বুনো রামনাথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পাতা
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
 
সংশোধন
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:
}}
}}


'''রামনাথ তর্কসিদ্ধান্ত''', যিনি '''বুনো রামনাথ''' হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ, হলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর নবদ্বীপের বিশিষ্ট নৈয়ায়িক, পণ্ডিত ও এবং আদর্শ শিক্ষক। তিনি নবদ্বীপে একটি বনে চতুষ্পাঠী স্থাপন করেছিলেন। তাঁর চতুষ্পাঠী বনের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় তাঁকে ''‘বুনো’'' বলা হতো।
'''রামনাথ তর্কসিদ্ধান্ত''', যিনি '''''বুনো রামনাথ''''' হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ, হলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর নবদ্বীপের বিশিষ্ট নৈয়ায়িক, পণ্ডিত ও এবং আদর্শ শিক্ষক। তিনি নবদ্বীপে একটি বনে চতুষ্পাঠী স্থাপন করেছিলেন। তাঁর চতুষ্পাঠী বনের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় তাঁকে ''‘বুনো’'' বলা হতো।


==জন্ম ও বংশপরিচয়==
==জন্ম ও বংশপরিচয়==
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:


==কর্মজীবন==
==কর্মজীবন==
রামনাথ তাঁর পাণ্ডিত্যের অসামান্য খ্যাতি অর্জন করার পর নবদ্বীপে চতুষ্পাঠী স্থাপন করে রামনাথ শিক্ষকতা করতেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.wikisource.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F:%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3_-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1.pdf|শিরোনাম=বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার|ওয়েবসাইট=bn.wikisource.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|page=১০২}}</ref> জ্ঞানার্জনের সাধনায় তিনি সবসময় মগ্ন থাকতেই। তাঁর পাণ্ডিত্যের খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পরলে অগণিত ছাত্র তাঁর কাছে শিক্ষা নিতে তাঁর চতুষ্পাঠীতে আসে। তিনি খুবই দারিদ্র্যের মধ্যে দিতে টোল চালালেও কখনও রাজ অনুগ্রহ নেননি। নদিয়ারাজ নবদ্বীপে এসে তাঁর দারিদ্র্যের অবস্থা দেখে তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, তাঁর কোন সাংসারিক বিষয়ে অনটন আছে কিনা। তাঁর উত্তরে তিনি বলেন- {{cquote|‘‘না, আমার কিছুই অনটন নাই; আমার কয়েক বিঘা ভূমি আছে, তাহাতে যথেষ্ট ধান্য উৎপন্ন হয়, আর সম্মুখে এই তিস্তিড়ী বৃক্ষ দেখিতেছেন, ইহার পত্র আমার গৃহিণী দিব্য পাক করেন, অতি সুন্দর লাগে, আমি স্বচ্ছন্দে তাহা দিয়া অন্ন আহার করি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.wikisource.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F:Intermediate_Bengali_Selections.pdf|শিরোনাম=Intermediate Bengali Selections.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার|ওয়েবসাইট=bn.wikisource.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|page=৭৭}}</ref>’’}} অর্থাৎ, তাঁর কোন অভাব নেই, ঘরে মোটা চাল আছে আর গাছে তেঁতুল পাতা আছে, সুতরাং উদরপূর্তির কোনও চিন্তা নেই।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://hinduvoice.in/2020/05/06/বুনো-রামনাথ-এক-শিক্ষকের-গ/|শিরোনাম=বুনো রামনাথ- এক শিক্ষকের গল্প|শেষাংশ=hvadmin|তারিখ=2020-05-06|ওয়েবসাইট=Hindu Voice|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15}}</ref>
রামনাথ তাঁর পাণ্ডিত্যের অসামান্য খ্যাতি অর্জন করার পর নবদ্বীপে চতুষ্পাঠী স্থাপন করে রামনাথ শিক্ষকতা করতেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.wikisource.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F:%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A3_-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1.pdf|শিরোনাম=বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার|ওয়েবসাইট=bn.wikisource.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|page=১০২}}</ref> জ্ঞানার্জনের সাধনায় তিনি সবসময় মগ্ন থাকতেই। তাঁর পাণ্ডিত্যের খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পরলে অগণিত ছাত্র তাঁর কাছে শিক্ষা নিতে তাঁর চতুষ্পাঠীতে আসে। তিনি খুবই দারিদ্র্যের মধ্যে দিতে টোল চালালেও কখনও রাজ অনুগ্রহ নেননি। নদিয়ারাজ নবদ্বীপে এসে তাঁর দারিদ্র্যের অবস্থা দেখে তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, তাঁর কোন সাংসারিক বিষয়ে অনটন আছে কিনা। তাঁর উত্তরে তিনি বলেন- {{cquote|না, আমার কিছুই অনটন নাই; আমার কয়েক বিঘা ভূমি আছে, তাহাতে যথেষ্ট ধান্য উৎপন্ন হয়, আর সম্মুখে এই তিস্তিড়ী বৃক্ষ দেখিতেছেন, ইহার পত্র আমার গৃহিণী দিব্য পাক করেন, অতি সুন্দর লাগে, আমি স্বচ্ছন্দে তাহা দিয়া অন্ন আহার করি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.wikisource.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F:Intermediate_Bengali_Selections.pdf|শিরোনাম=Intermediate Bengali Selections.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার|ওয়েবসাইট=bn.wikisource.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|page=৭৭}}</ref>}} অর্থাৎ, তাঁর কোন অভাব নেই, ঘরে মোটা চাল আছে আর গাছে তেঁতুল পাতা আছে, সুতরাং উদরপূর্তির কোনও চিন্তা নেই।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://hinduvoice.in/2020/05/06/বুনো-রামনাথ-এক-শিক্ষকের-গ/|শিরোনাম=বুনো রামনাথ- এক শিক্ষকের গল্প|শেষাংশ=hvadmin|তারিখ=2020-05-06|ওয়েবসাইট=Hindu Voice|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15}}</ref>


