নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Bakulkatha_NBHS_2017.jpg সরানো হলো। এটি JuTa কর্তৃক কমন্স থেকে অপসারিত হয়েছে, কারণ: No permission since 21 July 2020। |
Logo_NBHS_coloured.jpg সরানো হলো। এটি JuTa কর্তৃক কমন্স থেকে অপসারিত হয়েছে, কারণ: No permission since 21 July 2020। |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
| alt = |
| alt = |
||
| caption = বিদ্যালয় চিত্র |
| caption = বিদ্যালয় চিত্র |
||
| logo = |
| logo = |
||
| logo_size = 100 |
| logo_size = 100 |
||
| logo_alt = বিদ্যালয়ের লোগো |
| logo_alt = বিদ্যালয়ের লোগো |
২০:৪৪, ২ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চ বিদ্যালয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদিয়া জেলায় অবস্থিত ছাত্রদের সরকারি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়। নবদ্বীপ তথা পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত অন্যান্য উচ্চবিদ্যালয়গুলির মধ্যে এটি অন্যতম। ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিদ্যালয়ে বর্তমানে পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণি এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে কলা, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগে পঠনপাঠনের ব্যবস্থা রয়েছে।
নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
ঠিকানা | |
নেতাজি সুভাষ রোড , , ৭৪১৩০২ | |
স্থানাঙ্ক | ২৩°২৪′২৮.৫″ উত্তর ৮৮°২১′৫৩.১″ পূর্ব / ২৩.৪০৭৯১৭° উত্তর ৮৮.৩৬৪৭৫০° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | উচ্চ বিদ্যালয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৭৫ | (নবদ্বীপ বঙ্গ বিদ্যালয় হিসাবে)
অবস্থা | সক্রিয় |
বিদ্যালয় বোর্ড | পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ, পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ |
বিদ্যালয় জেলা | নদিয়া জেলা |
সেশন | জানুয়ারি - ডিসেম্বর (পঞ্চম - দশম) জুন - মে (একাদশ - দ্বাদশ) |
সভাপতি | বিমানকৃষ্ণ সাহা (ম্যানেজিং কমিটি) |
প্রধান শিক্ষক | দীপঙ্কর সাহা |
শ্রেণী | পঞ্চম - দ্বাদশ |
লিঙ্গ | পুরুষ |
বয়সসীমা | ১০+ থেকে ১৮+ |
ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
রং | সাদা এবং সবুজ |
গান | আমাদের বকুলতলা (থিম সংগীত) জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে (জাতীয় সংগীত) |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, দাবা |
ডাকনাম | NBHS |
বর্ষপুস্তক | বকুলকথা বকুলকুঁড়ি (দেয়াল পত্রিকা) |
ইতিহাস
যে ভবনে ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে 'নবদ্বীপ বঙ্গ বিদ্যালয়' নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়, সেখানে বর্তমানে 'নবদ্বীপ বকুলতলা বালিকা বিদ্যালয়' নামে বিদ্যালয়টি চালু রয়েছে । সেই সময়ে শিশুদের কোলাহলে মুখরিত থাকত এই বিদ্যালয়। বকুল গাছের নীচে বিদ্যালয়ের পাঠদান শুরু হয়, যা থেকে লোকমুখে এর নাম হয়ে যায় 'বকুলতলা স্কুল' ।[১]
প্রতি বছর ৩ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে পালিত হয় । প্রথমে প্রাথমিক বিদ্যালয়রূপে আত্মপ্রকাশ করলেও ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে এটি উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত হয় । [২] বর্তমানে এখানে প্রাথমিক বিভাগটি নেই । বিদ্যালয়ের প্রথম সম্পাদক ছিলেন শ্রী জনরঞ্জন রায় (১৯২৫ - ১৯২৮) এবং প্রথম সভপতি ছিলেন তৎকালীন সদর মহকুমার মহকুমাশাসক (০১/০১/১৯২৫ - ২৩/১২/১৯৬৬) ।[৩] প্রধানশিক্ষক শ্রী শশিভূষণ তরফদার (১৯২৪ - ১৯৪২) এবং শ্রী নিত্যনিরঞ্জন কবিরাজ (১৯৪২ - ১৯৬০) এই বিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন ।
কিছু কথা
নবদ্বীপ পৌরসভার পাশে বর্তমানে এই বিদ্যালয়ের অবস্থান । দুটি ত্রিতল ভবন ও একটি একতলা ভবন মিলিয়ে ৪০ -এর বেশি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে । রয়েছে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পরীক্ষাগার । এন সি সি চালু রয়েছে । বর্তমানে বিদ্যালয়ে ৩৪ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা, ৯ জন শিক্ষাকর্মী আছেন । এটি নবদ্বীপ শহর তথা নদিয়া জেলার প্রাচীন ও বিখ্যাত উচ্চ বিদ্যালয়গুলির অন্যতম। বিদ্যালয়ের ছাত্রসংখ্যা প্রায় ১৪৫০ জন ।
বিদ্যালয়ের প্রাক্তনীদের পুনর্মিলনের জন্য সংস্থাটি হল - 'নবদ্বীপ বকুলতলা বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র সম্মীলনী' ।
নবদ্বীপ বকুলতলা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনার মান অত্যন্ত উৎকৃষ্ট । বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সাড়ম্বরে পালিত হয় । থাম্ব|'বকুলকথা' - ২০১৭ ২০১৮ সালে কিছু বছর বন্ধ থাকার পর প্রকাশিত হয়েছে বার্ষিক বিদ্যালয় পত্রিকা 'বকুলকথা' । প্রতি বছর ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে হাতে লেখা দেয়ালপত্রিকা 'বকুলকুঁড়ি' ।
মাধ্যম
বাংলা মাধ্যমে মূলত পড়াশোনা হয় । পাশাপাশি ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজি মাধ্যম চালু হয়েছে ।
উল্লেখযোগ্য কৃতীগণ
- শ্রী মনোজকুমার সুর
- শ্রী রত্নেশ্বর রায়
- পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন মুখ্যসচিব শ্রী সমর ঘোষ
- শ্রী সন্তোষ কাপুড়িয়া
- সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষ
- স্বামী সুহিতানন্দ
তথ্যসূত্র
- ↑ http://nbvpcs.org.in/motherinstitute।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ By Durgadas Majumdar, I.A.S. (retd.)
Former State Editor। "West Bengal District Gazetteers 1978 — NADIA"। সংগ্রহের তারিখ 19/07/2020। line feed character in
|শেষাংশ=
at position 38 (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ বকুলকথা (বিদ্যালয় পত্রিকা)। ২০১৭। ৬২ পৃষ্ঠাতে।