সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ, তেজগাঁও: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৬′৩০″ উত্তর ৯০°২৩′৩১″ পূর্ব / ২৩.৭৭৫০০° উত্তর ৯০.৩৯১৯৪° পূর্ব / 23.77500; 90.39194
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সংশোধন
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
{{Infobox school
{{Infobox school
| name = সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ
| name = সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ
৩৬ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:
}}
}}


'''সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ''' হল একটি স্কুল যা পুরনো এয়ারপোর্ট রোডে অবস্থিত, তেজগাঁও, ঢাকা, বাংলাদেশ। এটি ১.৭১ একর (৬৯০০ মিটার) পরিমাপের একটি ভূমি উপর ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি স্টাফ ওয়েলফেয়ার হাইস্কুল নামে পরিচিত ছিল কিন্তু কিছু বছর পরে এটি সব ছাত্রদের জন্য উন্মুক্ত। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ শিক্ষা ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মন্ত্রনালয় দ্বারা স্বীকৃত। বর্তমানে, এটি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের দ্বারা পরিচালিত হয়।
'''সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ''' ঢাকার তেজগাঁওয়ের, বিমানবন্দর সড়কে অবস্থিত একটি বিদ্যালয়। এটি ১.৭১ একর (৬৯০০ মিটার) পরিমাপের একটি ভূমি উপর ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে এটি স্টাফ ওয়েলফেয়ার হাইস্কুল নামে পরিচিত ছিল। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ শিক্ষা ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মন্ত্রনালয় দ্বারা স্বীকৃত। বর্তমানে, এটি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের দ্বারা পরিচালিত হয়।


==ইতিহাস==
এই স্কুলে, কেজি থেকে দশম শ্রেণিতে ছেলে ও মেয়ে উভয়ই ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। প্রতিবছর মাধ্যমিক সার্টিফিকেটের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়। এই স্কুলে তিনটি গ্রুপ রয়েছে- সিনিয়র, বিজনেস স্টাডিজ এবং আর্টস।
১৯৬৩ সালে স্টাফ ওয়েল ফেয়ার হাই স্কুল নামে এই বিদ্যালয় তার কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৯৬ সালে [[বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ]] বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে সিভিল এভিয়েশন উচ্চ বিদ্যালয় নামকরণ করে। পরবর্তীতে এটি সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ২০১৭ সালে এখানে ইংরেজী মাধ্যম চালু হয়। ১৯ জুন ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি একাদশ শ্রেণিতে পাঠদানের অনুমোদন লাভ করে।

==পাঠ==
এই বিদ্যালয়ে কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে ও মেয়ে উভয়ই পড়াশোনা করতে পারে। প্রতিবছর মাধ্যমিক সার্টিফিকেটের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়। এখানে মানবিক, বিজ্ঞান ব্যবসায় শিক্ষা – এ তিনটি বিভাগে পাঠদান করা হয়।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
৪৪ নং লাইন: ৪৭ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার বিদ্যালয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার বিদ্যালয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার কলেজ]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]]

২১:২৩, ২ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ
চিত্র:সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ, তেজগাঁও.jpeg
অবস্থান
মানচিত্র
পুরাতন বিমান বন্দর, তেজগাঁও,

,
১২১৫

স্থানাঙ্ক২৩°৪৬′৩০″ উত্তর ৯০°২৩′৩১″ পূর্ব / ২৩.৭৭৫০০° উত্তর ৯০.৩৯১৯৪° পূর্ব / 23.77500; 90.39194
তথ্য
ধরনআধা সরকারি
নীতিবাক্যপড় তোমার প্রভুর নামে
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৬৩ (1963)
বিদ্যালয় বোর্ডঢাকা শিক্ষা বোর্ড
ইআইআইএন১০৮৫১৭ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রধান শিক্ষকমোঃ সাজ্জাদ হোসেন
শ্রেণী১ম - ৫ম
৬ষ্ঠ - ১০ম
একাদশ - দ্বাদশ
বয়স০৬ ২০ পর্যন্ত
ভর্তি২,৩৬৫ জানুয়ারি ২০১৭-এর হিসাব অনুযায়ী
ভাষাবাংলাইংরেজি
শিক্ষায়তন১.৭১ একর
ক্যাম্পাসের ধরনশহুরে
রং     নীল ,      আকাশী
দলের নামবাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
ওয়েবসাইটcasc.edu.bd

সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ ঢাকার তেজগাঁওয়ের, বিমানবন্দর সড়কে অবস্থিত একটি বিদ্যালয়। এটি ১.৭১ একর (৬৯০০ মিটার) পরিমাপের একটি ভূমি উপর ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে এটি স্টাফ ওয়েলফেয়ার হাইস্কুল নামে পরিচিত ছিল। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ শিক্ষা ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মন্ত্রনালয় দ্বারা স্বীকৃত। বর্তমানে, এটি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের দ্বারা পরিচালিত হয়।

ইতিহাস

১৯৬৩ সালে স্টাফ ওয়েল ফেয়ার হাই স্কুল নামে এই বিদ্যালয় তার কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে সিভিল এভিয়েশন উচ্চ বিদ্যালয় নামকরণ করে। পরবর্তীতে এটি সিভিল এভিয়েশন স্কুল এন্ড কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ২০১৭ সালে এখানে ইংরেজী মাধ্যম চালু হয়। ১৯ জুন ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি একাদশ শ্রেণিতে পাঠদানের অনুমোদন লাভ করে।

পাঠ

এই বিদ্যালয়ে কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে ও মেয়ে উভয়ই পড়াশোনা করতে পারে। প্রতিবছর মাধ্যমিক সার্টিফিকেটের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়। এখানে মানবিক, বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা – এ তিনটি বিভাগে পাঠদান করা হয়।

তথ্যসূত্র