চীন-ভারত যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:
|combatant1 = <center>{{পতাকা আইকন|India|size=65px}}<br /> [[ভারত]]
|combatant1 = <center>{{পতাকা আইকন|India|size=65px}}<br /> [[ভারত]]
|combatant2 = <center>{{পতাকা আইকন|People's Republic of China|size=65px}}<br /> [[গণপ্রজাতন্ত্রী চীন]]
|combatant2 = <center>{{পতাকা আইকন|People's Republic of China|size=65px}}<br /> [[গণপ্রজাতন্ত্রী চীন]]
|commander1 = {{পতাকা আইকন|India}} [[জওহরলাল নেহ্‌রু]] <br /> {{পতাকা আইকন|India}} [[ব্রিজ মোহন কল]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[সৰ্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[ভি কে কৃষ্ণ মেনন]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[প্রাণ নাথ থাপার]]
|commander1 = {{পতাকা আইকন|India}} [[জওহরলাল নেহ্‌রু]] <br /> {{পতাকা আইকন|India}} [[ব্রিজ মোহন কল]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[ভি কে কৃষ্ণ মেনন]]<br>{{পতাকা আইকন|India}} [[প্রাণ নাথ থাপার]]
|commander2 = {{পতাকা আইকন|China}} [[চৌ এন-লাই]] <br /> {{পতাকা আইকন|China}} [[ঝাং গুহুয়া]]<ref name="Garver">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=China's Decision for War with India in 1962 by John W. Garver |ইউআরএল=http://www.people.fas.harvard.edu/~johnston/garver.pdf |সংগ্রহের-তারিখ=৩০ জানুয়ারি ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090326032121/http://www.people.fas.harvard.edu/~johnston/garver.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ মার্চ ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> <br /> {{পতাকা আইকন|China}} [[মাও ৎসে-তুং]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[লিউ বচেং]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[লিন বিয়াঅ]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[ঝৌ এনলাই]]
|commander2 = {{পতাকা আইকন|China}} [[চৌ এন-লাই]] <br /> {{পতাকা আইকন|China}} [[ঝাং গুহুয়া]]<ref name="Garver">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=China's Decision for War with India in 1962 by John W. Garver |ইউআরএল=http://www.people.fas.harvard.edu/~johnston/garver.pdf |সংগ্রহের-তারিখ=৩০ জানুয়ারি ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090326032121/http://www.people.fas.harvard.edu/~johnston/garver.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=২৬ মার্চ ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> <br /> {{পতাকা আইকন|China}} [[মাও ৎসে-তুং]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[লিউ বচেং]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[লিন বিয়াঅ]]<br>{{পতাকা আইকন|China}} [[ঝৌ এনলাই]]
|strength1= ১০,০০০-১২,০০০
|strength1= ১০,০০০-১২,০০০

১০:০১, ১৭ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভারত-চীন যুদ্ধ

এশিয়ার দুই বৃহৎ শক্তি ভারত ও চীনের ঘটিত ভারত-চীন যুদ্ধ
তারিখভারতীয় অভিমতঃ অক্টোবর ১০ ,১৯৬২[১] চৈনিক অভিমতঃ নভেম্বর ২১,১৯৬২[২]
অবস্থান
দক্ষিণ শিংজ্যাং (আকসাই চীন) ও অরুনাচল প্রদেশ (দক্ষিণ তিব্বত)
ফলাফল চীনা সামরিক বাহিনীর বিজয়।
অধিকৃত
এলাকার
পরিবর্তন
আকসাই চীন চীনের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল.
বিবাদমান পক্ষ
ভারত
ভারত
চীন
গণপ্রজাতন্ত্রী চীন
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
ভারত জওহরলাল নেহ্‌রু
ভারত ব্রিজ মোহন কল
ভারত সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ
ভারত ভি কে কৃষ্ণ মেনন
ভারত প্রাণ নাথ থাপার
চীন চৌ এন-লাই
চীন ঝাং গুহুয়া[৩]
চীন মাও ৎসে-তুং
চীন লিউ বচেং
চীন লিন বিয়াঅ
চীন ঝৌ এনলাই
শক্তি
১০,০০০-১২,০০০ ৮০,০০০[৪][৫]
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
১,৩৮৩ জন মৃত [৬]
৩,৯৬৮ জন আটক [৬]
১,০৪৭ জন আহত[৬]
১,৬৯৬ জন নিরূদ্দেশ[৬]
৭২২ জন মৃত[৭]
১,৬৯৭ জন আহত [৮]

