ব্যবহারকারী:Rafi Bin Tofa/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় যোগ |
||
৫৭ নং লাইন: | ৫৭ নং লাইন: | ||
== বাইরের সংযোগ == |
== বাইরের সংযোগ == |
||
{{চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়}} |
{{চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়]] |
০৮:০৩, ১১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
টিচিং ও ট্রেনিং পেট হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার Rafi Bin Tofa/খেলাঘর | |
---|---|
ভৌগোলিক অবস্থান | |
অবস্থান | পূর্বাচল আবাসিক এলাকা, ঢাকা, বাংলাদেশ |
সংস্থা | |
ধরন | ভেটেরিনারি হাসপাতাল |
অধিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় | সিভাসু |
পরিষেবা | |
জরুরী বিভাগ | আছে |
শয্যা | ৫ |
ইতিহাস | |
নির্মাণ শুরু | 2018 |
টিচিং ও ট্রেইনিং পেট হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার, ঢাকার পূর্বাচলে অবস্থিত একটি পশু হাসপাতাল। এটি বাংলাদেশের প্রথম কোন পশু হাসপাতাল যা শুধুমাত্র পশুপাখির জন্য উৎসর্গ করে বানানো। এখানে মানুষের হাসপাতালের মতো সবরকম সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এই হাসপাতালটি চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি গবেষণা কার্যক্রমও পরিচালনা করে। এটি পরিচালনা করছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়।[১]
অবস্থান
ঢাকার পূর্বাচল এলাকার মধ্যে প্রায় ২২ কাঠা জমির ওপর এই হাসপাতালটি তৈরি করা হয়েছে। ঢাকার মূল শহর থেকে এর দুরত্ব খুব একটা বেশি না।[২]
ইতিহাস
২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।[৩][১]
সুবিধা
এখানে মেডিসিন, সার্জারি, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি এবং রেডিওলজি এবং ইমেজিং ইউনিট রয়েছে। এখানে আরও আছে ডিজিটাল এক্স-রে, আল্ট্রা-সোনোগ্রাম, অ্যানেশেসিয়া এবং অপারেশন থিয়েটারের সুবিধা। আছে জরুরি বিভাগও। কোন পশুপাখির অবস্থা মুমূর্ষ হলে তাকে কয়েকদিন ভর্তিও রাখা যাবে এখানে। এর জন্য আছে পাঁচটি শয্যা। এখানে চিকিৎসা দেও্যার জন্য থাকবেন তিনজন প্রভাষক, দুইজন ভেটেরিনারি সার্জন, তিনজন ড্রেসার এবং ইন্টার্ন ডাক্তাররা।[১]
তৈরির উদ্দেশ্য
পশুপাখির সেবা প্রদান করাই এই হাসপাতালের মূল উদ্দেশ্য। তবে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে থাকা ভেটেরিনারি ডাক্তার এবং ভেটেরিনারি পাশ করা ডাক্তাররা এখানে হাতে কলমে শিখতে পারবেন। এটি ঢাকায় তৈরি করার আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরে প্রচুর মানুষ পশু পালন করে, কিন্তু মানসম্মত হাসতাপাল সেখানে নেই। বিশেষ করে বিদেশীরা তাদের পশু নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। তাই এটি ঢাকা শহরের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া সিভাসুর অনেক শিক্ষার্থী ভারত, যুক্তরাষ্ট্রে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে যায়। এই হাসপাতালে অনেকেই তাদের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়া বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেও এখানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ রয়েছে।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ "শুধুমাত্র পশুপাখির জন্য"। দ্যা ডেইলি স্টার। ১৮ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "উদ্বোধন করা হল প্রথম পশু হাসপাতাল"। new age। ২৮ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "বাংলাদেশের প্রথম পশু হাসপাতাল"। Bangla Tribune। ২৮ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২০।