বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৮′৪৪″ উত্তর ৯০°২১′২৫″ পূর্ব / ২৩.৮১২১১২° উত্তর ৯০.৩৫৭০২৬° পূর্ব / 23.812112; 90.357026
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মিহান (আলোচনা | অবদান)
যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
মিহান (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:
'''বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি)''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন |ইউআরএল=http://www.ugc.gov.bd/university/details.php?code=18 |সংগ্রহের-তারিখ=৯ আগস্ট ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130512145834/http://www.ugc.gov.bd/university/details.php?code=18 |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মে ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এটি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত।
'''বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি)''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন |ইউআরএল=http://www.ugc.gov.bd/university/details.php?code=18 |সংগ্রহের-তারিখ=৯ আগস্ট ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130512145834/http://www.ugc.gov.bd/university/details.php?code=18 |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মে ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এটি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত।


বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন ইউজিসি (UGC) অনুমোদিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এ্যাক্ট ২০০৩ অনুসারে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ugc-universities.gov.bd/home/universityDetails/41|শিরোনাম=বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন|ওয়েবসাইট=www.ugc-universities.gov.bd|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-09-22|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181004074023/http://www.ugc-universities.gov.bd/home/universityDetails/41|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-১০-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> নর্থ আমেরিকা ইউনিভার্সিটির পাঠদান পদ্ধতি এখানে অনুসরন করা হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত। [[ঢাকা কমার্স কলেজ]] কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি পরিচালিত হয় ঢাকা কমার্স কলেজের ট্রাস্টি বোর্ড, প্রিন্সিপাল এবং চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য গভর্নিং বডির মেম্বার দ্বারা তৈরী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। প্রথম দিকে কমার্স কলেজের ভবনে শিক্ষাও কার্যক্রম শুরু করলেও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের পাঠদান কার্যক্রম তাদের নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস রূপনগর আ/এ তে পরিচালনা করছে। এছাড়াও বেরিবাধ সংলগ্ন সুবিশাল মাঠ রয়েছে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার মনন বিকাশের জন্য, যা ক্যাম্পাস থেকে ১৫-২০ মিনিট দূরে অবস্থিত। বিইউবিটি অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল [[ঢাকা ট্রিবিউন]] এর করা টপ ২০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম। ২০১১ সালে ইউজিসি কর্তৃক গ্রীন সিগন্যাল প্রাপ্ত ৮ম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এটি। [ <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/print-edition/campus/2018/05/09/633873|শিরোনাম=কর্মমুখী শিক্ষার অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় ‘বিইউবিটি’ {{!}} কালের কণ্ঠ|শেষাংশ=কন্ঠ|প্রথমাংশ=দৈনিক কালের|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=2018-09-22|ভাষা=bn}}</ref>
বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন ইউজিসি (UGC) অনুমোদিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এ্যাক্ট ২০০৩ অনুসারে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ugc-universities.gov.bd/home/universityDetails/41|শিরোনাম=বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন|ওয়েবসাইট=www.ugc-universities.gov.bd|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-09-22|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181004074023/http://www.ugc-universities.gov.bd/home/universityDetails/41|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-১০-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> নর্থ আমেরিকা ইউনিভার্সিটির পাঠদান পদ্ধতি এখানে অনুসরন করা হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত। [[ঢাকা কমার্স কলেজ]] কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি পরিচালিত হয় ঢাকা কমার্স কলেজের ট্রাস্টি বোর্ড, প্রিন্সিপাল এবং চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য গভর্নিং বডির মেম্বার দ্বারা তৈরী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। প্রথম দিকে কমার্স কলেজের ভবনে শিক্ষাও কার্যক্রম শুরু করলেও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের পাঠদান কার্যক্রম তাদের নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস রূপনগর আ/এ তে পরিচালনা করছে। এছাড়াও বেরিবাধ সংলগ্ন সুবিশাল মাঠ রয়েছে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার মনন বিকাশের জন্য, যা ক্যাম্পাস থেকে ১৫-২০ মিনিট দূরে অবস্থিত। বিইউবিটি অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল [[ঢাকা ট্রিবিউন]] এর করা টপ ২০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম। ইউজিসি কর্তৃক গ্রীন সিগন্যাল প্রাপ্ত ৮ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিইউবিটি অন্যতম। [ <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/print-edition/campus/2018/05/09/633873|শিরোনাম=কর্মমুখী শিক্ষার অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় ‘বিইউবিটি’ {{!}} কালের কণ্ঠ|শেষাংশ=কন্ঠ|প্রথমাংশ=দৈনিক কালের|কর্ম=|সংগ্রহের-তারিখ=2018-09-22|ভাষা=bn}}</ref>


== বিভাগ সমূহ ==
== বিভাগ সমূহ ==

২১:৪২, ৩০ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি)
চিত্র:BUBT logo.jpg
বিইউবিটি লোগো
নীতিবাক্যCommitted to Academic Excellence
ধরনবেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০০৩
আচার্যরাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
উপাচার্যপ্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফৈয়াজ খান
অবস্থান, ,
২৩°৪৮′৪৪″ উত্তর ৯০°২১′২৫″ পূর্ব / ২৩.৮১২১১২° উত্তর ৯০.৩৫৭০২৬° পূর্ব / 23.812112; 90.357026
শিক্ষাঙ্গনপ্লট # ৭৭-৭৮ রোড # ৯ রূপনগর মিরপুর-২, ১২১৬ ঢাকা, বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত নামবিইউবিটি
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইটwww.bubt.edu.bd
মানচিত্র

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি) বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। [১] এটি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত।

বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন ইউজিসি (UGC) অনুমোদিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি এ্যাক্ট ২০০৩ অনুসারে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] নর্থ আমেরিকা ইউনিভার্সিটির পাঠদান পদ্ধতি এখানে অনুসরন করা হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত। ঢাকা কমার্স কলেজ কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি পরিচালিত হয় ঢাকা কমার্স কলেজের ট্রাস্টি বোর্ড, প্রিন্সিপাল এবং চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য গভর্নিং বডির মেম্বার দ্বারা তৈরী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। প্রথম দিকে কমার্স কলেজের ভবনে শিক্ষাও কার্যক্রম শুরু করলেও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের পাঠদান কার্যক্রম তাদের নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাস রূপনগর আ/এ তে পরিচালনা করছে। এছাড়াও বেরিবাধ সংলগ্ন সুবিশাল মাঠ রয়েছে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার মনন বিকাশের জন্য, যা ক্যাম্পাস থেকে ১৫-২০ মিনিট দূরে অবস্থিত। বিইউবিটি অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল ঢাকা ট্রিবিউন এর করা টপ ২০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম। ইউজিসি কর্তৃক গ্রীন সিগন্যাল প্রাপ্ত ৮ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিইউবিটি অন্যতম। [ [৩]

বিভাগ সমূহ

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামগুলো

  • বিবিএ (মেজর ইন একাউন্টিং, ফিন্যান্স, মার্কেটিং এন্ড মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা)
  • বিএ অনার্স ইন ইংলিশ
  • বিএসসি অনার্স ইন এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিক্স
  • এলএলবি অনার্স (৪ বছর)
  • বিএসসি ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজী (৪ বছর)
  • বিএসসি ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজী (৩ বছর ৪ মাস)- ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • বিএসসি ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং(৪ বছর)
  • বিএসসি ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (৩ বছর ৪ মাস)- ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য-সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং(৪ বছর)
  • বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (৩ বছর ৪ মাস)- ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য-সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং (৪ বছর)
  • বিএসসি ইন বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং (৩ বছর ৪ মাস)- ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য-সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।

গ্রাজুয়েট প্রোগ্রামগুলো

  • এমবিএ রেগুলার (মেজর ইন একাউন্টিং, ফিন্যান্স, মার্কেটিং এন্ড হিউম্যান রিসোর্স এন্ড ম্যানেজমেন্ট)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এক্সিকিউটিভ এমবিএ (মেজর ইন একাউন্টিং, ফিন্যান্স, মার্কেটিং এন্ড হিউম্যান রিসোর্স এন্ড ম্যানেজমেন্ট)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • মাস্টার অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমএ ইন ইংলিশ (২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমই ইন ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং (১ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমএসসি ইন ইকনোমিক্স (১ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এলএলবি (২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এলএলএম (২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এলএলএম (১ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমএসসি ইন ম্যাথমেটিক্স (থিসিস- ১ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমএসসি ইন ম্যাথমেটিক্স (সাধারন- ২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।
  • এমএসসি ইন ম্যাথমেটিক্স (থিসিস-২ বছর)- সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম।

স্কলারশীপের ব্যবস্থা

এখানে গরীব এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে স্কলারশীপের ব্যবস্থাসহ টিউশন ফি থেকে বিশেষ ছাড় প্রদান করা হয়ে থাকে। আন্ডার গ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য ২৫% থেকে ১০০% ছাড় সুবিধা পাওয়া যায়।[৪]

একাডেমিক সেশন

বিইউবিটি তে শিক্ষা বছরকে তিনটি সেমিস্টারে ভাগ করা হয়েছে, তা নিম্নরুপ:

  • ফল সেমিস্টার: অক্টোবর থেকে জানুয়ারি।
  • স্প্রিং সেমিস্টার: ফেব্রুয়ারি থেকে মে।
  • সামার সেমিস্টার: জুন থেকে সেপ্টেম্বর।

লাইব্রেরী সুবিধা

শিক্ষার্থীদের মেধা এবং মননের বিকাশ ঘটাতে এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি রয়েছে লাইব্রেরী সুবিধা রয়েছে।মেম্বার কার্ডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীগন বই বাসায় নিতে পারেন। লাইব্রেরীতে বই পড়ার সুবিধা রয়েছে। লাইব্রেরীতে রয়েছে পর্যাপ্ত দেশী-বিদেশী বইয়ের সংগ্রহ।

শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যান্য সুবিধা

  • সুপ্রশস্ত এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত ক্লাসরুম।
  • ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য ল্যাব সুবিধা।
  • ভাষা জ্ঞানকে উন্নত করার জন্য রয়েছে ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবরেটরী।
  • শিক্ষার্থীদের বিনোদনের জন্য রয়েছে কমন রুম।
  • হালকা নাস্তা করার জন্য রয়েছে ক্যাফেটিরীয়া।
  • শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য রয়েছে আইটি ক্লাব।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবসমূহ

  • বিইউবিটি আইটি ক্লাব (BITC)
  • বিইউবিটি ইইই (EEE) ক্লাব
  • বিউবিটি বিজনেস ক্লাব
  • বিইউবিটি স্পোর্টস ক্লাব
  • বিইউবিটি ফটোগ্রাফি ক্লাব
  • বিইউবিটি ল্যাংগুয়েজ ক্লাব
  • বিজনেস ক্লাব অব বিইউবিটি
  • বিইউবিটি কালচারাল ক্লাব
  • রোভার স্কাউট
  • বিইউবিটি টেক্সটাইল ক্লাব

তথ্যসূত্র

  1. "বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ১২ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১২ 
  2. "বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন"www.ugc-universities.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২২ 
  3. কন্ঠ, দৈনিক কালের। "কর্মমুখী শিক্ষার অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় 'বিইউবিটি' | কালের কণ্ঠ"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২২ 
  4. "কম খরচে মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা"Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২২ 

বহিঃসংযোগ

অন্যান্য