ভারত-চীন যুদ্ধ ভারতচীনের মধ্যে ১৯৬২ সালে সংঘটিত একটি যুদ্ধ। সীমানা নিয়ে বিরোধ থেকে এই যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। যুদ্ধে চীনের কাছে ভারত পরাজিত হয়। চীন তিব্বত দখল করার পর ভারতের বর্তমান অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চীনকে চীনের অন্তর্ভুক্ত এলাকা বলে দাবী করে, এভাবে যে সীমান্ত সমস্যার শুরু হয় তা শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের সূচনা করে। যুদ্ধে চীনজয়ী হয়ে একতরফা যুদ্ধবিরতি জারি করে, আকসাই চীন দখলে রাখে কিন্তু অরুণাচল প্রদেশ ফিরিয়ে দেয়, যুদ্ধের পর ভারত সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। ভারতের শান্তিবাদী বিদেশনীতিও কিছু পরিমাণে পরিবর্তিত হয়। যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়নযুক্তরাজ্য ভারতকে সমর্থন করে, অন্যদিকে পাকিস্তান চীনের সঙ্গে মিত্রতা বাড়াতে সচেষ্ট হয় |

স্থান

চীন এবং ভারতের সীমারেখা যা নেপাল, সিক্কিম , অরুণাচল প্রদেশ এবং ভূটান দ্বারা তিন ভাগে বিভক্ত। এই সীমার দৈর্ঘ্য মায়ানমার থেকে ওদিকে পশ্চিম পাকিস্তান পর্যন্ত। এই সীমারেখায় কিছু অমীমাংসিত অঞ্চল রয়েছে-- পশ্চিমে আকসাই চীন, যা সুইজারল্যান্ড এর সমান এক অঞ্চল এবং এখানে চীনের সিয়াংকিং এবং তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের সদর রয়েছে (তিব্বত ১৯৬৫ সালে স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা লাভ করে), পূর্বে ভূটান এবং মায়ানমার এবং মধ্যে অরুণাচল প্রদেশ এর একাংশ। দুটি অঞ্চলই চীন ১৯৬২ সালে দখল করেছিল। অরুণাচল প্রদেশ এর পশ্চিম সিয়াং জেলার একাংশ মেচুকা উপত্যকা দখল করেছিল।

যুদ্ধ অধিকাংশ সময়েই অতি উচ্চতায় অবস্থিত স্থানে সংঘটিত হয়েছিল। আক্সাই চিন ৫,০০০ মিটার উচ্চতায় এক সল্ট প্লেটের মরুভূমি। অরুণাচল প্রদেশে ৭০০০ মিটারেরও অধিক উচ্চতায় কয়েকটি শৃংগ আছে। চীনা সেনারা অঞ্চলটির এক বৃহৎ স্থান দখল করে নিয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ইতালীয় ক্যাম্পেইনের মতো এই যুদ্ধে উভয় পক্ষেরই বহু সৈনিক শত্রুর আক্রমণের পরিবর্তে পরিবেশের প্রতিকূলতার জন্যে মৃত্যুমুখে পতিত হয়[৯]

পটভূমি

১৯০৯ সালে প্রকাশিত প্রাক-সিমলা ব্রিটিশ মানচিত্র তথাকথিত "আউটটার লাইন"কে ভারতের উত্তর সীমানা হিসাবে দেখায়

