অভাগীর স্বর্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
'''অভাগীর স্বর্গ''' গল্পটি অপরাজেয় কথাশিল্পী [[শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়]] রচিত '''সাহিত্যসমগ্র''' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে সংকলন করা হয়েছে। |
'''অভাগীর স্বর্গ''' গল্পটি অপরাজেয় কথাশিল্পী [[শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়]] রচিত '''সাহিত্যসমগ্র''' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে সংকলন করা হয়েছে। |
||
==কাহিনী সংক্ষেপ== |
==কাহিনী সংক্ষেপ== |
||
গরিব-দুখী নীচু শ্রেণির ছেলে কাঙালী। তার মা অভাগী। প্রতিবেশী |
|||
উঁচু জাতের বাড়ির গৃহকত্রীর মৃত্যুর পর সকারের দৃশ্য দেখে অভাগীর ভেতরকার ভাবানুভূতি |
|||
প্রকাশের মাধ্যমে শুরু হয় এ গল্প । মৃতের শবযাত্রার আড়ম্বরতা ও সৎকারের ব্যাপকতা দেখে অভাগীও |
|||
নিজের মৃত্যু মুহূর্তের স্বপ্ন দেখে | চন্দন, সিঁদুর, আলতা, মালা, ঘৃত, মধু, ধূপ, ধুনা, অগ্নির ধোঁয়ায় |
|||
মুখুয্যে বাড়ির গিন্নি স্বর্গে গমন করেছেন। দুখিনী অভাগীও ভাবে তার মৃত্যুর সময় স্বামীর পায়ের |
|||
ধূলি নিয়ে মৃত্যু শেষে পুত্র মুখাগ্নি করলে সেও স্বর্গে যাবে। মৃত্যুর সময় কাঙালী তার বাবাকে হাজির |
|||
করতে পারলেও পারেনি কাঠের অভাবে মায়ের সৎকার করতে। এ গল্পে সামন্তবাদের নির্মম রূপ |
|||
এবং নীচু শ্রেণির হতদরিদ্র মানুষের দুঃখ-কষ্ট ও যন্ত্রণা শরৎচন্দ্র অত্যন্ত দরদী ভাষায় উপস্থাপন |
|||
করেছেন। |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
০৫:২৭, ৭ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লেখক | শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় |
---|---|
ভাষা | বাংলা |
ধরন | গল্প |
অভাগীর স্বর্গ গল্পটি অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত সাহিত্যসমগ্র গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে সংকলন করা হয়েছে।
কাহিনী সংক্ষেপ
গরিব-দুখী নীচু শ্রেণির ছেলে কাঙালী। তার মা অভাগী। প্রতিবেশী
উঁচু জাতের বাড়ির গৃহকত্রীর মৃত্যুর পর সকারের দৃশ্য দেখে অভাগীর ভেতরকার ভাবানুভূতি প্রকাশের মাধ্যমে শুরু হয় এ গল্প । মৃতের শবযাত্রার আড়ম্বরতা ও সৎকারের ব্যাপকতা দেখে অভাগীও নিজের মৃত্যু মুহূর্তের স্বপ্ন দেখে | চন্দন, সিঁদুর, আলতা, মালা, ঘৃত, মধু, ধূপ, ধুনা, অগ্নির ধোঁয়ায় মুখুয্যে বাড়ির গিন্নি স্বর্গে গমন করেছেন। দুখিনী অভাগীও ভাবে তার মৃত্যুর সময় স্বামীর পায়ের ধূলি নিয়ে মৃত্যু শেষে পুত্র মুখাগ্নি করলে সেও স্বর্গে যাবে। মৃত্যুর সময় কাঙালী তার বাবাকে হাজির করতে পারলেও পারেনি কাঠের অভাবে মায়ের সৎকার করতে। এ গল্পে সামন্তবাদের নির্মম রূপ এবং নীচু শ্রেণির হতদরিদ্র মানুষের দুঃখ-কষ্ট ও যন্ত্রণা শরৎচন্দ্র অত্যন্ত দরদী ভাষায় উপস্থাপন করেছেন।