মহাশক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
| Caption =
| Caption =
| Name = মহাশক্তি
| Name = মহাশক্তি
| Abode = দেবীলোক
| Abode = কৈলাশ
| Weapon = ত্রিশূল, শঙ্খ,<br /> চক্র, ধনুর্বাণ, পদ্ম ইত্যাদি।
| Weapon = ত্রিশূল, শঙ্খ,<br /> চক্র, ধনুর্বাণ, পদ্ম ইত্যাদি।
| Consort =[[শিব]]
| Consort =[[শিব]]
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref>
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref>


শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] শক্তি।<ref>The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270</ref>
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] শক্তি,পুরান অনুসারে মহা শক্তি হলেন আদি পরাশক্তি সর্বোচ্চ দেবী সত্তা যিনি শিবের স্ত্রী পার্বতী।<ref>The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270</ref>


== আরও পড়ুন ==
== আরও পড়ুন ==

০৭:১৭, ২৯ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মহাশক্তি

হিন্দু শাক্তধর্মে মহাশক্তি (দেবনাগরী সংস্কৃত: महाशक्ति) জগত সৃষ্টির আদি কারণ এবং জগতের প্রধান শক্তি। হিন্দুধর্মে তাকে দিব্য জননীর স্থান প্রদান করা হয়।

শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে বৈষ্ণবশৈবধর্মে মহাশক্তি হলেন পুরুষের নারীশক্তি প্রকৃতি। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন লক্ষ্মী এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা শিবের প্রকৃতি হলেন পার্বতী[১]

শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল কুণ্ডলিনী শক্তি,পুরান অনুসারে মহা শক্তি হলেন আদি পরাশক্তি সর্বোচ্চ দেবী সত্তা যিনি শিবের স্ত্রী পার্বতী।[২]

আরও পড়ুন

পাদটীকা

  1. Tiwari, Path of Practice, p. 55
  2. The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270

বহিঃসংযোগ