যুদ্ধের মূল কারণ ছিল আক্সাই চিন এবং অরুণাচলের সার্বভৌমত্ব নিয়ে পারস্পরিক বিবাদ। ভারতের কাশ্মীর অংশের দাবী করা এবং চীনের ছিঞ্ছিয়াঙ অংশের দাবী করা অক্সাই চিনের মধ্যে তিব্বত এবং ছিঞ্ছিয়াং কে সংযোগীকারী একটি পথ আছে। চীন এই পথ নির্মাণ করার প্রয়াস চালালে যুদ্ধের আরম্ভ হয় বলে মনে করা হয়।

চীনের প্রতি অতিসহানুভূতি

যুদ্ধের পূর্বে ভারত চীনের প্রতি অতিরিক্ত সহানুভূতি মনোভাব নিয়ে চলতো।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] জাতিসংঘে নিরাপত্তা পরিষদে চীনের স্থায়ী সদস্য পদ নিয়ে ভারত তার সমর্থন করে। ভারত কখনো ভাবেনি যে চীন কোনোদিন ভারতে হামলা করতে পারে। যার আক্ষেপ পরবর্তীতে নেহেরু করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

ভারতের তৎকালীন সেনাপ্রধান কোদানদেরা সুবাইয়া থিমাইয়া চীনকে পাকিস্তানের থেকেও বড় প্রতিপক্ষ মনে করতেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সাথে তার মতপার্থক্যের কারণ সেটা বাস্তব রূপ নেয়নি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

আক্সাই চিন

অমীমাংসিত সীমারেখার পশ্চিম অংশ
১৮৯৩ সালে কাশগারের ব্রিটিশ কনসুলে হং তাহ-চেন দ্বারা দেওয়া মানচিত্র। পাতলা ডট-ড্যাশ লাইন দিয়ে চিহ্নিত সীমানাটি জনসন লাইনের সাথে মেলে।
১৯১৭ সালে চীন সরকার কর্তৃক প্রকাশিত চীনের ডাক মানচিত্র।

শিখ মিসলে লাদাখে অভিযান চালালে ভারত-চীন সীমারেখার পশ্চিম অংশ নির্ধারিত হয় ১৮৩৪ সালে। সেই সময় শিখ মিসলে জম্মু এবং কাশ্মীর সহ উত্তর ভারতের অধিকাংশ শাসন করত। ১৮৪২ সালে শিখ মিসলে এক চুক্তি স্বাক্ষর করে সেই সময়কার প্রচলিত সীমার পক্ষে[১০]। ১৮৪৬ সালে ব্রিটিশরা শিখদের পরাজিত করে লাদাখ দখল করে নেয়। ব্রিটিশরা চীনা কূটনীতিকদের সাথে আলোচনায় বসে সীমারেখা বিষয়ে আলোচনা করার জন্যে। পাঙং জলাশয় এবং কারাকরাম ঘাটের সীমা সুনির্দিষ্ট হলেও অক্সাই চিনের অঞ্চল বিবাদত রয়ে যায়[১১]

সার্ভে অব ইন্ডিয়ার কর্মকর্তা ডব্লিউ এইচ জনসন 'জনসন রেখা'র প্রস্তাব করেন, অক্সাই চিনকে কাশ্মীর অংশের হিসেবে দেখানোর জন্য[১২]। জনসন এই রেখার প্রস্তাব কাশ্মীরের মহারাজার সামনে পেশ করেন এবং মহারাজা নির্দিষ্ট ১৮,০০০ বর্গকিলোমিটার দাবি করেন[১২]। জনসনের প্রস্তাবকে অশুদ্ধ আখ্যা দেয়া হয়। তার প্রস্তাবিত সীমারেখাকে "patently absurd" (পেটেন্টলি এবসার্ড) আখ্যা দেয়া হয় এবং এই রেখা ভারতের বহু উত্তর পর্যন্ত দাবি করা হয়[১]। পরে জনসন সার্ভের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন।[১][১২][১৩] মহারাজা ছাহিদুল্লাহ (এতিয়ার ছাাইদুল্লা) সেনা ঘাঁটি স্থাপন করে কয়েক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করেন।[১৪] সেই স্থান ভ্রমণ করা ফ্রেঞ্চিস ইয়ংহাসবেন্ডের মতে ছাহিদুল্লাহ্ এর একটি পুরণো দুর্গ ছিল। সেখানে মানুষের বাস করা একটাও ঘর ছিলনা। সেই স্থান কেবল অঘরী কির্ঘিজদের মঞ্চের মত ব্যবহার করা হত।[১৫] দুর্গটা সম্ভবত কয়েক বছর আগে কাশ্মীরীরা নির্মাণ করে।[১৬] ১৮৭৮ সালে চীন ছিঞ্ছিয়াং পুনর দখল করে এবং সমস্যা সমাধানের পূর্বেই ১৮৯০ সালে তারা ছাহিদুল্লা দখল করে।[১২] ১৮৯২ সালের মধ্যে চীন কারাকরাম ঘাটিতে সীমানির্ধারক চিহ্ন স্থাপন করে।[১]

