আল মাহমুদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আল মাহমুদ
আল মাহমুদ
	আল মাহমুদ
জন্ম	মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ; ১১ জুলাই ১৯৩৬; মোড়াইল গ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাংলাদেশ
মৃত্যু	ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৯ (বয়স ৮২)
পেশা	কবি, সম্পাদক, সাংবাদিক
জাতীয়তা	ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯৩৬-১৯৪৭); পাকিস্তানী (১৯৪৭-১৯৭১) ; বাংলাদেশী (১৯৭১-২০১৯)
নাগরিকত্ব	ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত); পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে); বাংলাদেশ
সময়কাল	বিংশ শতাব্দী
ধরন	কবিতা, গল্প, উপন্যাস
বিষয়	গ্রামীণ জীবন, নারী
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি	লোক লোকান্তর ; কালের কলস ; সোনালি কাবিন ; মায়াবী পর্দা দুলে উঠো ; কাবিলের বোন (উপন্যাস) ; পানকৌড়ির রক্ত (গল্পগ্রন্থ)
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার	একুশে পদক (১৯৮৬); বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৮)
দাম্পত্যসঙ্গী	সৈয়দা নাদিরা বেগম

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

[পরীক্ষিত সংশোধন]

[অপরীক্ষিত সংশোধন]

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১২:২২, ১৭ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (১১ জুলাই ১৯৩৬ – ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯) যিনি আল মাহমুদ নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি।^[১] তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন।^[২] বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্‌ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে।^[৩]^[৪] তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠিত সরকার বিরোধী সংবাদপত্র দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।

১৯৫০-এর দশকে যে কয়েকজন লেখক বাংলা ভাষা আন্দোলন, জাতীয়তাবাদ, রাজনীতি, অর্থনৈতিক নিপীড়ন এবং পশ্চিম পাকিস্তানি সরকার বিরোধী আন্দোলন নিয়ে লিখেছেন তাদের মধ্যে মাহমুদ একজন।^[৫] লোক লোকান্তর (১৯৬৩), কালের কলস (১৯৬৬), সোনালী কাবিন (১৯৭৩), মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ।^[৬] কবি আল মাহমুদ তার অনবদ্য গল্প ও উপন্যাসের জন্যও খ্যতি অর্জন করেছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন

আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতৃপ্রদত্ত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ।^[৭] তার পিতার নাম মীর আবদুর রব ও মাতার নাম রওশন আরা মীর।^[৮] তার দাদার নাম আব্দুল ওহাব মোল্লা যিনি হবিগঞ্জ জেলায় জমিদার ছিলেন।

কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার সাধনা হাই স্কুল এবং পরে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড হাই স্কুলে পড়ালেখা করেন। মূলত এই সময় থেকেই তার লেখালেখির শুরু। আল মাহমুদ বেড়ে উঠেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তিনি মধ্যযুগীয় প্রণয়োপাখ্যান, বৈষ্ণব পদাবলি, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল প্রমুখের সাহিত্য পাঠ করে ঢাকায় আসার পর কাব্য সাধনা শুরু করেন এবং ষাট দশকেই স্বীকৃতি ও পাঠকপ্রিয়তা লাভ করেন।

কর্মজীবন

সংবাদপত্রে লেখালেখির সূত্র ধরে ১৯৫৪ সালে মাহমুদ ঢাকা আগমন করেন। সমকালীন বাংলা সাপ্তাহিক পত্র/পত্রিকার মধ্যে কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক মিল্লাত পত্রিকায় প্রুফ রিডার হিসেবে সাংবাদিকতা জগতে পদচারণা শুরু করেন। ১৯৫৫ সাল কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী কাফেলা পত্রিকার চাকরি ছেড়ে দিলে তিনি সেখানে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন।

