বিতর নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
আলী বলেন, {{উক্তি|রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বিতর (বিজোড়)। তিনি বিজোড়কে ভালোবাসেন। অতএব, হে কুরআনের বাহকগণ! তোমরা বিতর সলাত আদায় কর।|তিরমিযী, আবূ দাঊদ, নাসায়ী}} |
আলী বলেন, {{উক্তি|রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বিতর (বিজোড়)। তিনি বিজোড়কে ভালোবাসেন। অতএব, হে কুরআনের বাহকগণ! তোমরা বিতর সলাত আদায় কর।|তিরমিযী, আবূ দাঊদ, নাসায়ী}} |
||
সাহাবী জাবির বলেন, {{উক্তি|রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক |
সাহাবী জাবির বলেন, {{উক্তি|রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক আশঙ্কা করে যে, শেষ রাতে উঠতে পারবে না সে যেন প্রথম রাতেই বিতরের সলাত আদায় করে নেয়। আর যে লোক শেষ রাত্রে উঠতে পারবে বলে মনে করে, সে যেন শেষ রাতেই বিতরের সলাত আদায় করে। এজন্য যে, শেষ রাতের সলাতে ফেরেশতাগণ উপস্থিত হন। আর এটা অনেক ভাল।|সহীহ মুসলিম}} |
||
==বিতর নামাজের পদ্ধতি== |
==বিতর নামাজের পদ্ধতি== |
১৪:৫০, ৯ জুলাই ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বিতর নামাজ হল বিজোড় সংখ্যক রাকআত বিশিষ্ট নামাজ যেটি মুসলিমরা রাতে ইশার নামাজের পর পড়ে। ইশার নামাজের পর থেকে ফজরের নামাজের পূর্ব পর্যন্ত যে কোনো সময় বিতর নামাজ পড়া যায়।
বিতর শব্দের অর্থ- বিজোড়। ইশার নামাজের পর এক থেকে এগারো রাকআত পর্যন্ত বিজোড় সংখ্যক রাকআত বিতর নামাজ আদায় করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ।[১]
হাদীস
আলী বলেন,
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বিতর (বিজোড়)। তিনি বিজোড়কে ভালোবাসেন। অতএব, হে কুরআনের বাহকগণ! তোমরা বিতর সলাত আদায় কর।
— তিরমিযী, আবূ দাঊদ, নাসায়ী
সাহাবী জাবির বলেন,
রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক আশঙ্কা করে যে, শেষ রাতে উঠতে পারবে না সে যেন প্রথম রাতেই বিতরের সলাত আদায় করে নেয়। আর যে লোক শেষ রাত্রে উঠতে পারবে বলে মনে করে, সে যেন শেষ রাতেই বিতরের সলাত আদায় করে। এজন্য যে, শেষ রাতের সলাতে ফেরেশতাগণ উপস্থিত হন। আর এটা অনেক ভাল।
— সহীহ মুসলিম
বিতর নামাজের পদ্ধতি
বিতর নামাযের পদ্ধতি নিয়ে মুসলিমদের মাঝে মতভেদ রয়েছে। সাধারণত তিন রাকআত বিতর নামায পড়া হয়। শেষ রাকআতে রূকুর পূর্বে বা পরে দু‘আ কুনূত পড়া হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, পৃষ্ঠা - ২৭১