ব্যবহারকারী:Rafi Bin Tofa/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) |
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
== তৈরির উদ্দেশ্য == |
== তৈরির উদ্দেশ্য == |
||
পশুপাখির সেবা প্রদান করাই এই হাসপাতালের মূল উদ্দেশ্য। তবে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে থাকা ভেটেরিনারি ডাক্তার এবং ভেটেরিনারি পাশ করা ডাক্তাররা এখানে হাতে কলমে শিখতে পারবেন। এটি ঢাকায় তৈরি করার আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরে প্রচুর মানুষ পশু পালন করে, কিন্তু মানসম্মত হাসতাপাল সেখানে নেই। বিশেষ করে বিদেশীরা তাদের পশু নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। তাই |
পশুপাখির সেবা প্রদান করাই এই হাসপাতালের মূল উদ্দেশ্য। তবে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে থাকা ভেটেরিনারি ডাক্তার এবং ভেটেরিনারি পাশ করা ডাক্তাররা এখানে হাতে কলমে শিখতে পারবেন। এটি ঢাকায় তৈরি করার আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরে প্রচুর মানুষ পশু পালন করে, কিন্তু মানসম্মত হাসতাপাল সেখানে নেই। বিশেষ করে বিদেশীরা তাদের পশু নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। তাই এটি ঢাকা শহরের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া সিভাসুর অনেক শিক্ষার্থী ভারত, যুক্তরাষ্ট্রে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে যায়। এই হাসপাতালে অনেকেই তাদের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়া বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেও এখানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ রয়েছে।<ref name="star"></ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৮:২৩, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
টিচিং ও ট্রেইনিং পেট হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার, ঢাকার পূর্বাচলে অবস্থিত একটি পশু হাসপাতাল। এটি বাংলাদেশের প্রথম কোন পশু হাসপাতাল যা শুধুমাত্র পশুপাখির জন্য উৎসর্গ করে বানানো। এখানে মানুষের হাসপাতালের মতো সবরকম সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এই হাসপাতালটি চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি গবেষণা কার্যক্রমও পরিচালনা করে। এটি পরিচালনা করছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়।[১]
অবস্থান
ইতিহাস
২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর এই হাসপাতালটি উদ্বোধন করা হয়।[১]
সুবিধা
এখানে মেডিসিন, সার্জারি, স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি এবং রেডিওলজি এবং ইমেজিং ইউনিট রয়েছে।[১]
তৈরির উদ্দেশ্য
পশুপাখির সেবা প্রদান করাই এই হাসপাতালের মূল উদ্দেশ্য। তবে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে থাকা ভেটেরিনারি ডাক্তার এবং ভেটেরিনারি পাশ করা ডাক্তাররা এখানে হাতে কলমে শিখতে পারবেন। এটি ঢাকায় তৈরি করার আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা শহরে প্রচুর মানুষ পশু পালন করে, কিন্তু মানসম্মত হাসতাপাল সেখানে নেই। বিশেষ করে বিদেশীরা তাদের পশু নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। তাই এটি ঢাকা শহরের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া সিভাসুর অনেক শিক্ষার্থী ভারত, যুক্তরাষ্ট্রে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে যায়। এই হাসপাতালে অনেকেই তাদের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়া বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেও এখানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ রয়েছে।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ "শুধুমাত্র পশুপাখির জন্য"। দ্যা ডেইলি স্টার। ১৮ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০২০।
বাইরের সংযোগ
Categroy:চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়