পাগলা জামে মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
UserNumber (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৯ নং লাইন: ৪৯ নং লাইন:


==আরও দেখুন==
==আরও দেখুন==
* [[ বাংলাদেশের মসজিদের তালিকা]]
* [[বাংলাদেশের মসজিদের তালিকা]]
* [[ সিলেট বিভাগের মসজিদের তালিকা]]
* [[সিলেট বিভাগের মসজিদের তালিকা]]
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}
{{বাংলাদেশের মসজিদ}}
{{বাংলাদেশের মসজিদ}}
{{সুনামগঞ্জ জেলা}}
{{সুনামগঞ্জ জেলা}}

[[বিষয়শ্রেণী:সুনামগঞ্জ জেলার মসজিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:সুনামগঞ্জ জেলার মসজিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এ সম্পন্ন মসজিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এ সম্পন্ন মসজিদ]]

২০:৪৭, ২০ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পাগলা জামে মসজিদ
ꠙꠣꠉꠟꠣ ꠎꠣꠝꠦ ꠝꠌ꠆ꠌꠤꠖ
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
শাখা/ঐতিহ্যসুন্নি
অবস্থাসক্রিয়
অবস্থান
অবস্থানবাংলাদেশ দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, বাংলাদেশ
স্থাপত্য
স্থপতিমুমিন আস্তাগার
ধরনমসজিদ
স্থাপত্য শৈলীইসলামি স্থাপত্য
ভূমি খনন১৯২৪
সম্পূর্ণ হয়১৯৪১
নির্মাণ ব্যয়৳১০ লক্ষ টাকা
বিনির্দেশ
দৈর্ঘ্য১৫০ ফুট
প্রস্থ৫০ ফুট
উচ্চতা (সর্বোচ্চ)৪০ ফুট
গম্বুজসমূহ
গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে)২৫ ফুট
মিনার

পাগলা জামে মসজিদ (রায়পুর বড় মসজিদ নামেও পরিচিত; সিলেটি ꠞꠣꠄꠚꠥꠞ ꠛꠠ ꠝꠌ꠆ꠌꠤꠖ) হল বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম পাগলা ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি মহাশিং নদীর তীরে অবস্থিত। এটি ইয়াসিন মির্জা নামক একটি স্থানীয় ব্যবসায়ী কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল।[১][২]

ইতিহাস

উপমহাদেশ ভবন ভ্রমণ করার সময় এর বিভিন্ন ভবন দেখার পর, বিশেষ করে কলকাতার, ইয়াসিন মির্জা নামক একটি স্থানীয় ব্যবসায়ী তার স্থানীয় গ্রাম রায়পুরে একটি মসজিদ নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নেন। এর জন্য ১৯২৪ সালে ভূমি খননের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৩১ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়। এটি সম্পন্ন হতে ১০ বছর লেগেছিল। ইয়াসিন মির্জা ব্রিটিশ রাজের শহর কলকাতা ও দিল্লির থেকে স্থপতি ও নির্মাতা আনিয়েছিলেন। প্রধান স্থপতি ছিলেন মুমিন আস্তাগার, যিনি তাজমহলের স্থপতিদের একজনের বংশধর ছিলেন। এই সময়কালে মুমিন ঢাকাতে বসবাস করতেন।[৩]

বিবরণ

এটি একটি দুই তলা ভবন। ভবনের সামনে একটি বড় ঈদগাহ আছে। উত্তর দিকে একটি ফটক আছে। ভবনে তিনটি গম্বুজ আছে। মসজিদটির আয়তন হল দৈর্ঘ্যে ১৫০ মিটার ও প্রস্থে ১০০ মিটার। নামাজের জন্য নির্ধারিত স্থান দ্বিতীয় তলায়। সেখানকার মেঝে ও তার আশপাশের কারুকাজ রয়েছে। মেঝেতে শ্বেতপাথর ও তার চারপাশে কালোপাথর লাগানো।[৩]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "সুনামগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা বড় জামে মসজিদ"দি ঢাকা টাইমস। ১৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৯ 
  2. ইয়াকুব শাহরিয়ার (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "পাগলা বড় জামে মসজিদে ছিলো দর্শনার্থীদের বাড়তি ভিড়"sunamganjerkhobor.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৯ 
  3. মুহাম্মদ বুরহান (২৬ অক্টোবর ২০১৬)। "স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন পাগলা জামে মসজিদ"sylheterdak.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৯