চেলসি ফুটবল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৫১°২৮′৫৪″ উত্তর ০°১১′২৮″ পশ্চিম / ৫১.৪৮১৬৭° উত্তর ০.১৯১১১° পশ্চিম / 51.48167; -0.19111
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ব্যবস্থাপনা দল +
→‎ঘরোয়া: সংশোধন
৩৪২ নং লাইন: ৩৪২ নং লাইন:
==== কাপ ====
==== কাপ ====
* {{sport honours|[[এফ.এ. কাপ]]|(৫)|১৯৬৯-৭০, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৯-২০০০, ২০০৬-০৭, ২০০৮-০৯, ২০১৭-১৮}}
* {{sport honours|[[এফ.এ. কাপ]]|(৫)|১৯৬৯-৭০, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৯-২০০০, ২০০৬-০৭, ২০০৮-০৯, ২০১৭-১৮}}
[[রানার আপ ]]|(১)| ২০১৯-২০
* {{sport honours|[[ফুটবল লীগ কাপ|লীগ কাপ]]|৫|১৯৬৪-৬৫, ১৯৯৭-৯৮, ২০০৪-০৫, ২০০৬-০৭, ২০১৪-১৫}}
* {{sport honours|[[ফুটবল লীগ কাপ|লীগ কাপ]]|৫|১৯৬৪-৬৫, ১৯৯৭-৯৮, ২০০৪-০৫, ২০০৬-০৭, ২০১৪-১৫}}
* {{sport honours|এফএ চ্যারিটি শিল্ড/[[এফ.এ. কমিউনিটি শিল্ড|কমিউনিটি শিল্ড]]<ref>The trophy was known as the Charity Shield until 2002, and as the Community Shield ever since.</ref>|৪|১৯৫৫, ২০০০, ২০০৫, ২০০৯}}
* {{sport honours|এফএ চ্যারিটি শিল্ড/[[এফ.এ. কমিউনিটি শিল্ড|কমিউনিটি শিল্ড]]<ref>The trophy was known as the Charity Shield until 2002, and as the Community Shield ever since.</ref>|৪|১৯৫৫, ২০০০, ২০০৫, ২০০৯}}

২১:৪৭, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চেলসি
পূর্ণ নামচেলসি ফুটবল ক্লাব
ডাকনামদ্য ব্লুজ, দ্য পেনশনার্স[১]
সংক্ষিপ্ত নামসিএফসি, সিএইচই
প্রতিষ্ঠিত১০ মার্চ ১৯০৫; ১১৯ বছর আগে (1905-03-10)[২]
মাঠস্ট্যামফোর্ড ব্রিজ
ধারণক্ষমতা৪০,৮৩৪[৩]
স্থানাঙ্ক৫১°২৮′৫৪″ উত্তর ০°১১′২৮″ পশ্চিম / ৫১.৪৮১৬৭° উত্তর ০.১৯১১১° পশ্চিম / 51.48167; -0.19111
মালিকসোভিয়েত ইউনিয়ন রোমান আব্রামোভিচ
সভাপতিমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্রুস বাক
প্রধান কোচইংল্যান্ড ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
লিগপ্রিমিয়ার লীগ
২০১৯–২০৪র্থ
ওয়েবসাইটক্লাব ওয়েবসাইট

চেলসি ফুটবল ক্লাব (দ্য ব্লুজ অথবা পূর্বে দ্য পেনশনার্স নামেও পরিচিত) লন্ডনে অবস্থিত একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল দল যারা প্রিমিয়ার লিগে খেলে থাকে।

১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ক্লাবটি এ পর্যন্ত বেশিরভাগ সময়ে ইংল্যান্ডের ফুটবলে শীর্ষ দশে অবস্থান করেছে। তারা দুটি সময়ে সফলতা পেয়েছে, একটি হচ্ছে ১৯৬০ দশকের শেষভাগ ও ১৯৭০ দশকের শুরুতে এবং ১৯৯০ দশকের শেষভাগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত। চেলসি প্রথম ইংলিশ লিগ শিরোপা অর্জন করে ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে। ১৯৬৫ থেকে ১৯৭১ সাল সময়কালে আরো কিছু কাপ প্রতিযোগিতায় ক্লাবটি জয়লাভ করে। ১৯৯৭ সাল থেকে ২৩টি শিরোপা জিতে দলটি গত দুই দশক ধরে ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করছে। সব মিলিয়ে চেলসি নিজেদের ইতিহাসে ২৯টি বড় শিরোপা জিতেছে, যার মধ্যে রয়েছে ছয়টি লীগ শিরোপা, আটটি এফ.এ. কাপ শিরোপা, পাঁচটি লীগ কাপ, দুটি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ, একটি উয়েফা সুপার কাপ, দুটি উয়েফা ইউরোপা লীগ এবং একটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ। চেলসি হলো ইতিহাসের প্রথম ক্লাব যারা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জেতার পরের বছরই উয়েফা ইউরোপা লীগ জিতেছে।[৪]