১৯৭১ সালে তিনি ভারত গমন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। যুদ্ধের পরে দৈনিক গণকণ্ঠ নামক পত্রিকায় প্রতিষ্ঠা-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সম্পাদক থাকাকালীন এ সময় সরকারের বিরুদ্ধে লেখার কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমীর গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের সহপরিচালক পদে নিয়োগ দেন। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনের পর তিনি পরিচালক হন। পরিচালক হিসেবে ১৯৯৩ সালে অবসর গ্রহণ করেন।^[৩]

সাহিত্যজীবন

১৯৫৪ সাল অর্থাৎ ১৮ বছর বয়স থেকে তার কবিতা প্রকাশ পেতে থাকে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকা এবং কলকাতার নতুন সাহিত্য, চতুষ্কোণ, ময়ূখ ও কৃত্তিবাস ও বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত 'কবিতা' পত্রিকায় লেখালেখির সুবাদে ঢাকা-কলকাতার পাঠকদের কাছে তার নাম পরিচিত হয়ে ওঠে এবং তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত হয়। কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩) সর্বপ্রথম তাকে স্বনামধন্য কবিদের সারিতে জায়গা করে দেয়। এরপর কালের কলস (১৯৬৬), সোনালি কাবিন (১৯৭৩), মায়াবী পর্দা দুলে উঠো (১৯৭৬) কাব্যগ্রন্থগুলো তাকে প্রথম সারির কবি হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।

তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার নগরকেন্দ্রিক প্রেক্ষাপটে ভাটি বাংলার জনজীবন, গ্রামীণ আবহ, নদীনির্ভর জনপদ, চরাঞ্চলের জীবনপ্রবাহ এবং নরনারীর চিরন্তন প্রেম-বিরহকে তার কবিতায় অবলম্বন করেন। নারী ও প্রেমের বিষয়টি তার কবিতায় ব্যাপকভাবে এসেছে। উদ্দীপনা সৃষ্টিকারী হিসেবে নারীর যৌনতা, আকাঙ্ক্ষা ও ভোগের লালসাকে তিনি শিল্পের অংশ হিসেবেই দেখিয়েছেন।^[৯] আধুনিক বাংলা ভাষার প্রচলিত কাঠামোর মধ্যে স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততায় আঞ্চলিক শব্দের প্রয়োগ তার অনন্য কীর্তি।

১৯৬৮ সালে ‘লোক লোকান্তর’ ও ‘কালের কলস’ নামে দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।^[১০] তার সবচেয়ে সাড়া জাগানো সাহিত্যকর্ম সোনালি কাবিন। ১৯৭০-এর দশকের শেষার্ধ তার কবিতায় বিশ্বস্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস উৎকীর্ণ হতে থাকে; এর জন্য তিনি প্রগতিশীলদের সমালোচনার মুখোমুখি হন। ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস “কবি ও কোলাহল”। কোনো কোনো তাত্ত্বিকের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, বিশ্বাসগ্রস্ততার কারণে তার বেশকিছু কবিতা লোকায়তিক সাহিত্যদর্শন দৃষ্টান্তবাদ দ্বারা অগ্রহণযোগ্য। তবে একথাও সত্য, কবিতায় দর্শন থাকে, কিন্তু দর্শন দ্বারা কবিতা নিয়ন্ত্রিত নয়, কবিতা আবেগের কারবার। ^[১১]

উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত গ্রন্থ

লোক লোকান্তর (১৯৬৩)
কালের কলস (১৯৬৬)
সোনালী কাবিন (১৯৭৩)
মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো (১৯৭৬)
আরব্য রজনীর রাজহাঁস
বখতিয়ারের ঘোড়া
অদৃশ্যবাদীদের রান্নাবান্না
Selected Poems - Al Mahmud (১৯৮১)
দিনযাপন
দ্বিতীয় ভাঙ্গন
একটি পাখি লেজ ঝোলা
পাখির কাছে ফুলের কাছে
আল মাহমুদের গল্প
গল্পসমগ্র
প্রেমের গল্প
যেভাবে বেড়ে উঠি
কিশোর সমগ্র
কবির আত্নবিশ্বাস
কবিতাসমগ্র
কবিতাসমগ্র-২
পানকৌড়ির রক্ত
সৌরভের কাছে পরাজিত
গন্ধ বণিক
ময়ূরীর মুখ
না কোন শূন্যতা মানি না
নদীর ভেতরের নদী
পাখির কাছে , ফুলের কাছে
প্রেম ও ভালোবাসার কবিতা
প্রেম প্রকৃতির দ্রোহ আর প্রার্থনা কবিতা
প্রেমের কবিতা সমগ্র
উপমহাদেশ
বিচূর্ণ আয়নায় কবির মুখ
উপন্যাস সমগ্র-১
উপন্যাস সমগ্র-২
উপন্যাস সমগ্র-৩
তোমার গন্ধে ফুল ফুটেছে (২০১৫)^[১২]
ছায়ায় ঢাকা মায়ার পাহাড় (রূপকথা)
ত্রিশেরা
উড়াল কাব্য
এ গল্পের শেষ নেই শুরুও ছিল না

(মহাকাব্য)

ব্যক্তিগত জীবন

আল মাহমুদ ব্যক্তিগত জীবনে সৈয়দা নাদিরা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।^[৮] এই দম্পতির পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে।^[৮]

২০১৯ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি ৮২ বছর বয়সে ঢাকার ধানমণ্ডির ইবনে সিনা হাসপাতা‌লে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি নিউমোনিয়াসহ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন।^[১৩]^[১৪]^[১৫]

পুরস্কার ও সম্মাননা

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৮)
জয় বাংলা পুরস্কার (১৯৭২)
হুমায়ুন কবীর স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২)
জীবনানন্দ স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭২)
কাজী মোতাহার হোসেন সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৬)
কবি জসীম উদ্দিন পুরস্কার
ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৬)
একুশে পদক (১৯৮৬)
নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক (১৯৯০)
ভানুসিংহ সম্মাননা পদক (২০০৪)
লালন পুরস্কার (২০১১)
বাসাসপ কাব্যরত্ন (২০১৭)

সমালোচনা

অনেকেই সমালোচনা করে বলেন যে, আল মাহমুদ ১৯৯০’র দশকে ইসলামী ধর্মীয় বোধের দিকে ঝুঁকে পড়েন। তার কবিতায় ইসলামী চেতনার প্রতিফলন ঘটতে থাকে।যদিও ধার্মিক হওয়া অথবা কোনো কোনো ধর্মীয় বোধের প্রতি ঝুঁকে পড়া দোষণীয় কিছু নয়। ^[১৬] যদিও তিনি বিভিন্ন সময় তা অস্বীকার করেছেন।^[১৭]

আল মাহমুদকে নিয়ে গবেষণা

কবি খোরশেদ মুকুল আল মাহমুদকে নিয়ে লিখেছেন গবেষণামূলক গ্রন্থ 'দ্রোহের কবি আল মাহমুদ'। <ref>[১]<ref>
কমরুদ্দিন আহমেদ প্রকাশ করেছেন গবেষণামূলক প্রবন্ধগ্রন্থ ‘আল মাহমুদ : কবি ও কথাশিল্পী’<ref>[২]<ref>

তথ্যসূত্র

↑ "ক‌বি আল মাহমু‌দ আইসিইউতে"। bangla.bdnews24.com। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ পয়েমহান্টার.কম। "আল মাহমুদ (১১ জুলাই, ১৯৩৬ - ব্রাহ্মণবাড়ীয়া/বাংলাদেশ)"। পয়েমহান্টার.কম। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
↑ ^ক ^খ "কবি আল মাহমুদ"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৪।
↑ "Poet Al Mahmud turns 73"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।
↑ "কাব্য"। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ "সোনালি কাবিন"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ "সোনালী কাবিনের কবি আল মাহমুদ"। দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৪।
↑ ^ক ^খ ^গ "হাসপাতালে কবি আল মাহমুদ"। এনটিভি। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ দীপংকর দীপক (নভেম্বর ২৭, ২০১৭)। "আল মাহমুদের কবিতায় নারী ও প্রেম"। একুশে টিভি। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২০, ২০১৮।
↑ "কবি আল মাহমুদ আইসিইউতে"। ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ "১৮ বছরেই প্রকাশিত হয় কবি আল মাহমুদের কবিতা"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ "আল মাহমুদের নতুন কবিতার বই"। এনটিভি। ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৫।
↑ "কবি আল মাহমুদ আর নেই"। সময় টিভি। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "ক‌বি আল মাহমু‌দের বিদায়"। bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।
↑ "কবি আল মাহমুদ আর নেই"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।
↑ আল মাহমুদের দেখা মিললো তবে
↑ দাড়ি রেখেছি বলে মৌলবাদী হয়ে গেছি

