সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান) |
অ টেমপ্লেট যোগ |
||
৫৫ নং লাইন: | ৫৫ নং লাইন: | ||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
||
* [http://www.railway.gov.bd/ বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট] |
* [http://www.railway.gov.bd/ বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট] |
||
{{বাংলাদেশের যাত্রীবাহী রেল পরিবহন}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন]] |
০১:৩২, ২৭ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
---|---|
পরিষেবা ধরন | আন্তঃনগর |
প্রথম পরিষেবা | ২৭ জুন ২০১৩[১] |
বর্তমান পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল |
যাত্রাপথ | |
শুরু | সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন |
শেষ | কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন |
পরিষেবার হার | সপ্তাহে ছয় দিন |
রেল নং | ৭৭৫/৭৭৬ |
যাত্রাপথের সেবা | |
আসন বিন্যাস | আছে |
ঘুমানোর ব্যবস্থা | আছে |
খাদ্য সুবিধা | আছে |
বিনোদন সুবিধা | আছে |
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৭৫/৭৭৬) বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ঢাকা-সিরাজগঞ্জ রুটে চলাচলকারী আন্তঃনগর এটি বিলাসবহুল ও আধুনিক আন্তঃনগর ট্রেন।[২]
ইতিহাস
সিরাজগঞ্জবাসি স্বার্থরক্ষা সংগ্রাম কমিটির ব্যানারে ২০০০ইং সাল থেকে "হয় রেল-নয় জেল" স্লোগানে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালের ০৯ই এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিরাজগঞ্জ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের জনসভায় সিরাজগঞ্জকে রেলনেটওয়ার্কের আওতায় ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণার বাস্তবায়ন করতে ২০১৩ইং সালের ২৭শে জুন সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস চালু হয়। ঐ সময়ে পুরাতন ইঞ্জিন ও বগি সম্বলিত ট্রেনটি সকাল ০৭ টায় ঈশ্বরদি থেকে ছেড়ে বেলা ১০টায় সিরাজগঞ্জ বাজার হয়ে ঢাকার কমলাপুরে যাতায়াত শুরু করে। যাত্রি আকৃষ্ট করতে ব্যার্থ হওয়ায় আবারও ২০১৫ইং সালের ১৩’ই ডিসেম্বর ট্রেনটির সময় ও রুট পরিবর্তন করে ভোর ছয়টায় সিরাজগঞ্জ বাজার থেকে যাত্রা শুরু করে সরাসরি ঢাকায় আবার বিকেল পাচটায় ঢাকার কমলাপুর থেকে ছেড়ে রাতে সিরাজগঞ্জ বাজারে আসা যাওয়া শুরু করে। যাত্রি সুবিধার কথা মাথায় রেখে সময়সূচি পরিবর্তন ও নতুন কোচ সংযোজন করায় সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে ও লাভজনক ট্রেন হিসেবে চলতে শুরু করে। [৩]
আসন বিন্যাস
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে ১১টি বগিতে ৯৬৬টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (কেবিন) প্রথম শ্রেণির ৭৮টি, স্নিগ্ধা ১০৫টি এবং সাধারণ চেয়ার ৭৮৩টি। [৪]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসের বগি বারবার কেন লাইনচ্যুত হচ্ছে"। জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ঢাকা ট্রেন এর সময়সূচি ঢাকা হইতে আন্তঃনগর ট্রেন:"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "সিরাজগঞ্জ-ঢাকা সরাসরি চলবে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৩।
- ↑ "সিরাজগঞ্জ–ঢাকা ট্রেন চালু"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬।