জীবমণ্ডল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
| সংগ্রহের-তারিখ = 2010-11-12
| সংগ্রহের-তারিখ = 2010-11-12
| ইউআরএল = http://www.questia.com/library/encyclopedia/biosphere.jsp
| ইউআরএল = http://www.questia.com/library/encyclopedia/biosphere.jsp
}}</ref> অন্য কথায় পৃথিবীর বাইরের স্তরে অবস্থিত বায়ু, ভূমি, পানি ও জীবিত বস্তুসমূহের সমষ্টিকে জীবমণ্ডল বোঝায়।জীবনের অস্তিত্বের সঙ্গেই জীবমণ্ডলের সম্পর্ক। জীবমণ্ডলের বিস্তৃতি ওপর-নিচে ২০ কিলোমিটারের মতো ধরা হলেও মূলত অধিকাংশ জীবনের অস্তিত্ব দেখা যায় হিমালয় শীর্ষের উচ্চতা থেকে ৫০০ মিটার নিচের সামুদ্রিক গভীরতার মধ্যেই।
}}</ref> অন্য কথায় পৃথিবীর বাইরের স্তরে অবস্থিত বায়ু, ভূমি, জল ও জীবিত বস্তুসমূহের সমষ্টিকে জীবমণ্ডল বোঝায়।জীবনের অস্তিত্বের সঙ্গেই জীবমণ্ডলের সম্পর্ক। জীবমণ্ডলের বিস্তৃতি ওপর-নিচে ২০ কিলোমিটারের মতো ধরা হলেও মূলত অধিকাংশ জীবনের অস্তিত্ব দেখা যায় হিমালয় শীর্ষের উচ্চতা থেকে ৫০০ মিটার নিচের সামুদ্রিক গভীরতার মধ্যেই।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৭:৩৫, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

A false-color composite of global oceanic and terrestrial photoautotroph abundance, from September 1997 to August 2000. Provided by the SeaWiFS Project, NASA/Goddard Space Flight Center and ORBIMAGE.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

জীবমণ্ডল (ইংরেজি: Biosphere) হচ্ছে পৃথিবীর সমগ্র ইকোসিস্টেমগুলির যোগফল। এটিকে বলা যেতে পারে পৃথিবীর জীবনের এলাকা, একটি সংযুক্ত প্রক্রিয়া (পৃথিবীর অভ্যন্তরের সৌর এবং মহাবৈশ্বিক রেডিয়েশন এবং তাপ থেকে বিযুক্ত) এবং বৃহত্তরভাবে স্বনিয়ন্ত্রিত।[১] অন্য কথায় পৃথিবীর বাইরের স্তরে অবস্থিত বায়ু, ভূমি, জল ও জীবিত বস্তুসমূহের সমষ্টিকে জীবমণ্ডল বোঝায়।জীবনের অস্তিত্বের সঙ্গেই জীবমণ্ডলের সম্পর্ক। জীবমণ্ডলের বিস্তৃতি ওপর-নিচে ২০ কিলোমিটারের মতো ধরা হলেও মূলত অধিকাংশ জীবনের অস্তিত্ব দেখা যায় হিমালয় শীর্ষের উচ্চতা থেকে ৫০০ মিটার নিচের সামুদ্রিক গভীরতার মধ্যেই।

তথ্যসূত্র

  1. The Columbia Encyclopedia, Sixth Edition। Columbia University Press। ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-১২ 

বহিঃসংযোগ