গঙ্গাখাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পাতা প্রিতম ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সংশোধনে - ''প্রীতম'' ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''গঙ্গা খাত''' বা '''সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড''',হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্রগর্ভস্থ খাত। খাতটি কমপক্ষে {{convert|৩০০০|km|mi|abbr=on}} লম্বা, {{convert|১৪৩০|km|mi|abbr=on}} চওড়া, যার সর্বোচ্চ গভীরতা {{convert|16.5|km|mi|abbr=on}} |
'''গঙ্গা খাত''' বা '''সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড''',হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্রগর্ভস্থ খাত। খাতটি কমপক্ষে {{convert|৩০০০|km|mi|abbr=on}} লম্বা, {{convert|১৪৩০|km|mi|abbr=on}} চওড়া, যার সর্বোচ্চ গভীরতা {{convert|16.5|km|mi|abbr=on}}। <ref>{{cite journal | author=Shanmugam, G. | title=Submarine fans: A critical retrospective (1950–2015) | year=2016 | journal=Journal of Palaeogeography | volume=5 | issue=2 | pages=110–184 | doi=10.1016/j.jop.2015.08.011 | bibcode=2016JPalG...5..110S | doi-access=free }}</ref>এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানে প্রচুর পরিমানে মাছ, ডলফিন, তিমি দেখতে পাওয়া যায়। তিব্বতী প্লেট দ্বারা ইউরেশিয়ান প্লেট ও ভারতীয় প্লেটের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে এবং হিমালয় পর্বতের উত্থান ও ক্ষয়ের ফলে খাতটি তৈরি হয়। অধিকাংশ পলল গঙ্গা ও বুড়িগঙ্গা দ্বারা সংগৃহিত হয়ে যা বাংলাদেশের নিম্ন মেঘনা ব-দ্বীপ এবং পশ্চিমবঙ্গের (ভারত) হুগলী ব-দ্বীপে গিয়ে পতিত হয়। |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
০৬:০৭, ৩ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গঙ্গা খাত বা সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড,হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমুদ্রগর্ভস্থ খাত। খাতটি কমপক্ষে ৩,০০০ কিমি (১,৯০০ মা) লম্বা, ১,৪৩০ কিমি (৮৯০ মা) চওড়া, যার সর্বোচ্চ গভীরতা ১৬.৫ কিমি (১০.৩ মা)। [১]এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানে প্রচুর পরিমানে মাছ, ডলফিন, তিমি দেখতে পাওয়া যায়। তিব্বতী প্লেট দ্বারা ইউরেশিয়ান প্লেট ও ভারতীয় প্লেটের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে এবং হিমালয় পর্বতের উত্থান ও ক্ষয়ের ফলে খাতটি তৈরি হয়। অধিকাংশ পলল গঙ্গা ও বুড়িগঙ্গা দ্বারা সংগৃহিত হয়ে যা বাংলাদেশের নিম্ন মেঘনা ব-দ্বীপ এবং পশ্চিমবঙ্গের (ভারত) হুগলী ব-দ্বীপে গিয়ে পতিত হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ Shanmugam, G. (২০১৬)। "Submarine fans: A critical retrospective (1950–2015)"। Journal of Palaeogeography। 5 (2): 110–184। ডিওআই:10.1016/j.jop.2015.08.011 । বিবকোড:2016JPalG...5..110S।