অবচেতন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10)
Pritom30 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
*চেতন(Conscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইগোকে (Ego)
*চেতন(Conscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইগোকে (Ego)
*অবচেতন(Subconscious) বা প্রাক-চেতন (Preconscious)
*অবচেতন(Subconscious) বা প্রাক-চেতন (Preconscious)
*অচেতন(Unconscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইড (Id)ও সুপার ইগোকে (Super Ego)
*[[অচেতন মন | অচেতন]](Unconscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইড (Id)ও সুপার ইগোকে (Super Ego)
<br />
<br />
চেতন মনে জাগ্রত অবস্থায় মানুষ পারিপার্শ্বিক জগতের সাথে সংযোগ রাখে। অবচেতন মনে সংযোগ রাখে অন্তরজগতের সাথে অর্থাৎ অতীত স্মৃতি ও জৈবিক প্রয়োজনসমূহের সাথে।.<ref name="csicop.org">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.csicop.org/specialarticles/secrets.html |সংগ্রহের-তারিখ=১১ জানুয়ারি ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090726183419/http://www.csicop.org/specialarticles/secrets.html# |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ জুলাই ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> মনোবিজ্ঞানী সিগমুণ্ড ফ্রয়েডের মতে, মানব মনের প্রায় ৯০ শতাংশই অবচেতন বাকী কেবল ১০ শতাংশ চেতন অবস্থায় থাকে।অবচেতন মন যদিও আমাদের জাগ্রত চেতনার বাইরে তথাপিও কিছু প্রচেষ্টার বিনিময়ে একে আমাদের চেতন মনে আনা যায়। উল্লেখ্য যে, এই প্রক্রিয়ার সাহায্যেই মানসিক রোগীদের মনোচিকিৎসা করা হয়।
চেতন মনে জাগ্রত অবস্থায় মানুষ পারিপার্শ্বিক জগতের সাথে সংযোগ রাখে। অবচেতন মনে সংযোগ রাখে অন্তরজগতের সাথে অর্থাৎ অতীত স্মৃতি ও জৈবিক প্রয়োজনসমূহের সাথে।.<ref name="csicop.org">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.csicop.org/specialarticles/secrets.html |সংগ্রহের-তারিখ=১১ জানুয়ারি ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090726183419/http://www.csicop.org/specialarticles/secrets.html# |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ জুলাই ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> মনোবিজ্ঞানী সিগমুণ্ড ফ্রয়েডের মতে, মানব মনের প্রায় ৯০ শতাংশই অবচেতন বাকী কেবল ১০ শতাংশ চেতন অবস্থায় থাকে।অবচেতন মন যদিও আমাদের জাগ্রত চেতনার বাইরে তথাপিও কিছু প্রচেষ্টার বিনিময়ে একে আমাদের চেতন মনে আনা যায়। উল্লেখ্য যে, এই প্রক্রিয়ার সাহায্যেই মানসিক রোগীদের মনোচিকিৎসা করা হয়।

২০:২১, ১৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মনোবিজ্ঞানে বর্তমান চেতনার (focal awareness) পরিসরে না থাকা চেতনাকে অবচেতন (ইংরাজী: subconcious) বলা হয়।[১] অবচেতন হ'ল মানব চেতনেরই একটা অংশ।অবচেতন (Subconscious) -এর ধারণার উৎপত্তি হয়েছিল ঊনবিংশ শতকে। অষ্ট্রিয়ার মনোবিজ্ঞানী সিগ্‌মণ্ড ফ্রয়েড ও ফরাসি মনোবিজ্ঞানী পিয়ের জাঁনেট (১৮৫৯ - ১৯৪৭) পৃথক পৃথক ভাবে এই ধারণার অবতারণা করেছিলেন । [২] সিগমুণ্ড ফ্রয়েড মানুষের মনোজগতকে তিনটি স্তরে ভাগ করেছিলেন[৩]  ;

  • চেতন(Conscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইগোকে (Ego)
  • অবচেতন(Subconscious) বা প্রাক-চেতন (Preconscious)
  • অচেতন(Unconscious) এবং এর সাথে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন ইড (Id)ও সুপার ইগোকে (Super Ego)


চেতন মনে জাগ্রত অবস্থায় মানুষ পারিপার্শ্বিক জগতের সাথে সংযোগ রাখে। অবচেতন মনে সংযোগ রাখে অন্তরজগতের সাথে অর্থাৎ অতীত স্মৃতি ও জৈবিক প্রয়োজনসমূহের সাথে।.[৪] মনোবিজ্ঞানী সিগমুণ্ড ফ্রয়েডের মতে, মানব মনের প্রায় ৯০ শতাংশই অবচেতন বাকী কেবল ১০ শতাংশ চেতন অবস্থায় থাকে।অবচেতন মন যদিও আমাদের জাগ্রত চেতনার বাইরে তথাপিও কিছু প্রচেষ্টার বিনিময়ে একে আমাদের চেতন মনে আনা যায়। উল্লেখ্য যে, এই প্রক্রিয়ার সাহায্যেই মানসিক রোগীদের মনোচিকিৎসা করা হয়।

তথ্যসূত্র

  1. A Dictionary of Psychology Andrew M. Colman. Oxford University Press, 2006. Oxford Reference Online. Oxford University Press. King's College London.
  2. Henri F. Ellenberger, The Discovery of the Unconscious (1970)
  3. S. Freud, 1893, « Quelques considérations pour une étude comparative des paralysies organiques et hystériques ». Archives de neurologie, citation in Psychanalyse (fondamental de psychanalyse freudienne), sous les directions d'Alain de Mijolla & Sophie de Mijolla Mellor. Paris, P.U.F, 1996, p.50.
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ জুলাই ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