প্রাক-যুদ্ধ ঘটনা

১৯৫০ চামদোর যুদ্ধ

এই যুদ্ধে চীনের তিব্বত অধিকারের পর নেহেরু কিছুটা রক্ষনাত্মক কৌশল অবলম্বন করেন। তিনি চীনের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানে জোর দেন। চীনের সম্ভাব্য ভারত আক্রমণ সম্পর্কে তিনি আশঙ্কা করেন।

ম্যাকমোহন সীমা

The McMahon Line is the red line marking the northern boundary of the disputed area.

১৯৫৪ পঞ্চশীল চুক্তি

১৯৬০ সালের বৈঠক

১৯৬০ সালে, নেহেরু ও ঝৌ এনলাইয়ের মধ্যে একটি চুক্তির ভিত্তিতে, ভারত ও চীন কর্তৃপক্ষ সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি করার জন্য আলোচনা করে। পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্ত নির্ধারণকারী প্রধান অঞ্চলগুলোতে ভারত ও চীন দ্বিমত পোষণ করেছিল।

ফলাফল: চীনা সামরিক বাহিনীর বিজয়

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Calvin. War was never declared and thus the beginning of the conflict is a matter of dispute. According to James Barnard Calvin's Timeline, the first heavy fighting occurred on October 10. Calvin's chapter detailing the Border War also begins on October 10.
  2. 6月,印度军队加快了武装入侵中国的速度,东段已越过“麦克马洪线”,进入西藏山南的扯冬地区。截至8月底,印军在中国境内建立了一百多个据点。
  3. "China's Decision for War with India in 1962 by John W. Garver" (পিডিএফ)। ২৬ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৯ 
  4. H.A.S.C. by United States. Congress. House Committee on Armed Services — 1999, p. 62
  5. War at the Top of the World: The Struggle for Afghanistan, Kashmir, and Tibet by Eric S. Margolis, p. 234.
  6. The US Army [১] says Indian wounded were 1,047 and attributes it to Indian Defence Ministry's 1965 report, but this report also included a lower estimate of killed.
  7. Official Chinese government figures. Proof for this can be found in the bottom article, a basic summary of the war's events
  8. [২]
  9. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Chushul নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  10. The Sino-Indian Border Disputes, by Alfred P. Rubin, The International and Comparative Law Quarterly, Vol. 9, No. 1. (Jan., 1960), pp. 96–125.
  11. Maxwell, Neville (৯ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Settlements and Disputes: China's Approach to Territorial Issues" (পিডিএফ)Economic and Political Weekly41 (36): 3876। ২০০৬-১০-০১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৯-২৯ 
  12. Mohan Guruswamy, Mohan, "The Great India-China Game", Rediff, June 23, 2003.
  13. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Noorani নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  14. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; HimalayanFrontiers নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  15. Younghusband, Francis E. (1896). The Heart of a Continent. John Murray, London. Facsimile reprint: (2005) Elbiron Classics, pp. 223-224.
  16. Grenard, Fernand (1904). Tibet: The Country and its Inhabitants. Fernand Grenard. Translated by A. Teixeira de Mattos. Originally published by Hutchison and Co., London. 1904. Reprint: Cosmo Publications. Delhi. 1974, pp. 28-30.