কাডু (১৯৭৩-এর কন্নড় চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
আট বছর বয়সী একটি ছেলে কিটি। তাকে তার মামা চন্দ্রে গৌড়া শহর থেকে কোপ্পাল নামের একটি গ্রামে নিয়ে আসেন। গৌড়ার সাথে কমলির বিয়ে হয়েছে এবং দম্পতি নিঃসন্তান। কমলির সাথে এবং কোপ্পালের ঘন জঙ্গলের সাথে কিটির গভীর সংযোগ বিকশিত হয়। গৌড়া হসুর নামে কাছের একটি গ্রামে ঘন ঘন যান। যেখানে তাঁর উপপত্নী বসাক্কা রয়েছেন। কমালি তাঁর স্বামীর অতিরিক্ত বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে অবগত তবে অসহায় থেকে যান। এক সন্ধ্যায় কমলি তাঁর সাথে কিটি ও এক চাকরকে নিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যান। সেখানে তাঁদের এক [[জাদুকরী]]র সাথে সাক্ষাত হয়। তিনি গৌড়াকে বাসাক্কা থেকে দূরে রাখতে একটি বলি প্রদান করেন। কমলিকে আশ্বাস দেন যে তিনি বসাক্কার কবল থেকে তাঁর স্বামীকে ফিরিয়ে আনবেন। কিটি তার মামার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা জানতে পারে। দুই ব্যক্তির মধ্যে লড়াই দুটি গ্রামের মধ্যে কলহে পরিণত হয়। কমালির দৃঢ় প্রত্যয় হয় যে ডাইনির প্রভাব সংঘটিত হতে শুরু করেছে। এদিকে গৌড়া বাসাক্কার একটি বার্তা পান যাতে তাঁকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হোসুরে আসতে মানা করেন। গৌড়ার অহংবোধ আহত হয় এবং তাঁর সাহস প্রমাণের জন্য তিনি তাঁকে একটি বার্তা প্রেরণ করেন যে পরের রাতে তিনি সেখানে যাবেন। হতাশ কমলি তাঁর স্বামীকে ঘরে রাখার জন্য দ্বিতীয়বার চেষ্টা করেন। তিনি ডাইনির কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পথে শিবগঙ্গার লোকেরা তাঁকে মারাত্মকভাবে আক্রমণ করে। এর ফলে কোপ্পাল গ্রামবাসীরা হোসুরে এক বিশাল আক্রমণ শুরু করে। এই লড়াইয়ে গৌড়ার চাকরদের হাতে শিবগঙ্গা মারা যান। পুলিশ গ্রামে এসে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে এবং গ্রামের নিকটে একটি ফাঁড়ি স্থাপন করেন এবং গ্রামবাসীদের তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জরিমানা দিতে বলেন। এটি নিশ্চিত করে যে গ্রামবাসীরা ''ন্যায়'' পরিচালনা করা থেকে বিরত রয়েছে।
আট বছর বয়সী একটি ছেলে কিটি। তাকে তার মামা চন্দ্রে গৌড়া শহর থেকে কোপ্পাল নামের একটি গ্রামে নিয়ে আসেন। গৌড়ার সাথে কমলির বিয়ে হয়েছে এবং দম্পতি নিঃসন্তান। কমলির সাথে এবং কোপ্পালের ঘন জঙ্গলের সাথে কিটির গভীর সংযোগ বিকশিত হয়। গৌড়া হসুর নামে কাছের একটি গ্রামে ঘন ঘন যান। যেখানে তাঁর উপপত্নী বসাক্কা রয়েছেন। কমালি তাঁর স্বামীর অতিরিক্ত বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে অবগত তবে অসহায় থেকে যান। এক সন্ধ্যায় কমলি তাঁর সাথে কিটি ও এক চাকরকে নিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যান। সেখানে তাঁদের এক [[জাদুকরী]]র সাথে সাক্ষাত হয়। তিনি গৌড়াকে বাসাক্কা থেকে দূরে রাখতে একটি বলি প্রদান করেন। কমলিকে আশ্বাস দেন যে তিনি বসাক্কার কবল থেকে তাঁর স্বামীকে ফিরিয়ে আনবেন। কিটি তার মামার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা জানতে পারে। দুই ব্যক্তির মধ্যে লড়াই দুটি গ্রামের মধ্যে কলহে পরিণত হয়। কমালির দৃঢ় প্রত্যয় হয় যে ডাইনির প্রভাব সংঘটিত হতে শুরু করেছে। এদিকে গৌড়া বাসাক্কার একটি বার্তা পান যাতে তাঁকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হোসুরে আসতে মানা করেন। গৌড়ার অহংবোধ আহত হয় এবং তাঁর সাহস প্রমাণের জন্য তিনি তাঁকে একটি বার্তা প্রেরণ করেন যে পরের রাতে তিনি সেখানে যাবেন। হতাশ কমলি তাঁর স্বামীকে ঘরে রাখার জন্য দ্বিতীয়বার চেষ্টা করেন। তিনি ডাইনির কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পথে শিবগঙ্গার লোকেরা তাঁকে মারাত্মকভাবে আক্রমণ করে। এর ফলে কোপ্পাল গ্রামবাসীরা হোসুরে এক বিশাল আক্রমণ শুরু করে। এই লড়াইয়ে গৌড়ার চাকরদের হাতে শিবগঙ্গা মারা যান। পুলিশ গ্রামে এসে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে এবং গ্রামের নিকটে একটি ফাঁড়ি স্থাপন করেন এবং গ্রামবাসীদের তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জরিমানা দিতে বলেন। এটি নিশ্চিত করে যে গ্রামবাসীরা ''ন্যায়'' পরিচালনা করা থেকে বিরত রয়েছে।