বহিঃসংযোগ

[1] "ক‌বি আল মাহমু‌দ আইসিইউতে"। bangla.bdnews24.com। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[poemhunter-2] পয়েমহান্টার.কম। "আল মাহমুদ (১১ জুলাই, ১৯৩৬ - ব্রাহ্মণবাড়ীয়া/বাংলাদেশ)"। পয়েমহান্টার.কম। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।

[:0-3] ক ^খ "কবি আল মাহমুদ"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৪।

[dailystar2-4] "Poet Al Mahmud turns 73"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।

[5] "কাব্য"। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[6] "সোনালি কাবিন"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[7] "সোনালী কাবিনের কবি আল মাহমুদ"। দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৪।

[এনটিভি-8] ক ^খ ^গ "হাসপাতালে কবি আল মাহমুদ"। এনটিভি। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[etv-9] দীপংকর দীপক (নভেম্বর ২৭, ২০১৭)। "আল মাহমুদের কবিতায় নারী ও প্রেম"। একুশে টিভি। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২০, ২০১৮।

[10] "কবি আল মাহমুদ আইসিইউতে"। ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[11] "১৮ বছরেই প্রকাশিত হয় কবি আল মাহমুদের কবিতা"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[12] "আল মাহমুদের নতুন কবিতার বই"। এনটিভি। ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৫।

[13] "কবি আল মাহমুদ আর নেই"। সময় টিভি। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।

[14] প্রতিবেদক, নিজস্ব; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "ক‌বি আল মাহমু‌দের বিদায়"। bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।

[15] "কবি আল মাহমুদ আর নেই"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৫।

[16] আল মাহমুদের দেখা মিললো তবে

[17] দাড়ি রেখেছি বলে মৌলবাদী হয়ে গেছি

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]

[১৫]

[১৬]

[১৭]

@@ ১১৩ নং লাইন: / ১১৩ নং লাইন: @@
 == সমালোচনা ==
-অনেকেই সমালোচনা করেন যে, আল মাহমুদ ১৯৯০’র দশকে ইসলামী ধর্মীয় বোধের দিকে ঝুঁকে পড়েন। তার কবিতায় ইসলামী চেতনার প্রতিফলন ঘটতে থাকে।<ref>[http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=158687 আল মাহমুদের দেখা মিললো তবে]</ref> যদিও তিনি বিভিন্ন সময় তা অস্বীকার করেছেন।<ref>[https://www.amadershomoy.com/bn/2018/07/11/603118.htm দাড়ি রেখেছি বলে মৌলবাদী হয়ে গেছি]</ref>
+অনেকেই সমালোচনা করে বলেন যে, আল মাহমুদ ১৯৯০’র দশকে ইসলামী ধর্মীয় বোধের দিকে ঝুঁকে পড়েন। তার কবিতায় ইসলামী চেতনার প্রতিফলন ঘটতে থাকে।যদিও ধার্মিক হওয়া অথবা কোনো কোনো ধর্মীয় বোধের প্রতি ঝুঁকে পড়া দোষণীয় কিছু নয়। <ref>[http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=158687 আল মাহমুদের দেখা মিললো তবে]</ref> যদিও তিনি বিভিন্ন সময় তা অস্বীকার করেছেন।<ref>[https://www.amadershomoy.com/bn/2018/07/11/603118.htm দাড়ি রেখেছি বলে মৌলবাদী হয়ে গেছি]</ref>
 == আল মাহমুদকে নিয়ে গবেষণা ==