রামনাথের দারিদ্র্যের পরিচয় তাঁর স্ত্রীর সম্পর্কে প্রচলিত জনশ্রুতি থেকে বোঝা যায়। একবার নদিয়ার রাজমহিষী নবদ্বীপ ঘাটে এলে, রামনাথের স্ত্রী ঘাট থেকে ফেরার সময় তাঁর শাড়ির জল রাজমহিষীর গায়ে লাগলে সে না দাঁড়িয়েই চলে জেতে থাকে। অখন তিনি রেগে যান এবং বলেন- ''“ভারি তো দু’গাছা লাল সুতো। তার আবার এতো দেমাক। ওই সুতো ছিঁড়তে কত ক্ষণ?”'' তাঁর প্রত্যুতরে সে বলে- '''''“এই লাল সুতো যে দিন ছিঁড়ে যাবে, সে দিন নবদ্বীপ অন্ধকার হয়ে যাবে।”'''''<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/district/nadia-murshidabad/buno-ramnath-s-wife-even-did-not-leave-queen-1.403953|শিরোনাম=রানিকেও রেয়াত করেননি বুনো রামনাথের স্ত্রী|শেষাংশ=বন্দ্যোপাধ্যায়|প্রথমাংশ=দেবাশিস|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200615080247/https://www.anandabazar.com/district/nadia-murshidabad/buno-ramnath-s-wife-even-did-not-leave-queen-1.403953|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৫|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
রামনাথের দারিদ্র্যের পরিচয় তাঁর স্ত্রীর সম্পর্কে প্রচলিত জনশ্রুতি থেকে বোঝা যায়। একবার নদিয়ার রাজমহিষী নবদ্বীপ ঘাটে এলে, রামনাথের স্ত্রী ঘাট থেকে ফেরার সময় তাঁর শাড়ির জল রাজমহিষীর গায়ে লাগলে সে না দাঁড়িয়েই চলে জেতে থাকে। অখন তিনি রেগে যান এবং বলেন- ''“ভারি তো দু’গাছা লাল সুতো। তার আবার এতো দেমাক। ওই সুতো ছিঁড়তে কত ক্ষণ?”'' তাঁর প্রত্যুতরে সে বলে- '''''“এই লাল সুতো যে দিন ছিঁড়ে যাবে, সে দিন নবদ্বীপ অন্ধকার হয়ে যাবে।”'''''<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/district/nadia-murshidabad/buno-ramnath-s-wife-even-did-not-leave-queen-1.403953|শিরোনাম=রানিকেও রেয়াত করেননি বুনো রামনাথের স্ত্রী|শেষাংশ=বন্দ্যোপাধ্যায়|প্রথমাংশ=দেবাশিস|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200615080247/https://www.anandabazar.com/district/nadia-murshidabad/buno-ramnath-s-wife-even-did-not-leave-queen-1.403953|আর্কাইভের-তারিখ=২০২০-০৬-১৫|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-15|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>

০৮:২৫, ১৫ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রামনাথ তর্কসিদ্ধান্ত
স্থানীয় নাম
বুনো রামনাথ
জন্মখ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতক
পশ্চিমবঙ্গ
পেশা
  • নৈয়ায়িক
  • স্মার্ত পণ্ডিত
  • শাস্ত্রজ্ঞ লেখক
ভাষাবাংলা,সংস্কৃত

