গ্রিনিচ মান মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sufe (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Sufe (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:




১৬৭৫ সালে ইংল্যান্ডের রাজা চার্লস (দ্বিতীয়) ১০ই আগস্ট গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। এই মন্দিরের জায়গা ক্রিস্টোফার রেন পছন্দ করেন। এবং এই সময়েই এস্ট্রোনোমার রয়্যাল নামে একটি পদ সূচনা করা করা হয়, যিনি গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে স্থির করা হয়। মান মন্দিরটির প্রথম "এস্ট্রোনোমার রয়্যাল হিসেবে দায়িত্ব পান জন ফ্ল্যামস্টিড। ১৬৭৬ সালের গ্রীষ্ম কালে ভবনের কাজ সম্পন্ন হয়। ভবনটিকে সহসাই "ফ্ল্যামস্টিড হাউজ" নামেই ডাকা হত। বর্তমান সময়ে সায়েন্টিফিক কাজ-কর্ম গুলো অন্য জাগায় স্থান্তরিত করা হয়েছে। তাই গ্রিনিচের এই ভবনটি এখন মূলত যাদুঘর হিসেবেই বিবেচ্য হচ্ছে। স্থানটি ভ্রমণ পিপাসীদের জন্য একটি দর্শনিয় বটে। হাজার হাজার মানুষ এখানে ঘুরতে ও দেখতে আসেন। মূলত প্রত্নতাত্ত্বিক বিবেচনায় এটি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রসিধ্য লাভ করেছে।
১৬৭৫ সালে ইংল্যান্ডের রাজা [[দ্বিতীয় চার্লস]] ১০ই আগস্ট গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। এই মন্দিরের জায়গা ক্রিস্টোফার রেন পছন্দ করেন। এবং এই সময়েই এস্ট্রোনোমার রয়্যাল নামে একটি পদ সূচনা করা করা হয়, যিনি গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে স্থির করা হয়। মান মন্দিরটির প্রথম "এস্ট্রোনোমার রয়্যাল হিসেবে দায়িত্ব পান জন ফ্ল্যামস্টিড। ১৬৭৬ সালের গ্রীষ্ম কালে ভবনের কাজ সম্পন্ন হয়। ভবনটিকে সহসাই "ফ্ল্যামস্টিড হাউজ" নামেই ডাকা হত। বর্তমান সময়ে সায়েন্টিফিক কাজ-কর্ম গুলো অন্য জাগায় স্থান্তরিত করা হয়েছে। তাই গ্রিনিচের এই ভবনটি এখন মূলত যাদুঘর হিসেবেই বিবেচ্য হচ্ছে। স্থানটি ভ্রমণ পিপাসীদের জন্য একটি দর্শনিয় বটে। হাজার হাজার মানুষ এখানে ঘুরতে ও দেখতে আসেন। মূলত প্রত্নতাত্ত্বিক বিবেচনায় এটি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রসিধ্য লাভ করেছে।

১৮:১৫, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Flamsteed House in 1824
Royal Observatory, Greenwich c. 1902 as depicted on a postcard

গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি) গ্রিনিচ পার্কের চূড়ার অবস্থিত। যেখানে থেকে টেমস নদী অবলোকন করা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞান ও দিক নির্ণয়ে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও স্থান। কারণ মূল মেডিট্রেরিয়ান এর মধ্য দিয়ে চলে গেছে। যার ধারাবাহিকতায় গ্রিনিচ মান সময় বলে একটি পরিভাষা যুক্ত হয়েছে।

গ্রিনিচ মান মন্দিরের সময়কে ০০(শূন্য) ধরে অন্যান্য সময় হিসেব করতে হয় যা আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান ইউনিয়ন দ্বারা নির্ধারিত। গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি), ন্যাশনাল মেরিটাইম যাদুঘর, রাণীর বাড়ি ও ক্যাটি সার্ক একত্রে রয়্যাল মিউজিয়াম গ্রিনিচ নামে পরিচিত।


১৬৭৫ সালে ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লস ১০ই আগস্ট গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। এই মন্দিরের জায়গা ক্রিস্টোফার রেন পছন্দ করেন। এবং এই সময়েই এস্ট্রোনোমার রয়্যাল নামে একটি পদ সূচনা করা করা হয়, যিনি গ্রিনিচের মান মন্দির (রয়েল অবজারভেটরি)'র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে স্থির করা হয়। মান মন্দিরটির প্রথম "এস্ট্রোনোমার রয়্যাল হিসেবে দায়িত্ব পান জন ফ্ল্যামস্টিড। ১৬৭৬ সালের গ্রীষ্ম কালে ভবনের কাজ সম্পন্ন হয়। ভবনটিকে সহসাই "ফ্ল্যামস্টিড হাউজ" নামেই ডাকা হত। বর্তমান সময়ে সায়েন্টিফিক কাজ-কর্ম গুলো অন্য জাগায় স্থান্তরিত করা হয়েছে। তাই গ্রিনিচের এই ভবনটি এখন মূলত যাদুঘর হিসেবেই বিবেচ্য হচ্ছে। স্থানটি ভ্রমণ পিপাসীদের জন্য একটি দর্শনিয় বটে। হাজার হাজার মানুষ এখানে ঘুরতে ও দেখতে আসেন। মূলত প্রত্নতাত্ত্বিক বিবেচনায় এটি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রসিধ্য লাভ করেছে।