সচিব (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Farhanman (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Farhanman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''সচিব''' বা Secretary [[বাংলাদেশের]] সরকারী প্রশাসনযন্ত্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। জনপ্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ হলো সিনিয়র সচিব । তাঁরা বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার থেকে আসেন। তবে সাধারণত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব একজন বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডার হয়ে থাকেন। একজন সচিব সাধারণত কোন মণ্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান বা প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রধান জবাবদিহিতা কর্মকর্তা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলেন সচিবদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রণালয়ের যাবতীয় কাজের ভার সচিবের উপর থাকে। মন্ত্রীর কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ। সচিব মন্ত্রীকে সর্বতোভাবে সবক্ষেত্রেই সাহায্য করে। মন্ত্রীর পর সচিব-ই হচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত দপ্তরসমূহের অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বাংলাদেশের সচিবালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর সর্বনিম্নে আছেন সহকারী সচিব এবং সবার উপরে মন্ত্রী। এটি মূলত স্তরভিত্তিক নীতির উপর ব্রিটিশ কাঠামোর অনুকরণে গড়ে উঠেছে। ছকে তা দেওয়া হলো: মন্ত্রী >> সিনিয়র সচিব>> সচিব>> অতিরিক্ত সচিব >> যুগ্ম সচিব >> উপসচিব >> সিনিয়র সহকারী সচিব >> সহকারী সচিব।
'''সচিব''' [[বাংলাদেশের]] সরকারী প্রশাসনযন্ত্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। জনপ্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ হলো সিনিয়র সচিব । তাঁরা বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার থেকে আসেন। তবে সাধারণত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব একজন বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডার হয়ে থাকেন। একজন সচিব সাধারণত কোন মণ্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান বা প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রধান জবাবদিহিতা কর্মকর্তা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলেন সচিবদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রণালয়ের যাবতীয় কাজের ভার সচিবের উপর থাকে। মন্ত্রীর কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ। সচিব মন্ত্রীকে সর্বতোভাবে সবক্ষেত্রেই সাহায্য করে। মন্ত্রীর পর সচিব-ই হচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত দপ্তরসমূহের অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বাংলাদেশের সচিবালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর সর্বনিম্নে আছেন সহকারী সচিব এবং সবার উপরে মন্ত্রী। এটি মূলত স্তরভিত্তিক নীতির উপর ব্রিটিশ কাঠামোর অনুকরণে গড়ে উঠেছে। ছকে তা দেওয়া হলো: মন্ত্রী >> সিনিয়র সচিব>> সচিব>> অতিরিক্ত সচিব >> যুগ্ম সচিব >> উপসচিব >> সিনিয়র সহকারী সচিব >> সহকারী সচিব।


[[বিষয়শ্রেণী:অসম্পূর্ণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:অসম্পূর্ণ]]

০৯:৫০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সচিব বাংলাদেশের সরকারী প্রশাসনযন্ত্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। জনপ্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ হলো সিনিয়র সচিব । তাঁরা বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার থেকে আসেন। তবে সাধারণত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব একজন বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডার হয়ে থাকেন। একজন সচিব সাধারণত কোন মণ্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান বা প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রধান জবাবদিহিতা কর্মকর্তা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব হলেন সচিবদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ। তিনি মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রণালয়ের যাবতীয় কাজের ভার সচিবের উপর থাকে। মন্ত্রীর কাজ প্রকল্প প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ। সচিব মন্ত্রীকে সর্বতোভাবে সবক্ষেত্রেই সাহায্য করে। মন্ত্রীর পর সচিব-ই হচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত দপ্তরসমূহের অন্যতম নিয়ন্ত্রক। বাংলাদেশের সচিবালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর সর্বনিম্নে আছেন সহকারী সচিব এবং সবার উপরে মন্ত্রী। এটি মূলত স্তরভিত্তিক নীতির উপর ব্রিটিশ কাঠামোর অনুকরণে গড়ে উঠেছে। ছকে তা দেওয়া হলো: মন্ত্রী >> সিনিয়র সচিব>> সচিব>> অতিরিক্ত সচিব >> যুগ্ম সচিব >> উপসচিব >> সিনিয়র সহকারী সচিব >> সহকারী সচিব।