দে স কবিতায় বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার
১৯৬০–১৯৬৯	ফররুখ আহমদ (১৯৬০) আহসান হাবীব (১৯৬১) সুফিয়া কামাল (১৯৬২) আবুল হোসেন (১৯৬৩) বে-নজীর আহমদ (১৯৬৪) সানাউল হক (১৯৬৪) তালিম হোসেন (১৯৬৫) মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা (১৯৬৬) সৈয়দ আলী আহসান (১৯৬৭) আল মাহমুদ (১৯৬৮) শামসুর রাহমান (১৯৬৯)
১৯৭০–১৯৭৯	আতাউর রহমান (১৯৭০) হাসান হাফিজুর রহমান (১৯৭১) আবদুল গনি হাজারী (১৯৭২) ফজল শাহাবুদ্দীন (১৯৭৩) সুফী মোতাহার হোসেন (১৯৭৪) আবুল হাসান (১৯৭৫) মতিউল ইসলাম (১৯৭৬) আবদুর রশীদ খান (১৯৭৭) কে. এম. শমশের আলী (১৯৭৮) জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী ও আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (১৯৭৯)
১৯৮০–১৯৮৯	দিলওয়ার (১৯৮০) ওমর আলী (১৯৮১) নির্মলেন্দু গুণ (১৯৮২) মহাদেব সাহা (১৯৮৩) বেলাল চৌধুরী (১৯৮৪) ১৯৮৫ থেকে ২০০০ পর্যন্ত কবিতায় পুরস্কার প্রদান করা হয় নি
২০০০–২০০৯	কায়সুল হক (২০০১) জাহিদুল হক (২০০২) আবদুল হাই শিকদার (২০০৩) - (২০০৫) রেজাউদ্দিন স্টালিন (২০০৫) শামসুল ইসলাম (২০০৬) মনজুরে মওলা (২০০৭) মাহবুব সাদিক (২০০৮) অরুণাভ সরকার ও রবিউল হুসাইন (২০০৯)
২০১০–২০১৯	রুবি রহমান (২০১০) অসীম সাহা (২০১১) কামাল চৌধুরী ও আবিদ আনোয়ার (২০১২) হেলাল হাফিজ (২০১৩) শিহাব সরকার (২০১৪) আলতাফ হোসেন (২০১৫) আবু হাসান শাহরিয়ার (২০১৬) মোহাম্মদ সাদিক ও মারুফুল ইসলাম (২০১৭) কাজী রোজী (২০১৮) মাকিদ হায়দার (২০১৯)
২০২০-২০২৯	মুহাম্মদ সামাদ (২০২০) আসাদ মান্নান ও বিমল গুহ (২০২১) ফারুক মাহমুদ ও তারিক সুজাত (২০২২) শামীম আজাদ (২০২৩)

দে স একুশে পদক বিজয়ী ১৯৮৬
ভাষা ও সাহিত্য	আলাউদ্দিন আল আজাদ আল মাহমুদ সত্যেন সেন আসকার ইবনে শাইখ মুন্সী রইসউদ্দিন (মরণোত্তর)
শিল্পকলা	মোবারক হোসেন খান (সঙ্গীত) ধীর আলী মিয়া (সঙ্গীত)
একুশে পদক বিজয়ী ১৯৮১ ১৯৮২ ১৯৮৩ ১৯৮৪ ১৯৮৫ ১৯৮৬ ১৯৮৭ ১৯৮৮ ১৯৮৯ ১৯৯০ ১৯৯১

