শ্রীলঙ্কার সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন, সম্প্রসারণ |
সম্প্রসারণ, অনুবাদ |
||
৩০ নং লাইন: | ৩০ নং লাইন: | ||
'''সংবিধান সংশোধনসমূহ''' |
'''সংবিধান সংশোধনসমূহ''' |
||
* ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুলাই ২৯ নম্বর আইনের ২৯(২) ধারা সংশোধন করে ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩৫ এবং ৩৬ নম্বর আইনকে বিধিবদ্ধ করা হয়েছিল। |
|||
* ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই ৩৫ নম্বর আইনের সংশোধন করে সংসদ সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ১০৫ করা হয়েছিল এবং তৎকালীন ডিলিমিটেশন কমিশনারদের পরিষেবা রদ করা হয়ছিল। |
|||
* ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই ৩৬ নম্বর আইনের সংশোধন করে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ৩ নম্বর ইন্ডিয়ান অ্যান্ড পাকিস্তানি রেসিডেন্টস (সিটিজেনশিপ) অ্যাক্ট মোতাবেক নথিভুক্ত সিংহলের নাগরিকদের হাউস অব রিপ্রেসেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিধান রাখার ব্যবস্থা হয়েছিল। |
|||
* ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ৬ ফেব্রুয়ারি ৪ নম্বর আইনের সংশোধন করে একটা ডিলিমিটেশন কমিশন নিয়োগ করা হয়; সংসদীয় সেক্রেটারিদের ক্ষমতা অভিযোজনের জন্যে ধারা ৪৭ সংশোধন করা হয় এবং ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩৫ এবং ৩৬ নম্বর আইন বাতিল করা হয়। |
|||
* ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের ৩০ ডিসেম্বর ৭১ নম্বর আইন সংশোধন করে ৫৫ ধারার অধীনে "ইলেকশন জজ" যুক্ত করা হয়। |
|||
* ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ ৮ নম্বর আইন সংশোধন করে সংবিধানে একজন কমিশনার অব ইলেকশন্সের পদ সৃষ্টি করা হয় এবং নির্বাচন পরিচালনার জন্যে অর্থ বরাদ্দের বিধান দেওয়া হয়। |
|||
* ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৮ নভেম্বর ২৯ নম্বর আইনের সংশোধন করে সরকারি অফিসারদের (নির্দিষ্ট বিভাগে যাঁরা আছেন তাঁদের বাদ দিয়ে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অনুমতি প্রদান, এবং সেনেটে তাঁদের নির্বাচিত অথবা মনোনীত করার জন্যে উপযুক্ত করা হয়। |
|||
* ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ অক্টোবর ৩৬ নম্বর সংশোধন করে সেনেট অবলুপ্ত করা হয়।<ref>{{cite web|title=Ceylon Constitution Order in Council 1946|url=http://tamilnation.co/srilankalaws/46constitution.htm}}</ref> |
|||
=== সংশোধনের তারিখ === |
=== সংশোধনের তারিখ === |
||
৪১ নং লাইন: | ৪৮ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্রসমূহ == |
== তথ্যসূত্রসমূহ == |
||
[[বিষয়শ্রেণী |
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কার সংবিধান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী |
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কা সরকার]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী |
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কান আইন]] |
০৮:০৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে উইকিপিডিয়া এশীয় মাস উপলক্ষে তৈরি করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিবন্ধকার অনুবাদ করে এর মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণ সাধন করবেন; আপনার যেকোনও প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। |
শ্রীলঙ্কা গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান | |
---|---|
অনুমোদন | 31 August 1978 |
কার্যকরের তারিখ | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ |
লেখক(গণ) | শ্রীলঙ্কার অষ্টম সংসদ |
উদ্দেশ্য | ১৯৭২ শ্রীলঙ্কার সংবিধান-এর পরিবর্তে |
শ্রীলঙ্কা গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান (সিংহলি: ශ්රී ලංකා ආණ්ඩුක්රම ව්යවස්ථාව, তামিল: இலங்கை அரசியலமைப்பின், প্রতিবর্ণী. Ilaṅkai araciyalamaippiṉ) হল শ্রীলঙ্কা দ্বীপরাষ্ট্রের সংবিধান যেটা ন্যাশনাল স্টেট অ্যাসেম্বলি দ্বারা আসলে প্রবর্তন হয় ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর থেকে। ২০১২ খ্রিস্টাব্দের মে পর্যন্ত-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ] মোট ১৯ বার শ্রীলঙ্কার সংবিধানে সংশোধন আনা হয়েছে।
১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের শ্রীলঙ্কান সংবিধানের প্রতিস্থাপনের পর এটা শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় প্রজাতান্ত্রিক সংবিধান; এই দেশ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে সিংহলের আধিপত্যের ব্রিটিশ কমনওয়েলথ থেকে স্বায়ত্তশাসন পাওয়ার পর এটা যেমন তৃতীয় সংবিধান, এবং মোটের ওপর এটা হল চতুর্থ সংবিধান।
শ্রীলঙ্কার সাবেক সংবিধানসমূহ
- ডোনফমোর সংবিধান
- সোলবারি সংবিধান
