ছিগাপ্পু রোজাক্কাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
রাইসুল সজীব (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন |
|||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
| চিত্রনাট্যকার = |
| চিত্রনাট্যকার = |
||
| কাহিনীকার = |
| কাহিনীকার = |
||
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[ |
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[কমল হাসান]]<br />[[শ্রীদেবী]]<br />গৌন্দমণি<br />ভাদিভুক্কারাছি<br />কে. ভাগ্যরাজ |
||
| সুরকার = [[ইলাইয়ারাজা]] |
| সুরকার = [[ইলাইয়ারাজা]] |
||
| চিত্রগ্রাহক = পি. এস. নিবাস |
| চিত্রগ্রাহক = পি. এস. নিবাস |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''''ছিগাপ্পু রোজাক্কাল''''' ({{lang-ta|சிகப்பு ரோஜாக்கள்|lit=লাল গোলাপগুচ্ছ}}) ১৯৭৮ সালের একটি তামিল চলচ্চিত্র যেখানে [[ |
'''''ছিগাপ্পু রোজাক্কাল''''' ({{lang-ta|சிகப்பு ரோஜாக்கள்|lit=লাল গোলাপগুচ্ছ}}) ১৯৭৮ সালের একটি তামিল চলচ্চিত্র যেখানে [[কমল হাসান]] এবং [[শ্রীদেবী]] মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটির পরিচালনায় ছিলেন [[পি. ভারতীরাজা]] যিনি কাহিনীও লেখেন, যদিও সংলাপ লিখেছিলেন কে. ভাগ্যরাজ এবং এ চলচ্চিত্রে [[ইলাইয়ারাজা]]র সুর করা জনপ্রিয় গান রয়েছে ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.cinesouth.com/cgi-bin/filmography/newfilmdb.cgi?name=sigappu%20rojakkal&type= |শিরোনাম=Filmography of sigappu rojakkal |প্রকাশক=Cinesouth.com |তারিখ=1978-10-28 |সংগ্রহের-তারিখ=2011-06-07 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110721062842/http://www.cinesouth.com/cgi-bin/filmography/newfilmdb.cgi?name=sigappu%20rojakkal&type= |আর্কাইভের-তারিখ=২০১১-০৭-২১ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>http://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/tamil/movies/news/Censoring-I-think-should-not-be-done-in-the-modern-world/articleshow/50836289.cms</ref><ref>http://thewire.in/66336/ms-subbulakshmi-films/</ref> ১৯৮০ সালে 'রেড রোজ' নামে এই চলচ্চিত্রটির হিন্দি সংস্করণ বের হয় যেখানে [[রাজেশ খান্না]] এবং [[পুনম ধিল্লোন]] কমল ও শ্রীদেবীর চরিত্র পুনরায় ফুটিয়ে তোলেন। |
||
[[কমল হাসন]]ের করা [[নারীবিদ্বেষ]]ী চরিত্র 'দিলীপ' চরিত্রটি অনেক খ্যাতি পেয়েছিলো এবং তিনি [[ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কার - তামিল]] পেয়েছিলেন, অপরদিকে [[পি. ভারতীরাজা]] পেয়েছিলেন [[শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তামিল|সেরা তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক বিষয়শ্রেণীতে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]]। |
