পাংশা সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Hiro Sheikh (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৪৯ নং লাইন: | ৪৯ নং লাইন: | ||
== প্রতিষ্ঠার ইতিহাস== |
== প্রতিষ্ঠার ইতিহাস== |
||
কলেজটি স্থানীয় শিক্ষার উন্নয়নের চিন্তা থেকে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ও সমাজহিতৈষী ব্যক্তিগনের মহতী উদ্যাগে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। যুগ যুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারে কলেজটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জননেত্রী [[শেখ হাসিনা |
কলেজটি স্থানীয় শিক্ষার উন্নয়নের চিন্তা থেকে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ও সমাজহিতৈষী ব্যক্তিগনের মহতী উদ্যাগে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। যুগ যুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারে কলেজটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জননেত্রী [[শেখ হাসিনা]] ৮ অক্টোবর, ২০১৫ তারিখে কলেজটি জাতীয়করণ করেছেন। |
||
==একাডেমিক কোর্স চালুর ইতিহাস== |
==একাডেমিক কোর্স চালুর ইতিহাস== |
২০:৪২, ১১ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারি কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৯ |
অধ্যক্ষ | মোহাঃ আতাউল হক খান চৌধুরী |
শিক্ষার্থী | ২,০০০ |
অবস্থান | , , ২৩°৪৭′২৪″ উত্তর ৮৯°২৫′১৭″ পূর্ব / ২৩.৭৯০১৩৩° উত্তর ৮৯.৪২১৩০৯° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
অধিভুক্তি | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, টেবিল টেনিস |
পাংশা সরকারি কলেজ (ইংরেজি: Pangsha Govt. College) বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পাংশা উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে প্রায় ৫ একর জমির উপর কলেজটি অবস্থিত। ১৯৬৯ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ৮ অক্টোবর, ২০১৫ তারিখে কলেজটি জাতীয়করণ করা হয়।[১]
প্রতিষ্ঠার ইতিহাস
কলেজটি স্থানীয় শিক্ষার উন্নয়নের চিন্তা থেকে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ও সমাজহিতৈষী ব্যক্তিগনের মহতী উদ্যাগে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। যুগ যুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারে কলেজটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ৮ অক্টোবর, ২০১৫ তারিখে কলেজটি জাতীয়করণ করেছেন।
একাডেমিক কোর্স চালুর ইতিহাস
ক্যাম্পাস
কলেজ ১টি পুরাতন ভবন, ১টি তিনতলা ভবন, ২টি দ্বিতল ভবন । নতুন পাঁচতলা বিশিষ্ট জিল্লুল হাকিম ভবন নিয়ে গঠিত কলেজ। ছাত্রদের জন্য রয়েছে দুই তলা বিশিষ্ট হোস্টেল। ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা দুই তলা বিশিষ্ট হোস্টেল। ক্যাম্পাসটির মধ্যেই রয়েছে শহীদ মিনার। পাশেই রয়েছে সুন্দর একটি পুকুর। সব মিলিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের কোলাহলেয় ৫ একর বিশিষ্ট ক্যাম্পাসটিকে করে তুলেছে সজীব ও প্রাণবন্ত।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী
এই প্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ২০০০ জন জন।[২]
একাডেমিক কোর্স
স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনসমূহ
তথ্যসূত্র
- ↑ "পাংশা কলেজ সরকারি হওয়ায় আনন্দ মিছিল"। http://www.jjdin.com। সংগ্রহের তারিখ মঙ্গলবার, অক্টোবর ২০, ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য);|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "পাংশা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ"। http://pangsa.rajbari.gov.bd/। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৫।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]