যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:
| birth_name =
| birth_name =
| birth_date = ২৬ জুন, ১৮৮৭
| birth_date = ২৬ জুন, ১৮৮৭
| birth_place = পাতিলপাড়া, [[পূর্ব বর্ধমান জেলা]], [[ভারত]] (মাতুলালয়)<ref name="sengupta">{{cite news|url=http://archives.anandabazar.com/archive/1120621/21bard4.html|title=কবির জন্মভিটে সংরক্ষণের দাবি|publisher=আনন্দবাজার পত্রিকা}}</ref><ref name=সংসদ>''সংসদ বাঙালী চরিতাভিধান'', সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র ও বসু, অঞ্জলি, সাহিত্য সংসদ, কলিকাতা, ১৯৭৬, পৃষ্ঠা ৪২৬</ref>
| birth_place = পাতিলপাড়া, [[পূর্ব বর্ধমান জেলা]], [[ভারত]] (মাতুলালয়)<ref name="sengupta">{{cite news|url=http://archives.anandabazar.com/archive/1120621/21bard4.html|title=কবির জন্মভিটে সংরক্ষণের দাবি|publisher=আনন্দবাজার পত্রিকা}}</ref><ref name="সংসদ৪২৬">''সংসদ বাঙালী চরিতাভিধান'', সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র ও বসু, অঞ্জলি, সাহিত্য সংসদ, কলিকাতা, ১৯৭৬, পৃষ্ঠা ৪২৬</ref>
| death_date = ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪
| death_date = ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪
| death_place =
| death_place =

১৭:২৬, ৯ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
Jatindranath Sengupta
জন্ম২৬ জুন, ১৮৮৭
পাতিলপাড়া, পূর্ব বর্ধমান জেলা, ভারত (মাতুলালয়)[১][২]
মৃত্যু১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪
জাতীয়তাভারতীয়
পরিচিতির কারণকবি

যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (ইংরেজি: Jatindranath Sengupta) (জন্ম: ২৬ জুন, ১৮৮৭ - মৃত্যু: ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪) বাংলা ভাষার কবি ও লেখক।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

তার জন্ম নদীয়া জেলার শান্তিপুরে। পৈতৃক নিবাস নদীয়ার হরিপুর গ্রামে।[৩] তিনি ১৯১১ সালে হাওড়ার শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে স্নাতক পাশ করেন।

কর্মজীবন

ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে নদীয়া জেলা বোর্ড ও পরে কাশিমবাজার রাজ স্টেটে কাজ করেন।[৪]

সাহিত্যজীবন

পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন প্রকৌশলী এবং নদীয়া জেলা বোর্ড ও কাশিমবাজার স্টেটে তিনি ওভারসীয়ার হিসেবে কাজ করেন। বাংলা কাব্যকে তিনি সনাতন ভাবালুতা ও রহস্যময়তার নিগড় থেকে মুক্ত করতে যত্নবান ছিলেন। সে-জন্য বাংলা কাব্যকে অবাস্তব কল্পনার জগৎ থেকে কঠোর বাস্তবে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে তাকে একজন পথিকৃৎ বলা চলে। বোধগম্য কারণেই তার কাব্যে ব্যাঙ্গের সুর তীব্র এবং কাব্যের নামকরণও তাই ভিন্নধর্মী।[৫]

কবিতাবলি

  • অনুপূর্বা(১৯৪৬)
  • মরুমায়া (১৯৩০),
  • সায়ম (১৯৪০),
  • ত্রিযামা (১৯৪৮),
  • কাব্য পরিমিতি(১৯৩১),
  • মরীচিকা (১৯২৩),
  • মরুশিখা (১৯২৭),
  • নিশান্তিকা (১৯৫৭) প্রভৃতি তার কাব্যগ্রন্থ।।[৩]

শেষ বয়সে ম্যাকবেথ, হ্যামলেট, ওথেলো, শ্রীমদ্ভগবদগীতা, কুমারসম্ভব ইত্যাদির অনুবাদকাজে আত্মনিয়োগ করেছিলেন।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "কবির জন্মভিটে সংরক্ষণের দাবি"। আনন্দবাজার পত্রিকা। 
  2. সংসদ বাঙালী চরিতাভিধান, সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র ও বসু, অঞ্জলি, সাহিত্য সংসদ, কলিকাতা, ১৯৭৬, পৃষ্ঠা ৪২৬
  3. সেলিনা হোসেন ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৩৩২।
  4. সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৯৬, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
  5. রফিকুল ইসলাম ও অন্যান্য সম্পাদিত; কবিতা সংগ্রহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; তৃতীয় মুদ্রণ; জুলাই, ১৯৯০; পৃষ্ঠা- ৪৬৩

বহি:সংযোগ