চেলসির ৪১৬৩১ দর্শক ধারণক্ষমতার নিজস্ব মাঠ স্ট্যামফোর্ড ব্রিজ পশ্চিম লন্ডনের ফুলহাম এলাকায় অবস্থিত। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তারা এখানে খেলে আসছে। ২০০৩ সালে ক্লাবটি কিনে নেন রাশিয়ান তেল ব্যবসায়ী রোমান আব্রামোভিচ।[৫]

ক্লাবের ঐতিহ্যবাহী পোশাক হচ্ছে রাজকীয় নীল রংয়ের জামা ও শর্টস এবং সাদা মোজা। নিজেদের ভাবমূর্তি আধুনিকায়নের জন্য নিজেদের ইতিহাসে বেশ কয়েকবার ক্লাবটি নিজেদের প্রতীক পরিবর্তন করেছে। বর্তমান প্রতীকে একটি রাজকীয় নীল সিংহকে একটি লাঠি ধরে থাকতে দেখা যায়, যা ক্লাবটির ১৯৫০ এর দশকের একটি প্রতীকের আধুনিক রূপ।[৬] ইংলিশ ফুটবলের ইতিহাসে সর্বকালের গড় উপস্থিতির তালিকায় ক্লাবটির অবস্থান ষষ্ঠ। চেলসি যুক্তরাজ্যের অন্যতম জনপ্রিয় দল। তাদের সমর্থক সংখ্যা আনুমানিক চার মিলিয়ন।[৭] এছাড়া জনপ্রিয় সংস্কৃতিতেও ক্লাবের ভূমিকা রয়েছে। বিভিন্ন চলচ্চিত্র ও গানে চেলসি অংশ নিয়েছে। ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১৭ সালের একটি জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে দামী ক্লাবগুলোর তালিকায় চেলসির অবস্থান ৭ম এবং ২০১৬-১৭ মৌসুমে ৪ কোটি ২৮ লাখ পাউন্ড উপার্জন করে ক্লাবটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি উপার্জন করা ক্লাবগুলোর মধ্যে অষ্টম স্থান অর্জন করে।

ইতিহাস

১৯০৪ সালে একটি ফুটবল মাঠ হিসেবে তৈরির উদ্দেশ্য নিয়ে গাস মিয়ার্স স্টাম্ফোর্ড ব্রিজ অ্যাথলেটিক স্টেডিয়াম কিনে নেন। নিকটবর্তী ফুলহাম ফুটবল ক্লাবের কাছে মাঠটি ইজারা দেওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে তিনি মাঠটি ব্যবহার করার জন্য নিজের একটি ক্লাব প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। যেহেতু তখন উক্ত এলাকা ফুলহামের নিজের নামে একটি ক্লাব তখনই ছিলো, মিয়ার্স নিজের ক্লাবের জন্য পার্শ্ববর্তী এলাকা চেলসির নামটি বেছে নেন। কেন্সিংটন ফুটবল ক্লাব, স্টাম্ফোর্ড ব্রিজ ফুটবল ক্লাব এবং লন্ডন ফুটবল ক্লাব এর মতো নামগুলোও বিবেচনা করা হয়েছিলো।[৮]

খেলোয়াড়গণ ও কোচ

বর্তমান কোচ

ক্লাবের বর্তমান কোচ ক্লাবটির কিংবদন্তি সাবেক ইংলিশ মিডফিল্ডার ফ্র্যাংক ল্যাম্পার্ড। তিনি ৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে কোচ হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

বর্তমান দল

১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৯]

টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।

নং অবস্থান খেলোয়াড়
গো স্পেন কেপা আরিসাবালাগা
জার্মানি আন্টোনিও রুডিগার
স্পেন মার্কোস আলোন্সো
ডেনমার্ক আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন
ইতালি জর্জিনহো (সহ-অধিনায়ক)
ব্রাজিল থিয়াগো সিলভা
ফ্রান্স এন'গোলো কান্তে
ইংল্যান্ড রস বার্কলি
ইংল্যান্ড ট্যামি আব্রাহাম
১০ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রিস্টিয়ান পুলিসিচ
১১ জার্মানি টিমো ভার্নার
১২ ইংল্যান্ড রুবেন লফটাস-চিক
১৩ গো আর্জেন্টিনা উইলি কাবায়েরো
১৪ ইংল্যান্ড ফিকায়ো টমোরি
নং অবস্থান খেলোয়াড়
১৫ ফ্রান্স কার্ট জুমা
১৭ ক্রোয়েশিয়া মাতেও কোভাচিচ
১৮ ফ্রান্স অলিভিয়ে জিরু
১৯ ইংল্যান্ড ম্যাসন মাউন্ট
২০ ইংল্যান্ড ক্যালাম হাডসন-ওডোই
২১ ইংল্যান্ড বেন চিলওয়েল
২২ মরক্কো হাকিম জিয়াখ
২৩ স্কটল্যান্ড বিলি গিলমোর
২৪ ইংল্যান্ড রিস জেমস
২৮ স্পেন সেসার আজপিলিকুয়েতা (অধিনায়ক)
২৯ জার্মানি কাই হাভের্ৎজ
৩৩ ইতালি এমারসন

চুক্তিবদ্ধ অন্যান্য খেলোয়াড়

টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।

নং অবস্থান খেলোয়াড়
- গো ইংল্যান্ড নাথান ব্যাক্সটার
- ইংল্যান্ড জেক ক্লার্ক-সল্টার
- ইংল্যান্ড দুজন স্টার্লিং
- ইতালি ডাভিডে জাপাকস্তা
- নেদারল্যান্ডস হুয়ান কাস্তিলো
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ম্যাট মিয়াজগা
- নাইজেরিয়া ভিক্টর মোজেস
- ঘানা বাবা আব্দুল রহমান
নং অবস্থান খেলোয়াড়
- ইংল্যান্ড ড্যানিয়েল ড্রিংকওয়াটার
- ইংল্যান্ড জর্জ ম্যাকইক্রান
- ইংল্যান্ড লুক ম্যাককর্মিক
- ইংল্যান্ড লুইস বেকার
- ইংল্যান্ড কনর গ্যালাহার
- ফ্রান্স তিয়েমুই বাকায়োকো
- নেদারল্যান্ডস মার্কো ফন গিংকেল
- বেলজিয়াম চার্লি মুসোন্ডা জুনিয়র

ধারে অন্য দলে

টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।

নং অবস্থান খেলোয়াড়
- গো ইংল্যান্ড জামাল ব্ল্যাকম্যান (রথারহ্যাম ইউনাইটেডে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
- গো ইংল্যান্ড জেমি কামিং (স্টিভেনেজে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
- গো ইংল্যান্ড টেডি শারম্যান-লো (বার্টন অ্যালবিয়নে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
- ইংল্যান্ড ট্রেভোহ শালোবাহ (লরিয়েঁতে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- ইংল্যান্ড মার্ক গুয়েহি (সোয়ানসিতে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
- ফ্রান্স মালাং সার
- ইংল্যান্ড তারিক উয়াকোয়ে (অ্যাক্রিংটন স্ট্যানলিতে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
- ওয়েলস ইথান আম্পাদু (শেফিল্ড ইউনাইটেডে ৩১ মে ২০২১ পর্যন্ত)
নং অবস্থান খেলোয়াড়
- সার্বিয়া দানিলো পান্তিচ (চুকারিচকিতে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- ইংল্যান্ড ইজি ব্রাউন (শেফিল্ড ওয়েন্সডেতে ৩১ মে ২০২০ পর্যন্ত)
- ইংল্যান্ড চার্লি ব্রাউন (ইউনিয়ন এসজিতে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- ইংল্যান্ড আইক উগবো (সের্ক্লে ব্রুজে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- বেলজিয়াম মিশি বাতশুয়ায়ি (ক্রিস্টাল প্যালেসে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- আলবেনিয়া আর্মান্দো ব্রোজা (ভিতেসে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- ব্রাজিল লুকাস পিয়াজন (রিও আভেতে ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)
- ব্রাজিল কেনেডি (গ্রানাডায় ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত)