[[কমল হাসন]]ের করা [[নারীবিদ্বেষ]]ী চরিত্র 'দিলীপ' চরিত্রটি অনেক খ্যাতি পেয়েছিলো এবং তিনি [[ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কার - তামিল]] পেয়েছিলেন, অপরদিকে [[পি. ভারতীরাজা]] পেয়েছিলেন [[শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তামিল|সেরা তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক বিষয়শ্রেণীতে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]]। |
||
==কাহিনীসংক্ষেপ== |
==কাহিনীসংক্ষেপ== |
||
দিলীপ ( |
দিলীপ (কমল হাসান) একজন সফল শিল্পপতি। দিলীপের একটি ঋণাত্মক দিক রয়েছে সেটা হল সে একজন মনোবিকারগ্রস্ত নারীবিদ্বেষী, সে সুন্দরী নারীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তাদের সঙ্গে নিজের বাসায় দৈহিক মিলন করে এবং এরপর হত্যা করে, এ সকল কার্যক্রম সে নিজেই গোপনে ভিডিও করে রাখার ব্যবস্থা করে এবং তার সৎ পিতার সঙ্গে ভিডিওগুলো দেখে, তার সৎ পিতাও তার মতই একজন মানসিকরোগী নারীবিদ্বেষী যে একদিন তার স্ত্রীকে অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলন করার সময় দেখেফেলে এবং পরে তাকে মেরে ফেলে। দিলীপের হত্যাকৃত নারীদেরকে তার বাড়ীর সামনেই মাটিতে পুঁতা হয়। |
||
দিলীপ একদিন শারদা (শ্রীদেবী) নামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় যে একটি বিপণী বিতানের কর্মচারী। দিলীপ শারদার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে এবং শারদা একজন রক্ষণশীল মহিলা হওয়ার কারণে দিলীপকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। দিলীপ শারদার সঙ্গে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং তাদের জীবন সামনে এগুতে থাকে। হঠাৎ শারদা একদিন একটি কক্ষের দেওয়ালে লেখা খুঁজে পায় যেখানে তার স্বামীর অতীত সম্বন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা আছে, সে জানতে পারে যে দিলীপ শৈশব কালে গরীব এবং গ্রাম্য ছেলে ছিল, তার মা তাকে দেখতে পারতোনা, একদিন সে একটি কামুক মেয়ের পাল্লায় পড়ে এবং মেয়েটি তাকে ঘরে নিয়ে তার সামনে তার কাঁচুলি খুলে বক্ষবন্ধনী দেখায় আর তার শরীর স্পর্শের আহ্বান জানায়, দিলীপ অস্বীকৃতি জানায় আর মেয়েটি তাকে জড়িয়ে ধরে, মেয়েটির বাবা-মা ঘটনাস্থলে এসে পড়ে, মেয়েটি দিলীপের দোষ দিয়ে তাকে মার খাওয়ায়, দিলীপ গ্রাম থেকে পালিয়ে যায় এবং শহরে পাড়ি জমায় এবং এভাবেই বর্তমানে সে নারীদেরকে ঘৃণা করে। শারদা তাদের বসবাসের দালানটির নীচতলার একটি কক্ষের দরজা খুলে দিলীপের পালক বাবার সামনে পড়ে যায়, সে দিলীপের যৌনমিলনের ভিডিও দেখছিল, শারদা তার ঐ কক্ষের দরজা আটকিয়ে দেয় এবং পালানোর চেষ্টা করে তবে দিলীপ সঙ্গে সঙ্গে তার কার্যালয় থেকে এসে পড়ে, তবে সে তাকে কিছু বুঝতে দেয়না। দিলীপ খেয়াল করে যে তার পিতার কক্ষ আটকানো, সে দরজা খোলার পর জানতে পারে শারদা আটকিয়েছে। দিলীপ শারদাকে ধরার চেষ্টা করতে থাকে, শারদা চালাকি করে বাইরে আসতে সক্ষম হয়। দিলীপ শারদার পিছু নেয়, তবে তাকে ধরতে ব্যর্থ হয় আর পুলিশ দিলীপকে গ্রেফতার করে ফেলে, এরপর পুলিশ তার মানসিক রোগের চিকিৎসা করানোর পরে কারাগারে পুরে রাখে। |