দে স ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক বিজয়ীদের তালিকা
১৯৭৬–১৯৮০	কাজী নজরুল ইসলাম / জসীম উদ্‌দীন / আবদুল কাদির / বেগম সুফিয়া কামাল (১৯৭৬) ফররুখ আহমদ / মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা / মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন / শামসুর রাহমান (১৯৭৭) খান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন / আহসান হাবীব / সুফী জুলফিকার হায়দার / মাহবুব-উল-আলম / নুরুল হোসেন (১৯৭৮) আজিজুর রহমান / বে-নজীর আহমদ (১৯৭৯) আবুল হোসেন (১৯৮০)
১৯৮১–২০০০	আবু রুশদ (১৯৮১) সৈয়দ আলী আহসান / আবুল হাসান / তালিম হোসেন (১৯৮২) শওকত ওসমান / সানাউল হক / আবদুল গাফফার চৌধুরী (১৯৮৩) সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ / হাসান হাফিজুর রহমান / সৈয়দ শামসুল হক / রশীদ করীম (১৯৮৪) আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ / গাজী শামছুর রহমান (১৯৮৫) আলাউদ্দিন আল আজাদ / আল মাহমুদ / সত্যেন সেন / আসকার ইবনে শাইখ (১৯৮৬) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান / আবু হেনা মোস্তফা কামাল / আনিস সিদ্দিকী / জাহানারা আরজু (১৯৮৭) বন্দে আলী মিয়া / আশরাফ সিদ্দিকী / ফজল শাহাবুদ্দীন (১৯৮৮) শাহেদ আলী / রাজিয়া মজিদ (১৯৮৯) শওকত আলী (১৯৯০) আহমদ শরীফ / কবীর চৌধুরী (১৯৯১) দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ / মোবাশ্বের আলী (১৯৯২) মনিরউদ্দীন ইউসুফ / রাবেয়া খাতুন (১৯৯৩) সরদার জয়েনউদ্দীন / হুমায়ূন আহমেদ (১৯৯৪) আহমদ রফিক (১৯৯৫) হাসনাত আবদুল হাই / রাহাত খান (১৯৯৬) আবু ইসহাক (১৯৯৭) রণেশ দাশগুপ্ত / আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৯৮) হাসান আজিজুল হক (১৯৯৯) এখলাসউদ্দিন আহমদ (২০০০)
২০০১-২০২০	মহাদেব সাহা / জিয়া হায়দার / নির্মলেন্দু গুণ (২০০১) আহমদ ছফা (২০০২) আল মুজাহিদী (২০০৩) ফরিদা হোসেন (২০০৪) সৈয়দ মুজতবা আলী / জুবাইদা গুলশান আরা / আসহাব উদ্দীন আহমদ / আবু সালেহ (২০০৫) আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ / মোঃ নুরুল ইসলাম (২০০৬) মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান / মোহাম্মদ মাহফুজউল্লাহ (২০০৭) দিলওয়ার খান (২০০৮) সেলিনা হোসেন (২০০৯) মোহাম্মদ রফিক / সাঈদ আহমদ / হেলেনা খান (২০১০) শহীদ কাদরী / আবদুল হক (২০১১) হুমায়ুন আজাদ (২০১২) রফিক আজাদ / আসাদ চৌধুরী (২০১৩) আবদুশ শাকুর / জামিল চৌধুরী / বেলাল চৌধুরী / রশীদ হায়দার / বিপ্রদাশ বড়ুয়া (২০১৪) দ্বিজেন শর্মা / মুহম্মদ নুরুল হুদা (২০১৫) জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত / হায়াৎ মামুদ / হাবীবুল্লাহ সিরাজী (২০১৬) ওমর আলী / সুকুমার বড়ুয়া (২০১৭) হায়াৎ সাইফ / সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম / সুব্রত বড়ুয়া / রবিউল হুসাইন / খালেকদাদ চৌধুরী (২০১৮) রিজিয়া রহমান / ইমদাদুল হক মিলন / অসীম সাহা / আনোয়ারা সৈয়দ হক / মঈনুল আহসান সাবের / হরিশংকর জলদাস (২০১৯) নুরুন নবী / সিকদার আমিনুল হক / নাজমুন নেসা পিয়ারি (২০২০)