সোলবারি সংবিধানের অধীনে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দ্য সিলোন ইন্ডিপেন্ডেন্স অ্যাক্ট, ১৯৪৭ এবং দ্য সিলোন (কন্সটিটিউশন অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্স) অর্ডার্স ইন কাউন্সিল, ১৯৪৭ এই দুটো আইন সমন্বিত হয়েছিল; শ্রীলঙ্কাকে সেই সময় বলা হোত সিলোন।[১] সোলবারি সংবিধানের মাধ্যমে সিলোনে সংসদীয় কাঠামোর সরকার এবং একটা জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন ও একটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠিত হয়েছিল। সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদ মোতাবেক সংখ্যালঘু অধিকারকে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল। গভর্নর-জেনারেল (যিনি সিলোন রাজতন্ত্রের এবং যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্রেরও প্রতিনিধি), সেনেট এবং হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস আইনি ক্ষমতা প্রয়োগ করতেন। ১০১ জন সদস্য সমন্বিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের মধ্যে ৯৫ জন সদস্য জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন এবং বাকি ৬ জনকে মনোনীত করেন গভর্নর-জেনারেল। ডিলিমিটেশন কমিশন ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিনিধি সভার সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে মোট ১৫১ করেছিল এবং সভার মেয়াদ হয়েছিল ৫ বছর।[২] ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি এসডাব্লুআরডি বান্দরনায়েকে সরকার সংবিধান সংশোধন করার জন্যে সেনেট এবং হাউস অব রিপ্রেসেন্টেটিভসের একটা জয়েন্ট সিলেক্ট কমিটি গঠন করেছিল; কিন্তু ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ২৩ মে সংসদের প্রচার কাজের জন্যে কমিটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।[৩] ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের ২২ জুন ঠিক একই ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়েছিল ডুডলি সেনানায়াকে সরকার এবং সেই চেষ্টাও একই রকম প্রচারের ফলে কার্যকর করা যায়নি।[৪] ৩০ জন সদস্য নিয়ে যে সেনেট গঠিত হয় (প্রতিনিধি সভার দ্বারা ১৫ জন এবং গভর্নর-জেনারেল দ্বারা বাকি ১৫ জন সদস্য নির্বাচিত) ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ অক্টোবর অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।
সংবিধান সংশোধনসমূহ
- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৬ জুলাই ২৯ নম্বর আইনের ২৯(২) ধারা সংশোধন করে ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩৫ এবং ৩৬ নম্বর আইনকে বিধিবদ্ধ করা হয়েছিল।
- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই ৩৫ নম্বর আইনের সংশোধন করে সংসদ সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ১০৫ করা হয়েছিল এবং তৎকালীন ডিলিমিটেশন কমিশনারদের পরিষেবা রদ করা হয়ছিল।
- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই ৩৬ নম্বর আইনের সংশোধন করে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ৩ নম্বর ইন্ডিয়ান অ্যান্ড পাকিস্তানি রেসিডেন্টস (সিটিজেনশিপ) অ্যাক্ট মোতাবেক নথিভুক্ত সিংহলের নাগরিকদের হাউস অব রিপ্রেসেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিধান রাখার ব্যবস্থা হয়েছিল।
- ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের ৬ ফেব্রুয়ারি ৪ নম্বর আইনের সংশোধন করে একটা ডিলিমিটেশন কমিশন নিয়োগ করা হয়; সংসদীয় সেক্রেটারিদের ক্ষমতা অভিযোজনের জন্যে ধারা ৪৭ সংশোধন করা হয় এবং ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৩৫ এবং ৩৬ নম্বর আইন বাতিল করা হয়।
- ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের ৩০ ডিসেম্বর ৭১ নম্বর আইন সংশোধন করে ৫৫ ধারার অধীনে "ইলেকশন জজ" যুক্ত করা হয়।
- ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ ৮ নম্বর আইন সংশোধন করে সংবিধানে একজন কমিশনার অব ইলেকশন্সের পদ সৃষ্টি করা হয় এবং নির্বাচন পরিচালনার জন্যে অর্থ বরাদ্দের বিধান দেওয়া হয়।
- ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৮ নভেম্বর ২৯ নম্বর আইনের সংশোধন করে সরকারি অফিসারদের (নির্দিষ্ট বিভাগে যাঁরা আছেন তাঁদের বাদ দিয়ে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অনুমতি প্রদান, এবং সেনেটে তাঁদের নির্বাচিত অথবা মনোনীত করার জন্যে উপযুক্ত করা হয়।
- ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ অক্টোবর ৩৬ নম্বর সংশোধন করে সেনেট অবলুপ্ত করা হয়।[৫]
সংশোধনের তারিখ
বহির্সংযোগসমূহ
- শ্রীলঙ্কা সংসদের ওয়েবসাইট — সংবিধান
- ১৯তম সংশোধনী সহ শ্রীলঙ্কার গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান
তথ্যসূত্রসমূহ
- ↑ "Soulbury Commission"।
- ↑ "1.3 The Consolidation of British Power in Sri Lanka" (পিডিএফ)। ২০১৪-১২-০৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "An Insider's Perspective - The Sri Lankan Republic at 40" (পিডিএফ)।
- ↑ "Asia Times: Sri Lanka: The Untold Story"।
- ↑ "Ceylon Constitution Order in Council 1946"।