বর্ষসেরা খেলোয়াড়

বছর বিজয়ী
১৯৬৭ ইংল্যান্ড পিটার বনেটি
১৯৬৮ স্কটল্যান্ড চার্লি কুক
১৯৬৯ ইংল্যান্ড ডেভিড ওয়েব
১৯৭০ ইংল্যান্ড জন হলিনস
১৯৭১ ইংল্যান্ড জন হলিনস
১৯৭২ ইংল্যান্ড ডেভিড ওয়েব
১৯৭৩ ইংল্যান্ড পিটার অসগুড
১৯৭৪ ইংল্যান্ড গ্যারি লক
১৯৭৫ স্কটল্যান্ড চার্লি কুক
১৯৭৬ ইংল্যান্ড রে উইলকিনস
১৯৭৭ ইংল্যান্ড রে উইলকিনস
১৯৭৮ ইংল্যান্ড মিকি ড্রয়
১৯৭৯ ইংল্যান্ড টমি ল্যাংলি
১৯৮০ ইংল্যান্ড ক্লাইভ ওয়াকার
১৯৮১ যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পিটার বোরোটা
 
বছর বিজয়ী
১৯৮২ ইংল্যান্ড মাইক ফিলারি
১৯৮৩ ওয়েলস জোয়ি জোনস
১৯৮৪ স্কটল্যান্ড প্যাট নেভিন
১৯৮৫ স্কটল্যান্ড ডেভিড স্পিডি
১৯৮৬ ওয়েলস এডি নিয়েডজিয়েকি
১৯৮৭ স্কটল্যান্ড প্যাট নেভিন
১৯৮৮ ইংল্যান্ড টনি ডোরিগো
১৯৮৯ ইংল্যান্ড গ্র্যাহাম রবার্টস
১৯৯০ নেদারল্যান্ডস কেন মনকু
১৯৯১ প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড অ্যান্ডি টাউনসেন্
১৯৯২ ইংল্যান্ড পল এলিয়ট
১৯৯৩ জ্যামাইকা ফ্র্যাংক সিনক্লেয়ার
১৯৯৪ স্কটল্যান্ড স্টিভ ক্লার্ক
১৯৯৫ নরওয়ে এরল্যান্ড জনসেন
১৯৯৬ নেদারল্যান্ডস রুড হুলিট
 
বছর বিজয়ী
১৯৯৭ ওয়েলস মার্ক হিউজ
১৯৯৮ ইংল্যান্ড ডেনিস ওয়াইজ
১৯৯৯ ইতালি জিয়ানফ্রাংকো জোলা
২০০০ ইংল্যান্ড ডেনিস ওয়াইজ
২০০১ ইংল্যান্ড জন টেরি
২০০২ ইতালি কার্লো কুইদিচিনি
২০০৩ ইতালি জিয়ানফ্রাংকো জোলা
২০০৪ ইংল্যান্ড ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
২০০৫ ইংল্যান্ড ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
২০০৬ ইংল্যান্ড জন টেরি
২০০৭ ঘানা মাইকেল এসিয়েন
২০০৮ ইংল্যান্ড জো কোল
২০০৯ ইংল্যান্ড ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
২০১০ কোত দিভোয়ার দিদিয়ের দ্রগবা
২০১১ চেক প্রজাতন্ত্র পিটার চেক
 
বছর বিজয়ী
২০১২ স্পেন হুয়ান মাতা
২০১৩ স্পেন হুয়ান মাতা
২০১৪ বেলজিয়াম এদেন আজার
২০১৫ বেলজিয়াম এদেন আজার
২০১৬ ব্রাজিল উইলিয়ান
২০১৭ বেলজিয়াম এদেন আজার
২০১৮ ফ্রান্স এনগোলো কঁতে
২০১৯ বেলজিয়াম এদেন আজার
২০২০ ক্রোয়েশিয়া মাতেও কোভাচিচ

সূত্র: চেলসি এফ.সি.