রামনাথ তর্কসিদ্ধান্ত, যিনি বুনো রামনাথ হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ, হলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর নবদ্বীপের বিশিষ্ট নৈয়ায়িক, পণ্ডিত ও এবং আদর্শ শিক্ষক। তিনি নবদ্বীপে একটি বনে চতুষ্পাঠী স্থাপন করেছিলেন। তাঁর চতুষ্পাঠী বনের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় তাঁকে ‘বুনো’ বলা হতো।

জন্ম ও বংশপরিচয়

রামনাথ অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মস্থান সম্পর্কে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মতভেদ দেখা যায়। ডঃ অলোক কুমার চক্রবর্তীর মতে তিনি ধাত্রিগ্রামের ভট্টাচার্যবংশীয় অভয়রাম তর্কভূষণের পুত্র ছিলেন।[১] যজ্ঞেশ্বর চৌধুরী সমুদ্রগড়ে রামনাথের জন্মস্থান হিসেবে বলেছেন।[২]

কর্মজীবন

রামনাথ তাঁর পাণ্ডিত্যের অসামান্য খ্যাতি অর্জন করার পর নবদ্বীপে চতুষ্পাঠী স্থাপন করে রামনাথ শিক্ষকতা করতেন।[৩] জ্ঞানার্জনের সাধনায় তিনি সবসময় মগ্ন থাকতেই। তাঁর পাণ্ডিত্যের খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পরলে অগণিত ছাত্র তাঁর কাছে শিক্ষা নিতে তাঁর চতুষ্পাঠীতে আসে। তিনি খুবই দারিদ্র্যের মধ্যে দিতে টোল চালালেও কখনও রাজ অনুগ্রহ নেননি। নদিয়ারাজ নবদ্বীপে এসে তাঁর দারিদ্র্যের অবস্থা দেখে তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, তাঁর কোন সাংসারিক বিষয়ে অনটন আছে কিনা। তাঁর উত্তরে তিনি বলেন-

অর্থাৎ, তাঁর কোন অভাব নেই, ঘরে মোটা চাল আছে আর গাছে তেঁতুল পাতা আছে, সুতরাং উদরপূর্তির কোনও চিন্তা নেই।[৫]

রামনাথের দারিদ্র্যের পরিচয় তাঁর স্ত্রীর সম্পর্কে প্রচলিত জনশ্রুতি থেকে বোঝা যায়। একবার নদিয়ার রাজমহিষী নবদ্বীপ ঘাটে এলে, রামনাথের স্ত্রী ঘাট থেকে ফেরার সময় তাঁর শাড়ির জল রাজমহিষীর গায়ে লাগলে সে না দাঁড়িয়েই চলে জেতে থাকে। অখন তিনি রেগে যান এবং বলেন- “ভারি তো দু’গাছা লাল সুতো। তার আবার এতো দেমাক। ওই সুতো ছিঁড়তে কত ক্ষণ?” তাঁর প্রত্যুতরে সে বলে- “এই লাল সুতো যে দিন ছিঁড়ে যাবে, সে দিন নবদ্বীপ অন্ধকার হয়ে যাবে।”[৬]

তথ্যসূত্র

  1. বসু, প্রধান সম্পাদক, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ; সম্পাদক, অঞ্জলি। "সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান : প্রায় চার সহস্রাধিক জীবনী-সংবলিত আকর গ্রন্থ"東京外国語大学附属図書館OPAC। পৃষ্ঠা ৪৭৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫ 
  2. Chowdhuri, Jagyeswar (১৯৯৪)। Bardhaman Itihas O Sanskriti Vol. 3। পৃষ্ঠা ৩২২-৩২৩। 
  3. "বাংলায় ভ্রমণ -দ্বিতীয় খণ্ড.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার" (পিডিএফ)bn.wikisource.org। পৃষ্ঠা ১০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫ 
  4. "Intermediate Bengali Selections.pdf - উইকিসংকলন একটি মুক্ত পাঠাগার" (পিডিএফ)bn.wikisource.org। পৃষ্ঠা ৭৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫ 
  5. hvadmin (২০২০-০৫-০৬)। "বুনো রামনাথ- এক শিক্ষকের গল্প"Hindu Voice (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫ 
  6. বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবাশিস। "রানিকেও রেয়াত করেননি বুনো রামনাথের স্ত্রী"anandabazar.com। ২০২০-০৬-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৫