ব্রিক লেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎নব জাগরণ: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:
[[চিত্র:Bangladeshi man in Brick Lane, London.jpg|right|250px|thumb| একজন বয়স্ক বাংলাদেশী মানুষ ব্রিক লেনে]]
[[চিত্র:Bangladeshi man in Brick Lane, London.jpg|right|250px|thumb| একজন বয়স্ক বাংলাদেশী মানুষ ব্রিক লেনে]]


ব্রিক লেনে কিছু [[কারী]] হাউজ অ্যালকোহল বিক্রি করে না। কারণ তাদের এগুলি বেশির ভাগই চালায় মুসলমান নাগরিক। সাম্প্রতিক কালে এখানে শিল্প চর্চার জন্য প্রদর্শনী কেন্দ্র, চারুকলা ও ফ্যাশন বিষয়ে কোর্স চালু হয়েছে। সিলটি বাংলাদেশীরা এখানকার দক্ষিণ এশিয়ান নাগরিকদের মধ্যে মাত্র ১০ ভাগ হলেও তারা ৯০ ভাগ ভারতীয় রেস্টুরেন্টের মালিক। ১৯৯০ সাল থেকে এখানে কিছু ভাল [[নাইট ক্লাব]] গড়ে ওঠে যেমন ৯৩ ফিট ইস্ট ও দ্যা ভাইব বার। এখানে কিছু গানের মিউজিক ভিডিওর শ্যুটিংও হয়েছে যেমন দ্যা কিলারসের অল দিস থিংস দ্যাট আই হ্যাভ ডান ও জাস্ট জ্যাক্স ব্যান্ডের গ্লোরি ডে। [[ব্রিক লেন ছবি]] নির্মিত হয় এই অঞ্চলের কাহিনী নিয়ে ২০০৭ সালে ও ২০০৩ সালে মনিকা আলীর উপন্যাসও প্রকাশিত হয় এই নামে। যদিও বাংলাদেশী সম্প্রদায়কে বাজে ভাবে চিত্রায়নের অভিযোগে এটা বেশ বিতর্কিত।
ব্রিক লেনে কিছু [[কারী]] হাউজ অ্যালকোহল বিক্রি করে না। কারণ তাদের এগুলি বেশির ভাগই চালায় মুসলমান নাগরিক। সাম্প্রতিক কালে এখানে শিল্প চর্চার জন্য প্রদর্শনী কেন্দ্র, চারুকলা ও ফ্যাশন বিষয়ে কোর্স চালু হয়েছে। সিলটি বাংলাদেশীরা এখানকার দক্ষিণ এশিয়ান নাগরিকদের মধ্যে মাত্র ১০ ভাগ হলেও তারা ৯০ ভাগ ভারতীয় রেস্টুরেন্টের মালিক। ১৯৯০ সাল থেকে এখানে কিছু ভাল [[নাইট ক্লাব]] গড়ে ওঠে যেমন ৯৩ ফিট ইস্ট ও দ্যা ভাইব বার।
==জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে==
এখানে কিছু গানের মিউজিক ভিডিওর শ্যুটিংও হয়েছে যেমন দ্যা কিলারসের অল দিস থিংস দ্যাট আই হ্যাভ ডান ও জাস্ট জ্যাক্স ব্যান্ডের গ্লোরি ডে। [[ব্রিক লেন ছবি]] নির্মিত হয় এই অঞ্চলের কাহিনী নিয়ে ২০০৭ সালে ও ২০০৩ সালে [[মনিকা আলী]]র উপন্যাসও প্রকাশিত হয় এই নামে। যদিও বাংলাদেশী সম্প্রদায়কে বাজে ভাবে চিত্রায়নের অভিযোগে এটা বেশ বিতর্কিত।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৭:৫২, ২৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্রিক লেন রাস্তার নাম ইংরেজিতে ও বাংলায়