ব্যবস্থাপনা দল

চেলসির বর্তমান প্রধান কোচ সাবেক খেলোয়াড় ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
পদ কর্মচারি
প্রধান কোচ ইংল্যান্ড ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
সহকারী প্রধান কোচ ইংল্যান্ড জোডি মরিস
সহকারী কোচ ইংল্যান্ড জো এডওয়ার্ডস
ইংল্যান্ড ক্রিস জোনস
ইংল্যান্ড অ্যান্থনি ব্যারি[১০]
গোলরক্ষক কোচ পর্তুগাল হেনরিক হিলারিও
ইংল্যান্ড জেমস রাসেল
ফিটনেস কোচ ইংল্যান্ড ম্যাট বির্নি
ইংল্যান্ড উইল টুলেট
টেকনিক্যাল অ্যান্ড পারফরম্যান্স এডভাইজার চেক প্রজাতন্ত্র পিটার চেক[১১]
মেডিক্যাল পরিচালক স্পেন পাকো বিয়স্কা
ধার সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কোচ ইতালি কার্লো কুইদিচিনি[১২]
পর্তুগাল পাওলো ফেরেইরা
নরওয়ে তোরে আন্দ্রে ফ্লো
ধার সংক্রান্ত গোলরক্ষক কোচ ফ্রান্স ক্রিস্টফ ললিচন
আন্তর্জাতিক স্কাউটিংয়ের প্রধান ইংল্যান্ড স্কট ম্যাকলেকলান
টেকনিক্যাল মেন্টর ফ্রান্স ক্লদ্‌ মাকেলেলে[১৩]
যুব উন্নয়নের প্রধান ইংল্যান্ড নিল বাথ
ডেভেলাপমেন্ট স্কোয়াড ম্যানেজার ইংল্যান্ড অ্যান্ডি মায়ার্স
অনুর্ধ্ব-১৮ ম্যানেজার ইংল্যান্ড এড ব্র্যান্ড

Source: Chelsea F.C.

সম্মাননা

ঘরোয়া

লীগ

১৯৫৪-৫৫, ২০০৪-০৫, ২০০৫-০৬, ২০০৯-২০১০, ২০১৪-১৫, ২০১৬-১৭
১৯৮৩-৮৪, ১৯৮৮-৮৯

কাপ

১৯৬৯-৭০, ১৯৯৬-৯৭, ১৯৯৯-২০০০, ২০০৬-০৭, ২০০৮-০৯, ২০১৭-১৮
১৯৬৪-৬৫, ১৯৯৭-৯৮, ২০০৪-০৫, ২০০৬-০৭, ২০১৪-১৫
১৯৫৫, ২০০০, ২০০৫, ২০০৯
  • ফুল মেম্বার্স কাপ: ২
১৯৮৬, ১৯৯০

ইউরোপীয়ান

২০১১-১২
২০১২-১৩, ২০১৮-১৯
১৯৭০-৭১, ১৯৯৭-৯৮
১৯৯৮

তথ্যসূত্র

  1. "Chelsea's first cup final – a century ago"। Chelsea FC। ২৩ এপ্রিল ২০১৫। ২৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৬ 
  2. "Team History – Introduction"chelseafc.com। Chelsea FC। ২৭ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১১ 
  3. "Premier League Handbook 2019/20" (পিডিএফ)। Premier League। পৃষ্ঠা 14। ২৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২০ 
  4. "Trophy Cabinet"chelseafc.com। Chelsea FC। ২৪ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮ 
  5. "Russian businessman buys Chelsea"। BBC। ২০০৩-০৭-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-১১ 
  6. "Chelsea centenary crest unveiled"। BBC। ২০০৪-১১-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-০২ 
  7. "Chelsea voted one of UK's top brands"chelseafc.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৯-২৮ 
  8. Glanvill, John (1664?–1735)। Oxford Dictionary of National Biography। Oxford University Press। ২০১৭-১১-২৮। 
  9. "First team"। Chelsea FC। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  10. "Lampard adds coach to his backroom staff"। Chelsea F.C.। ২৫ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২০ 
  11. "Petr Cech appointed Technical and Performance Advisor"। Chelsea F.C.। ২১ জুন ২০১৯। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  12. "Carlo Cudicini takes on role coaching Chelsea loan players"। Chelsea F.C.। ২ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৯ 
  13. "Claude Makelele returns to Chelsea in a new coaching role"। Chelsea F.C.। ২ আগস্ট ২০১৯। ২০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৯ 
  14. Until 1992, when the Premier League was formed, the top tier of English football was known as the First Division
  15. The trophy was known as the Charity Shield until 2002, and as the Community Shield ever since.

বহিঃসংযোগ