দ্য ওয়েল অব লোনলিনেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শ. তাওসিফ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
শ. তাওসিফ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:


১৯২৮ সালে প্রকাশনার পর উপন্যাসটি নিষিদ্ধ করার প্রয়াস চালায় ব্রিটিশ সরকার তবে তারা ব্যর্থ হয় কারণ তখন থেকেই নারী-পাঠিকাদের মধ্যে উপন্যাসটি জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিলো যদিও শুরুর দিকে একটু গোপনে গোপনে বিক্রি করা হতো কারণ পুলিশ দ্বারা গ্রেফতার হওয়ার ভয় ছিলো।
১৯২৮ সালে প্রকাশনার পর উপন্যাসটি নিষিদ্ধ করার প্রয়াস চালায় ব্রিটিশ সরকার তবে তারা ব্যর্থ হয় কারণ তখন থেকেই নারী-পাঠিকাদের মধ্যে উপন্যাসটি জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিলো যদিও শুরুর দিকে একটু গোপনে গোপনে বিক্রি করা হতো কারণ পুলিশ দ্বারা গ্রেফতার হওয়ার ভয় ছিলো।

উপন্যাসটির মুখ্য চরিত্রের নাম ছিলো স্টিফেন গর্ডন।<ref>{{cite web|url=https://www.telegraph.co.uk/books/what-to-read/britain-changed-woman-called-stephen/|title=How Britain was changed by a woman called Stephen|website=telegraph.co.uk|author=Simon Heffer|date=19 September 2020}}</ref>
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{ সূত্র তালিকা }}
{{ সূত্র তালিকা }}

০৪:১৮, ৩ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দ্য ওয়েল অব লোনলিনেস
লেখকর‍্যাডক্লিফ হল
দেশযুক্তরাজ্য
ভাষাইংরেজি
ধরননারী সমকামী সাহিত্য
প্রকাশিত১৯২৮

দ্য ওয়েল অব লোনলিনেস (ইংরেজি: The well of loneliness) হচ্ছে র‍্যাডক্লিফ হল দ্বারা লিখিত একটি জনপ্রিয় উপন্যাস। নারী-সমকামিতা-কাহিনী বিশিষ্ট এই উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৮ সালে তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ১৯৫১ সালে উপন্যাসটি কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়।[১]

১৯২৮ সালে প্রকাশনার পর উপন্যাসটি নিষিদ্ধ করার প্রয়াস চালায় ব্রিটিশ সরকার তবে তারা ব্যর্থ হয় কারণ তখন থেকেই নারী-পাঠিকাদের মধ্যে উপন্যাসটি জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিলো যদিও শুরুর দিকে একটু গোপনে গোপনে বিক্রি করা হতো কারণ পুলিশ দ্বারা গ্রেফতার হওয়ার ভয় ছিলো।

উপন্যাসটির মুখ্য চরিত্রের নাম ছিলো স্টিফেন গর্ডন।[২]

তথ্যসূত্র

  1. Danika Ellis (২ অক্টোবর ২০২০)। "16 Brilliant Bi and Lesbian Literary Fiction Novels to Keep You Thinking"bookriot.com 
  2. Simon Heffer (১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "How Britain was changed by a woman called Stephen"telegraph.co.uk 

বহিঃসংযোগ