিহাস
হুগলী জেলার অন্তর্গত ফুরফুরা শরীফ অতি প্রাচীণ এবং প্রসিদ্ধ দরবার। যখন ফুরফুরা শরীফের পীর সাহেব কিবলা (রহঃ) এর পূর্বপুরুষ হযরত মাওলানা মনসুর বাগদাদী (রহঃ) এবং উনার সেনাপতি হযরত শাহ হোসেন বুখারী (রহঃ) সহ বঙ্গদেশে আগমন করেন তখন ফুরফুরা শরীফ এবং তার আশপাশের গ্রামগুলো বলিয়া-বাসন্তী নামে পরিচিত ছিল। ৭৯৬ হিজরীতে সুলতান গিয়াস-উদ্দিন ভাগীরথী নদীর তীর নিয়ন্ত্রণে আনার পরিকল্পনা নেন। সৈন্য পাঠান বাংলার ছোট ছোট সামন্তবাদী এলাকায়, জমিদারিতে। সেনা বাহিনীর সাথে সাথে বিদগ্ধ আলেমরাও আগমন করেছিলেন। এমনি এক অভিযানে হযরত শাহ সূফী সুলতান (রহঃ) সেনাবাহিনী সহ আগমন করেন বঙ্গ দেশের দিকে। হযরত সূফী সুলতান (রহঃ) সৈন্যদের দুই ভাগ করলেন। নিজে একদল নিয়ে এগিয়ে গেলেন পান্ডু অভিমুখে, অন্য দলটা হযরত শাহ হোসেন বুখারী (রহঃ) এর নেতৃত্বে বলিয়া-বাসন্তী দিকে এগিয়ে আসেন। এখানেই ফুরফুরা শরীফের গোড়াপত্তন। আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত যুগে যুগে স্থানে স্থানে পাঠিয়ে থাকেন ইসলামে নবযুগ দানকারীদের। ম্রিয়মাণ সুন্নাত, ইসলামী মৌলিক আচার-আচরণে ভাটা পড়লে আবির্ভাব হয় মুহিউস সুন্নাহদের। তেমনিভাবে ফুরফুরা শরীফেও আদর্শ ধার্মিক পুরুষ, মৌলিক তাসাউফের অণ্বেষী, সুন্নাতের পুুনর্জীবনদানকারী, আ’রিফে রব্বানী, তবিরে জিসমানী, আমিরুশ শারইয়াত ওয়াত তরিকত, মুজাদ্দিদ-ই-জামান, কুতুব-ই-দাওরা, হাদীয়ে মিল্লাত ওয়াদ্দীন, হুজ্জাতুল ইসলামকে প্রেরণ করলেন। তিনি বংশগত দিক দিয়ে ইসলামের প্রথম খলিফা, খলিফাতুর রাসূল, আসহাবে আজম হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) সরাসরি নাসল-ই-পাক এ। তার পবিত্র নাম হযরত আবু বকর সিদ্দিকী আল-কোরাইশী (রহঃ)। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]