দিলীপ একদিন শারদা (শ্রীদেবী) নামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় যে একটি বিপণী বিতানের কর্মচারী। দিলীপ শারদার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে এবং শারদা একজন রক্ষণশীল মহিলা হওয়ার কারণে দিলীপকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। দিলীপ শারদার সঙ্গে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং তাদের জীবন সামনে এগুতে থাকে। হঠাৎ শারদা একদিন একটি কক্ষের দেওয়ালে লেখা খুঁজে পায় যেখানে তার স্বামীর অতীত সম্বন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা আছে, সে জানতে পারে যে দিলীপ শৈশব কালে গরীব এবং গ্রাম্য ছেলে ছিল, তার মা তাকে দেখতে পারতোনা, একদিন সে একটি কামুক মেয়ের পাল্লায় পড়ে এবং মেয়েটি তাকে ঘরে নিয়ে তার সামনে তার কাঁচুলি খুলে বক্ষবন্ধনী দেখায় আর তার শরীর স্পর্শের আহ্বান জানায়, দিলীপ অস্বীকৃতি জানায় আর মেয়েটি তাকে জড়িয়ে ধরে, মেয়েটির বাবা-মা ঘটনাস্থলে এসে পড়ে, মেয়েটি দিলীপের দোষ দিয়ে তাকে মার খাওয়ায়, দিলীপ গ্রাম থেকে পালিয়ে যায় এবং শহরে পাড়ি জমায় এবং এভাবেই বর্তমানে সে নারীদেরকে ঘৃণা করে। শারদা তাদের বসবাসের দালানটির নীচতলার একটি কক্ষের দরজা খুলে দিলীপের পালক বাবার সামনে পড়ে যায়, সে দিলীপের যৌনমিলনের ভিডিও দেখছিল, শারদা তার ঐ কক্ষের দরজা আটকিয়ে দেয় এবং পালানোর চেষ্টা করে তবে দিলীপ সঙ্গে সঙ্গে তার কার্যালয় থেকে এসে পড়ে, তবে সে তাকে কিছু বুঝতে দেয়না। দিলীপ খেয়াল করে যে তার পিতার কক্ষ আটকানো, সে দরজা খোলার পর জানতে পারে শারদা আটকিয়েছে। দিলীপ শারদাকে ধরার চেষ্টা করতে থাকে, শারদা চালাকি করে বাইরে আসতে সক্ষম হয়। দিলীপ শারদার পিছু নেয়, তবে তাকে ধরতে ব্যর্থ হয় আর পুলিশ দিলীপকে গ্রেফতার করে ফেলে, এরপর পুলিশ তার মানসিক রোগের চিকিৎসা করানোর পরে কারাগারে পুরে রাখে। |
||
==চরিত্র== |
==চরিত্র== |
||
*দিলীপ - [[ |
*দিলীপ - [[কমল হাসান]] |
||
*শারদা - [[শ্রীদেবী]] |
*শারদা - [[শ্রীদেবী]] |
||
*দিলীপের কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক - গৌন্দমণি |
*দিলীপের কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক - গৌন্দমণি |
||
৩৮ নং লাইন: | ৩৮ নং লাইন: | ||
==সঙ্গীত== |
==সঙ্গীত== |
||
এই চলচ্চিত্রে কেবল মাত্র দুটি গান আছে একটি 'ইন্দা মিনমিনিক্কু' যেটি বসুদেব এবং [[এস. জনকী]]র গাওয়া, গীতিকার [[কন্নদাস]] এবং আরেকটি 'নিনাইভো ওরু পারাভাই' যেটি অভিনেতা [[ |
এই চলচ্চিত্রে কেবল মাত্র দুটি গান আছে একটি 'ইন্দা মিনমিনিক্কু' যেটি বসুদেব এবং [[এস. জনকী]]র গাওয়া, গীতিকার [[কন্নদাস]] এবং আরেকটি 'নিনাইভো ওরু পারাভাই' যেটি অভিনেতা [[কমল হাসান]] নিজে এবং [[এস. জনকী]] গেয়েছেন, এটির গীতিকার [[বালি (কবি)|বালি]]। দুটো গানেরই সুরকার [[ইলাইয়ারাজা]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.raaga.com/channels/tamil/moviedetail.asp?mid=T0000158|শিরোনাম=Sigappu Rojakkal songs|সংগ্রহের-তারিখ=2013-10-01|প্রকাশক=raaga}}</ref><ref>http://www.thehindu.com/features/cinema/you-can-feel-the-fear-in-the-song-kamal-haasan/article6338555.ece</ref><ref>http://www.thehindu.com/features/cinema/kamal-haasan-recalls-his-association-with-ilaiyaraja/article6360293.ece</ref> |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
