শুভদা (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন: ২৩ নং লাইন:
| দৈর্ঘ্য =
| দৈর্ঘ্য =
| দেশ = [[বাংলাদেশ]]
| দেশ = [[বাংলাদেশ]]
| ভাষা = বাংলা
| ভাষা = [[বাংলা ভাষা|বাংলা]]
| নির্মাণব্যয় =
| নির্মাণব্যয় =
| আয় =
| আয় =

০২:২৫, ১৯ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শুভদা
চলচ্চিত্রের ডিভিডি মোড়ক
পরিচালকচাষী নজরুল ইসলাম
প্রযোজকএকেএম জাহাঙ্গীর খান
রচয়িতাশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারখোন্দকার নুরুল আলম
চিত্রগ্রাহকজেড এইচ মিন্টু
সম্পাদকখোরশেদ আলম
মুক্তি১৯৮৬
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা

শুভদা হল ১৯৮৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী নাট্যধর্মী চলচ্চিত্র। বাঙালি কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শুভদা উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম। ছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আনোয়ারা,[১] অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন গোলাম মুস্তাফা, রাজ্জাক, বুলবুল আহমেদজিনাত[২]

কাহিনী সংক্ষেপ

হারানের দুই মেয়ে। একজনের নাম ললনা, যে বিয়ের একমাসের মাথায় বিধবা হয়ে বাপের বাড়ি চলে এসেছে। আরেক মেয়ে ছলনা, যে খুবই চঞ্চল। হারানের কোমলমতি স্ত্রী শুভদা, অসুস্থ ছেলে মাধব আর এক বিধবা বোনকে নিয়ে তার সংসার। জুয়া আর গাঁজার প্রতি আসক্তি থাকার কারণে অভাব তার পরিবারের নিত্যসঙ্গী। সদানন্দ একজন আধপাগল কর্মঠ মানুষ। সে হয়তো ললনাকে ভালোবাসে কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে না। সদানন্দ যথাসম্ভব ললনার পরিবারকে আর্থিকভাবে সাহায্য করে। এদিকে বিয়ের আগে ললনার সাথে প্রেম ছিল সারদার। কিন্তু সমাজ ও তার লোভী বাবার রক্তচক্ষুর ভয়ে সে বিধবা ললনাকে বিয়ে করতে অপারগতা প্রকাশ করে। ললনা সারদাকে অনুরোধ করে, সে যেন তার ছোট বোন ছলনাকে বিয়ে করে। একদিন ললনাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। নদীর জলে ললনার কাপড় পেয়ে সবাই ধরে নেয় ললনা নদীতে ডুবে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাক্রমে নদীতে ভাসতে ভাসতে ললনা আশ্রয় পায় এক জমিদারের কাছে। জমিদার তাকে নিজের সাথে কলকাতা নিয়ে যায়। এদিকে ললনার শেষ ইচ্ছা পূরণ করার জন্য সদানন্দ তার সম্পত্তি বিক্রি করে সারদার সাথে ছলনার বিয়ে দেয়। জমিদারের নির্দেশে ললনা তার ভাইয়ের চিকিৎসার জন্য শুভদার কাছে ৫০০ টাকা পাঠায়। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। মাধব মারা গেছে। শুভদার কলকাতায় কোন আত্মীয় নেই। তারপরও সেখান থেকে ৫০০ টাকা পেয়ে সে টাকাগুলো না নিয়ে সদানন্দকে কলকাতায় পাঠায় টাকার মালিকের খোঁজ নিতে। সদানন্দ কলকাতা গিয়ে জানতে পারে ললনা বেঁচে আছে। ললনা লোভে পড়ে জমিদারের রক্ষিতা হয়ে গেছে এই ভুল বোঝে সে ভারাক্রান্ত মনে ললনার সাথে দেখা না করেই চলে আসে। বাড়িতে ফিরে সে শুভদাকে সব খুলে বলে। তারপর অনাথ সদানন্দ শুভদাকে "মা" বলে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করে। যেন অনাথ সদানন্দ ফিরে পায় তার মাকে আর শুভদা ফিরে পায় তার মৃত পুত্রকে।

শ্রেষ্ঠাংশে

সম্মাননা

এই চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে ১১টি বিভাগে ১১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ) পায়।

সংগীত

শুভদা চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন খন্দকার নুরুল আলম।[৩]

তথ্যসূত্র

  1. সাজু, শাহ আলম (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Suchitra was Chashi mama's first choice for 'Shubhoda…Anwara"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৫ 
  2. করিম, ওয়াহিদ (২০০৬)। "The red and green silver screen"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৫ 
  3. মাহফুফা আক্তার (সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১১) Lifetime Achievement In Music Khandker Nurul Alam (ইংরেজি ভাষায়) দ্য ডেইলি স্টার (এপ্রিল ২২, ২০১২)

বহিঃসংযোগ