ব্রিক লেন লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটের একটি রাস্তার নাম যা লন্ডনের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। বেথন্যাল গ্রিনের উত্তর পাশে সোহান ফিল্ড রাস্তা থেকে শুরু হয়ে বেথনাল গ্রিন রোডকে ছেদ করে স্পিটাল ফিল্ড দিয়ে গেছে এবং এটি হোয়াইট চ্যাপেল হাই স্ট্রীটে সংযুক্ত হয়েছে দক্ষিণে। এটি বাংলাদেশী সিলেটি সম্প্রদায়ের শহরের প্রাণ ও কিছু মানুষের কাছে এটি জালালি টাউন বা বাংলাটাউন নামে পরিচিত । [১]

ইতিহাস

এই রাস্তার আগের নাম ছিল হোয়াইট চ্যাপেল স্ট্রীট, কিন্তু ১৫ শতকে এখানে ইট ও টাইলস তৈরি করার পর জমা রাখা হত বলে এর নাম হয় ব্রিক লেন। এই জায়গা কাপড়, পোষাক ইত্যাদি তৈরির কেন্দ্রে পরিণত হয় আধা প্রশিক্ষিত ও আনাড়ী অভিবাসিত শ্রমিকদের আগমনের কারণে। ১৭ শতকে শহরের বাইরে ফল ও সবজি বিক্রি করার জন্য ব্রিক লেন বাজার শুরু হয়। এখানে আইরিশ, ইহুদিরা আসতে থাকে অভিবাসিত হয়ে। পরে এই শতাব্দীতে এখানে বাংলাদেশীদের আগমন শুরু হয়। বাংলাদেশী সিলেটিরা এখানে বেশি মাত্রায় আসতে থাকে। জগন্নাথপুর ও বিশ্বোনাথ পরিবার এখানে কর্তৃত্ব শুরু করে।[২] ৬ই জুন ২০১০ থেকে ব্রিক লেন কৃষকদের বাজার প্রতি রবিবার খোলা থাকে বেকন স্ট্রীটের কাছে।[৩]

নব জাগরণ

একজন বয়স্ক বাংলাদেশী মানুষ ব্রিক লেনে

ব্রিক লেনে কিছু কারী হাউজ অ্যালকোহল বিক্রি করে না। কারণ তাদের এগুলি বেশির ভাগই চালায় মুসলমান নাগরিক। সাম্প্রতিক কালে এখানে শিল্প চর্চার জন্য প্রদর্শনী কেন্দ্র, চারুকলা ও ফ্যাশন বিষয়ে কোর্স চালু হয়েছে। সিলটি বাংলাদেশীরা এখানকার দক্ষিণ এশিয়ান নাগরিকদের মধ্যে মাত্র ১০ ভাগ হলেও তারা ৯০ ভাগ ভারতীয় রেস্টুরেন্টের মালিক। ১৯৯০ সাল থেকে এখানে কিছু ভাল নাইট ক্লাব গড়ে ওঠে যেমন ৯৩ ফিট ইস্ট ও দ্যা ভাইব বার।

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে

এখানে কিছু গানের মিউজিক ভিডিওর শ্যুটিংও হয়েছে যেমন দ্যা কিলারসের অল দিস থিংস দ্যাট আই হ্যাভ ডান ও জাস্ট জ্যাক্স ব্যান্ডের গ্লোরি ডে। ব্রিক লেন ছবি নির্মিত হয় এই অঞ্চলের কাহিনী নিয়ে ২০০৭ সালে ও ২০০৩ সালে মনিকা আলীর উপন্যাসও প্রকাশিত হয় এই নামে। যদিও বাংলাদেশী সম্প্রদায়কে বাজে ভাবে চিত্রায়নের অভিযোগে এটা বেশ বিতর্কিত।

তথ্যসূত্র

  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১০ 
  2. [^ Michael Smith, John Eade (2008). Transnational Ties: Cities, Migrations, and Identities. Transaction Publishers. pp. 148-149. ]
  3. [১]

বহিঃসংযোগ