০১:১৫, ৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ছিগাপ্পু রোজাক্কাল | |
---|---|
পরিচালক | পি. ভারতীরাজা |
প্রযোজক | জে. পদ্মাবতী |
রচয়িতা | পি. ভারতীরাজা কে. ভাগ্যরাজ (সংলাপ) |
শ্রেষ্ঠাংশে | কমল হাসান শ্রীদেবী গৌন্দমণি ভাদিভুক্কারাছি কে. ভাগ্যরাজ |
সুরকার | ইলাইয়ারাজা |
চিত্রগ্রাহক | পি. এস. নিবাস |
সম্পাদক | পি. ভাস্করণ |
প্রযোজনা কোম্পানি | কে. আর. জি. প্রোডাকশন্স |
পরিবেশক | কে. আর. জি. প্রোডাকশন্স |
মুক্তি | ২৮ অক্টোবর ১৯৭৮ |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
ছিগাপ্পু রোজাক্কাল (তামিল: சிகப்பு ரோஜாக்கள், অনুবাদ 'লাল গোলাপগুচ্ছ') ১৯৭৮ সালের একটি তামিল চলচ্চিত্র যেখানে কমল হাসান এবং শ্রীদেবী মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটির পরিচালনায় ছিলেন পি. ভারতীরাজা যিনি কাহিনীও লেখেন, যদিও সংলাপ লিখেছিলেন কে. ভাগ্যরাজ এবং এ চলচ্চিত্রে ইলাইয়ারাজার সুর করা জনপ্রিয় গান রয়েছে ।[১][২][৩] ১৯৮০ সালে 'রেড রোজ' নামে এই চলচ্চিত্রটির হিন্দি সংস্করণ বের হয় যেখানে রাজেশ খান্না এবং পুনম ধিল্লোন কমল ও শ্রীদেবীর চরিত্র পুনরায় ফুটিয়ে তোলেন।
কমল হাসনের করা নারীবিদ্বেষী চরিত্র 'দিলীপ' চরিত্রটি অনেক খ্যাতি পেয়েছিলো এবং তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কার - তামিল পেয়েছিলেন, অপরদিকে পি. ভারতীরাজা পেয়েছিলেন সেরা তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক বিষয়শ্রেণীতে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার।
কাহিনীসংক্ষেপ
দিলীপ (কমল হাসান) একজন সফল শিল্পপতি। দিলীপের একটি ঋণাত্মক দিক রয়েছে সেটা হল সে একজন মনোবিকারগ্রস্ত নারীবিদ্বেষী, সে সুন্দরী নারীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে তাদের সঙ্গে নিজের বাসায় দৈহিক মিলন করে এবং এরপর হত্যা করে, এ সকল কার্যক্রম সে নিজেই গোপনে ভিডিও করে রাখার ব্যবস্থা করে এবং তার সৎ পিতার সঙ্গে ভিডিওগুলো দেখে, তার সৎ পিতাও তার মতই একজন মানসিকরোগী নারীবিদ্বেষী যে একদিন তার স্ত্রীকে অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলন করার সময় দেখেফেলে এবং পরে তাকে মেরে ফেলে। দিলীপের হত্যাকৃত নারীদেরকে তার বাড়ীর সামনেই মাটিতে পুঁতা হয়।
দিলীপ একদিন শারদা (শ্রীদেবী) নামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় যে একটি বিপণী বিতানের কর্মচারী। দিলীপ শারদার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে এবং শারদা একজন রক্ষণশীল মহিলা হওয়ার কারণে দিলীপকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। দিলীপ শারদার সঙ্গে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং তাদের জীবন সামনে এগুতে থাকে। হঠাৎ শারদা একদিন একটি কক্ষের দেওয়ালে লেখা খুঁজে পায় যেখানে তার স্বামীর অতীত সম্বন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা আছে, সে জানতে পারে যে দিলীপ শৈশব