বানৌজা সালাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
'''বানৌজা সালাম''' [[বাংলাদেশ নৌবাহিনী]]র একটি পরিবর্তিত টাইপ ০২১ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ। এটি ২০০২ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত রয়েছে। |
'''বানৌজা সালাম''' [[বাংলাদেশ নৌবাহিনী]]র একটি পরিবর্তিত টাইপ ০২১ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ। এটি ২০০২ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত রয়েছে। |
||
জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)। |
জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)।<ref name=Janes>{{cite book |last=Saunders |first=Stephen |date=2007 |title=Jane's Fighting Ships 2007–2008 |location=Coulsdon, Surrey, UK |publisher=Jane's |page=49 |isbn=978-0-7106-2799-5}}</ref> |
||
জাহাজটি যুদ্ধ সরঞ্জাম হিসেবে একটি ৪০ মিমি এএ বন্দুক এবং দুটি ৩০ মিমি এএ বন্দুক বহন করে। এছাড়া এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ অনুসন্ধানের জন্য এক ধরণের ৩৫২ স্কয়ার টাই রাডার দিয়ে সজ্জিত। |
জাহাজটি যুদ্ধ সরঞ্জাম হিসেবে একটি ৪০ মিমি এএ বন্দুক এবং দুটি ৩০ মিমি এএ বন্দুক বহন করে। এছাড়া এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ অনুসন্ধানের জন্য এক ধরণের ৩৫২ স্কয়ার টাই রাডার দিয়ে সজ্জিত।<ref name=Janes/><ref>{{cite book |last=Friedman |first=Norman |date=2006 |title=The Naval Institute Guide to World Naval Weapon Systems |location=Annapolis, MD |publisher=Naval Institute Press |isbn=978-1557502629}}</ref><ref>{{cite web |url=http://www.globalsecurity.org/military/world/china/huangfeng-specs.htm |title=Huangfeng Class (Type 021) |website=GlobalSecurity.org |access-date=30 June 2015}}</ref> |
||
১৯৮৮ সালের ১০ নভেম্বর বানৌজা দুর্নিবার হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জাহাজটি অকেজো হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে এটিকে সংস্কার করে গানবোটে পরিবর্তন করা হয় এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা সালাম নামে কমিশন লাভ করে। |
১৯৮৮ সালের ১০ নভেম্বর বানৌজা দুর্নিবার হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জাহাজটি অকেজো হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে এটিকে সংস্কার করে গানবোটে পরিবর্তন করা হয় এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা সালাম নামে কমিশন লাভ করে। |
০৮:৪৩, ১৮ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বানৌজা সালাম বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি পরিবর্তিত টাইপ ০২১ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ। এটি ২০০২ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত রয়েছে।
জাহাজটি ৪০০০ অশ্ব শক্তির তিনটি ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। সালাম সর্বোচ্চ গতি ৩৫ নট (ঘন্টায় ৬৫ কিলোমিটার বা ৪০ মাইল)। এর রেঞ্জ ৩০ নট (ঘন্টায় ৫৭ কিলোমিটার বা ৩৫ মাইল) এর ৮০০ ন্যাটিক্যাল মাইল (১৫০০ কিলোমিটার, ৯২০ মাইল)।[১]
জাহাজটি যুদ্ধ সরঞ্জাম হিসেবে একটি ৪০ মিমি এএ বন্দুক এবং দুটি ৩০ মিমি এএ বন্দুক বহন করে। এছাড়া এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ অনুসন্ধানের জন্য এক ধরণের ৩৫২ স্কয়ার টাই রাডার দিয়ে সজ্জিত।[১][২][৩]
১৯৮৮ সালের ১০ নভেম্বর বানৌজা দুর্নিবার হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে জাহাজটি অকেজো হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে এটিকে সংস্কার করে গানবোটে পরিবর্তন করা হয় এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে বানৌজা সালাম নামে কমিশন লাভ করে।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ Saunders, Stephen (২০০৭)। Jane's Fighting Ships 2007–2008। Coulsdon, Surrey, UK: Jane's। পৃষ্ঠা 49। আইএসবিএন 978-0-7106-2799-5।
- ↑ Friedman, Norman (২০০৬)। The Naval Institute Guide to World Naval Weapon Systems। Annapolis, MD: Naval Institute Press। আইএসবিএন 978-1557502629।
- ↑ "Huangfeng Class (Type 021)"। GlobalSecurity.org। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৫।