==চরিত্রায়ণ==
==Cast==
* গৌড়ার ভাগ্নে কিটি হিসাবে মাস্টার জি. এস. নটরাজ
* Master G. S. Nataraj as Kitti, Gowda's nephew
* [[অমরিশ পুরী]] চান্দ্রে গৌড়া হিসাবে
* [[Amrish Puri]] as Chandre Gowda
* [[নন্দিনী ভক্তভতশালা]] গৌড়ার স্ত্রী কমলির ভূমিকায়
* [[Nandini Bhaktavatsala]] as Kamali, Gowda's wife
* [[লোকেশ]] শিবগঙ্গা হিসাবে
* [[Lokesh]] as Shivaganga
* [[উমা শিবকুমার]] বসাক্কা হিসাবে, গৌড়ার উপপত্নী
* [[Uma Shivakumar]] as the Basakka, Gowda's mistress
* কল্পনা সিরুর
* Kalpana Sirur
* [[T. S. Nagabharana]]
* [[টি. এস. নাগভরণ]]


==Production and theme==
==Production and theme==

১২:৪৩, ২৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কাডু
চিত্র:Kaadu.jpg
পরিচালকগিরিশ কারনাড
প্রযোজক
[১]
রচয়িতাশ্রীকৃষ্ণ আলানাহল্লি
চিত্রনাট্যকারগিরিশ কারনাড
শ্রেষ্ঠাংশেমাস্টার জি. এস. নটরাজ
অমরিশ পুরি
নন্দিনী ভক্তভতশালা
সুরকারবি. ভি. করন্থ
চিত্রগ্রাহকগোবিন্দ নিহালনি
সম্পাদকভক্তভতশালাম
প্রযোজনা
কোম্পানি
এল. এন. কম্বাইনস[১]
মুক্তি
  • ১৯৭৩ (1973)
স্থিতিকাল১৪১ মিনিট[১]
দেশভারত
ভাষাকন্নড়

কাডু (জঙ্গল) গিরিশ কারনাড রচিত ও পরিচালিত ১৯৭৩ সালের একটি ভারতীয় কন্নড় চলচ্চিত্রশ্রীকৃষ্ণ আলানাহল্লি র একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে ছবির চিত্রনাট্যটি তৈরি হয়েছিল। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাস্টার জি. এস. নটরাজ, অমরিশ পুরি এবং নন্দিনী ভক্তভতশালা। ছবিটি একুশতম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার এবং একুশ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস দক্ষিণ এর পুরষ্কার লাভ করেছিল।

কামাল হাসান এটিকে তাঁর পছন্দের চলচ্চিত্রগুলির একটি হিসাবে অভিহিত করেছেন এবং বলেছিলেন যে এই ছবিটি তাঁর চলচ্চিত্র থেভার মাগান (১৯৯২) জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে।[২]