কালে গরীব এবং গ্রাম্য ছেলে ছিল, তার মা তাকে দেখতে পারতোনা, একদিন সে একটি কামুক মেয়ের পাল্লায় পড়ে এবং মেয়েটি তাকে ঘরে নিয়ে তার সামনে তার কাঁচুলি খুলে বক্ষবন্ধনী দেখায় আর তার শরীর স্পর্শের আহ্বান জানায়, দিলীপ অস্বীকৃতি জানায় আর মেয়েটি তাকে জড়িয়ে ধরে, মেয়েটির বাবা-মা ঘটনাস্থলে এসে পড়ে, মেয়েটি দিলীপের দোষ দিয়ে তাকে মার খাওয়ায়, দিলীপ গ্রাম থেকে পালিয়ে যায় এবং শহরে পাড়ি জমায় এবং এভাবেই বর্তমানে সে নারীদেরকে ঘৃণা করে। শারদা তাদের বসবাসের দালানটির নীচতলার একটি কক্ষের দরজা খুলে দিলীপের পালক বাবার সামনে পড়ে যায়, সে দিলীপের যৌনমিলনের ভিডিও দেখছিল, শারদা তার ঐ কক্ষের দরজা আটকিয়ে দেয় এবং পালানোর চেষ্টা করে তবে দিলীপ সঙ্গে সঙ্গে তার কার্যালয় থেকে এসে পড়ে, তবে সে তাকে কিছু বুঝতে দেয়না। দিলীপ খেয়াল করে যে তার পিতার কক্ষ আটকানো, সে দরজা খোলার পর জানতে পারে শারদা আটকিয়েছে। দিলীপ শারদাকে ধরার চেষ্টা করতে থাকে, শারদা চালাকি করে বাইরে আসতে সক্ষম হয়। দিলীপ শারদার পিছু নেয়, তবে তাকে ধরতে ব্যর্থ হয় আর পুলিশ দিলীপকে গ্রেফতার করে ফেলে, এরপর পুলিশ তার মানসিক রোগের চিকিৎসা করানোর পরে কারাগারে পুরে রাখে।
চরিত্র
- দিলীপ - কমল হাসান
- শারদা - শ্রীদেবী
- দিলীপের কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক - গৌন্দমণি
- দিলীপের কার্যালয় করণিক চিত্রা - ভাদিভুক্কারাছি
- রেস্তোরাঁর পরিচারক - কে. ভাগ্যরাজ
সঙ্গীত
এই চলচ্চিত্রে কেবল মাত্র দুটি গান আছে একটি 'ইন্দা মিনমিনিক্কু' যেটি বসুদেব এবং এস. জনকীর গাওয়া, গীতিকার কন্নদাস এবং আরেকটি 'নিনাইভো ওরু পারাভাই' যেটি অভিনেতা কমল হাসান নিজে এবং এস. জনকী গেয়েছেন, এটির গীতিকার বালি। দুটো গানেরই সুরকার ইলাইয়ারাজা।[৪][৫][৬]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Filmography of sigappu rojakkal"। Cinesouth.com। ১৯৭৮-১০-২৮। ২০১১-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৬-০৭।
- ↑ http://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/tamil/movies/news/Censoring-I-think-should-not-be-done-in-the-modern-world/articleshow/50836289.cms
- ↑ http://thewire.in/66336/ms-subbulakshmi-films/
- ↑ "Sigappu Rojakkal songs"। raaga। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১০-০১।
- ↑ http://www.thehindu.com/features/cinema/you-can-feel-the-fear-in-the-song-kamal-haasan/article6338555.ece
- ↑ http://www.thehindu.com/features/cinema/kamal-haasan-recalls-his-association-with-ilaiyaraja/article6360293.ece
বহিঃসংযোগ
- তামিল ভাষার চলচ্চিত্র
- ১৯৭৮-এর চলচ্চিত্র
- মাসালা চলচ্চিত্র
- ১৯৭০-এর দশকের তামিল ভাষার চলচ্চিত্র
- ভারতীয় ইরোটিক থ্রিলার চলচ্চিত্র
- ভারতীয় ইরোটিক নাট্য চলচ্চিত্র
- ভারতীয় প্রণয়ধর্মী সহিংসবাদী চলচ্চিত্র
- ভারতীয় মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার চলচ্চিত্র
- সাইকোপ্যাথ সম্পর্কে চলচ্চিত্র
- অন্যান্য ভাষায় পুনর্নির্মিত তামিল চলচ্চিত্র