পটভূমি

আট বছর বয়সী একটি ছেলে কিটি। তাকে তার মামা চন্দ্রে গৌড়া শহর থেকে কোপ্পাল নামের একটি গ্রামে নিয়ে আসেন। গৌড়ার সাথে কমলির বিয়ে হয়েছে এবং দম্পতি নিঃসন্তান। কমলির সাথে এবং কোপ্পালের ঘন জঙ্গলের সাথে কিটির গভীর সংযোগ বিকশিত হয়। গৌড়া হসুর নামে কাছের একটি গ্রামে ঘন ঘন যান। যেখানে তাঁর উপপত্নী বসাক্কা রয়েছেন। কমালি তাঁর স্বামীর অতিরিক্ত বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে অবগত তবে অসহায় থেকে যান। এক সন্ধ্যায় কমলি তাঁর সাথে কিটি ও এক চাকরকে নিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যান। সেখানে তাঁদের এক জাদুকরীর সাথে সাক্ষাত হয়। তিনি গৌড়াকে বাসাক্কা থেকে দূরে রাখতে একটি বলি প্রদান করেন। কমলিকে আশ্বাস দেন যে তিনি বসাক্কার কবল থেকে তাঁর স্বামীকে ফিরিয়ে আনবেন। কিটি তার মামার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা জানতে পারে। দুই ব্যক্তির মধ্যে লড়াই দুটি গ্রামের মধ্যে কলহে পরিণত হয়। কমালির দৃঢ় প্রত্যয় হয় যে ডাইনির প্রভাব সংঘটিত হতে শুরু করেছে। এদিকে গৌড়া বাসাক্কার একটি বার্তা পান যাতে তাঁকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হোসুরে আসতে মানা করেন। গৌড়ার অহংবোধ আহত হয় এবং তাঁর সাহস প্রমাণের জন্য তিনি তাঁকে একটি বার্তা প্রেরণ করেন যে পরের রাতে তিনি সেখানে যাবেন। হতাশ কমলি তাঁর স্বামীকে ঘরে রাখার জন্য দ্বিতীয়বার চেষ্টা করেন। তিনি ডাইনির কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পথে শিবগঙ্গার লোকেরা তাঁকে মারাত্মকভাবে আক্রমণ করে। এর ফলে কোপ্পাল গ্রামবাসীরা হোসুরে এক বিশাল আক্রমণ শুরু করে। এই লড়াইয়ে গৌড়ার চাকরদের হাতে শিবগঙ্গা মারা যান। পুলিশ গ্রামে এসে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে এবং গ্রামের নিকটে একটি ফাঁড়ি স্থাপন করেন এবং গ্রামবাসীদের তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জরিমানা দিতে বলেন। এটি নিশ্চিত করে যে গ্রামবাসীরা ন্যায় পরিচালনা করা থেকে বিরত রয়েছে।

চরিত্রায়ণ

Production and theme

The film is based on a novel of the same name by Kannada writer Srikrishna Alanahalli.[৩] The story combines three interdependent themes – the tragedy that shocks the village, the tragic story of Kamali, and the story of the eight-year-old boy who visualises all these events. The story is seen through the eyes of Kitti.[৪] Ashish Rajadhyaksha and Paul Willemen in their book, Encyclopedia of Indian Cinema, noted that the boy cannot distinguish between the "man-made violence" and the "primeval threats" presented by the dense forest; according to a legend, the forest has a killer bird that calls out its victims by name.[১]

The film was Karnad's first venture as an independent director.[ক] Amrish Puri, a regular face in Shyam Benegal's films was chosen to play the main lead. The cinematography was handled by Govind Nihalani,[৬] who was also associated with Benegal.[১] B. V. Karanth composed the film score and was in charge of art direction.[৪] T. S. Nagabharana, who would later go on to become an independent filmmaker, worked as a costume designer and assisted Karnad in the film.[১]

Legacy

Kaadu is regarded as one of the earliest Parallel Cinema in the Kannada film industry. Ashish Rajadhyaksha and Paul Willemen in their book, Encyclopedia of Indian Cinema, noted that Karnad's Kaadu and Benegal's Ankur placed both filmmakers "squarely within New Indian Cinema's ruralism".[৭]

Kamal Haasan called it one of his favourite films and said this film served as inspiration for his film Thevar Magan (1992).[২]

Awards

21st National Film Awards

21st Filmfare Awards South

  • Best Film – K. N. Narayan and G. N. Lakshmipathy[৮]
  • Best Director – Girish Karnad[৮]

4th International Film Festival of India

  • Special Mention Award[৯]

Footnotes

  1. He co-directed his debut film Vamsha Vriksha alongside B. V. Karanth.[৫]

Citations

  1. Rajadhyaksha ও Willemen 2014, পৃ. 418।
  2. https://www.hindustantimes.com/interactives/kamal-hassan-70-movies/
  3. Lal, Mohan (১৯৯২)। Encyclopaedia of Indian Literature: Sasay to Zorgot। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 480। আইএসবিএন 978-81-260-1221-3 
  4. "21st National Award for Films"Directorate of Film Festivals। ১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৬ 
  5. Rajadhyaksha ও Willemen 2014, পৃ. 411।
  6. Moudgi, Reema (১০ নভেম্বর ২০১৪)। "Nihalani Returns to Bengaluru With a Rich Cache of Memories"The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৬ 
  7. Rajadhyaksha ও Willemen 2014, পৃ. 122।
  8. Reed, Sir Stanley (১৯৮৪)। The Times of India Directory and Year Book Including Who's who। Bennett, Coleman.। পৃষ্ঠা 235। 
  9. Das, Nandini (১৯৮৫)। Indian films today: an anthology of articles on Indian cinema। Directorate of Film Festivals, National Film Development Corp.। আইএসবিএন 978-81-201-0000-8 

References