সাগরিকা এক্সপ্রেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান) |
অ টেমপ্লেট যোগ |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
|image=Sagarika Express train leaving Chandpur.png |
|image=Sagarika Express train leaving Chandpur.png |
||
}} |
}} |
||
'''সাগরিকা এক্সপ্রেস''' (ট্রেন নং. ২৯-৩০) বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল দ্বারা পরিচালিত একটি মিটার-গেজ যাত্রীবাহী [[রেলগাড়ি|ট্রেন]]। ট্রেনটি [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম]] জেলার [[ |
'''সাগরিকা এক্সপ্রেস''' (ট্রেন নং. ২৯-৩০) বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল দ্বারা পরিচালিত একটি মিটার-গেজ যাত্রীবাহী [[রেলগাড়ি|ট্রেন]]। ট্রেনটি [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম]] জেলার [[চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন]] থেকে [[চাঁদপুর জেলা|চাঁদপুর]] জেলার [[চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন]] পর্যন্ত চলাচল করে এবং যাত্রাপথে [[ফেনী জেলা]] ও [[কুমিল্লা জেলা]]কে সংযুক্ত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/opinion/article/565492/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8|শিরোনাম=সাগরিকা এক্সপ্রেস|তারিখ=2015-06-30|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=2020-03-12}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bartomanpratidin.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%97%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b8-%e0%a6%b8%e0%a7%80%e0%a6%ae%e0%a6%be/|শিরোনাম=‘সাগরিকা এক্সপ্রেস’ সীমানা দেওয়াল ভাঙলো নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে|তারিখ=2016-08-17|ওয়েবসাইট=বর্তমান প্রতিদিন|ভাষা=bn-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-03-12}}</ref> |
||
== বিস্তারিত বিবরণ == |
== বিস্তারিত বিবরণ == |
||
২৬ নং লাইন: | ২৬ নং লাইন: | ||
সাগরিকা এক্সপ্রেস একটি লম্বা-দূরত্বের কমিউটার ট্রেন যা চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ রেলস্টেশনকে সংযুক্ত করেছে। ২০১৫ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারিতে এটি বেসরকারী মালিকানায় চলে যায় এবং বর্তমানে এটি 'এন এল ট্রেডিং' কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.chandpur-kantho.com/archive/index.php?ref=MjBfMDJfMTZfMTVfMV8xXzFfNTc5NDU=|শিরোনাম=:: চাঁদপুর কন্ঠ ::|ওয়েবসাইট=www.chandpur-kantho.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-21}}</ref>। |
সাগরিকা এক্সপ্রেস একটি লম্বা-দূরত্বের কমিউটার ট্রেন যা চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ রেলস্টেশনকে সংযুক্ত করেছে। ২০১৫ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারিতে এটি বেসরকারী মালিকানায় চলে যায় এবং বর্তমানে এটি 'এন এল ট্রেডিং' কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.chandpur-kantho.com/archive/index.php?ref=MjBfMDJfMTZfMTVfMV8xXzFfNTc5NDU=|শিরোনাম=:: চাঁদপুর কন্ঠ ::|ওয়েবসাইট=www.chandpur-kantho.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-21}}</ref>। |
||
== সময়সূচি == |
== সময়সূচি == |
||
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচি অনুযায়ী, সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি নিম্নে উল্লেখ করা হলো: |
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচি অনুযায়ী, সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি নিম্নে উল্লেখ করা হলো: |
||
*২৯ নং সাগরিকা এক্সপ্রেস = চট্টগ্রাম থেকে ছাড়ে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে, চাঁদপুর পৌঁছায় ১২টা ৪৫ মিনিটে। |
*২৯ নং সাগরিকা এক্সপ্রেস = চট্টগ্রাম থেকে ছাড়ে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে, চাঁদপুর পৌঁছায় ১২টা ৪৫ মিনিটে। |
||
৯২ নং লাইন: | ৯২ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
||
{{ |
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Sagarika Express}} |
||
{{বাংলাদেশের যাত্রীবাহী রেল পরিবহন}} |
{{বাংলাদেশের যাত্রীবাহী রেল পরিবহন}} |
||
{{বাংলাদেশ রেলওয়ে}} |
{{বাংলাদেশ রেলওয়ে}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের এক্সপ্রেস, মেইল, কমিউটার, লোকাল ও শাটল ট্রেন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের এক্সপ্রেস, মেইল, কমিউটার, লোকাল ও শাটল ট্রেন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন]] |
০১:৩২, ২৭ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:Sagarika Express train leaving Chandpur.png | |
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
---|---|
পরিষেবা ধরন | লম্বা-দূরত্বের কমিউটার ট্রেন |
অবস্থা | সক্রিয় |
বর্তমান পরিচালক | এন এল ট্রেডিং; বাংলাদেশ রেলওয়ে |
যাত্রাপথ | |
শুরু | চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন |
বিরতি | ৩৪টি |
শেষ | চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন |
ভ্রমণ দূরত্ব | ১৮০ কিমি |
যাত্রার গড় সময় | ৫ ঘণ্টা ৫ মিনিট |
পরিষেবার হার | দৈনিক |
রেল নং | ২৯-৩০ |
যাত্রাপথের সেবা | |
শ্রেণী | ৯টি দ্বিতীয় শ্রেণী সুলভ |
আসন বিন্যাস | আছে |
ঘুমানোর ব্যবস্থা | নাই |
খাদ্য সুবিধা | নাই |
কারিগরি | |
ট্র্যাক গেজ | ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
রক্ষণাবেক্ষণ | পাহারতলী ওয়ার্কশপ, পাহারতলী, চট্টগ্রাম |
সাগরিকা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং. ২৯-৩০) বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল দ্বারা পরিচালিত একটি মিটার-গেজ যাত্রীবাহী ট্রেন। ট্রেনটি চট্টগ্রাম জেলার চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে চাঁদপুর জেলার চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে এবং যাত্রাপথে ফেনী জেলা ও কুমিল্লা জেলাকে সংযুক্ত করে।[১][২]
বিস্তারিত বিবরণ
সাগরিকা এক্সপ্রেস একটি লম্বা-দূরত্বের কমিউটার ট্রেন যা চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ রেলস্টেশনকে সংযুক্ত করেছে। ২০১৫ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারিতে এটি বেসরকারী মালিকানায় চলে যায় এবং বর্তমানে এটি 'এন এল ট্রেডিং' কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে[৩]।
সময়সূচি
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচি অনুযায়ী, সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
- ২৯ নং সাগরিকা এক্সপ্রেস = চট্টগ্রাম থেকে ছাড়ে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে, চাঁদপুর পৌঁছায় ১২টা ৪৫ মিনিটে।
- ৩০ নং সাগরিকা এক্সপ্রেস = চাঁদপুর ছাড়ে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে, চট্টগ্রাম পৌঁছায় সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে।
যাত্রাবিরতি
সাগরিকা এক্সপ্রেস, চট্টগ্রাম > ফেনী > লাকসাম> চাঁদপুর মিটার-গেজ রেলপথে চলাচল করে এবং যাত্রাপথে থাকা প্রায় সকল স্টেশনে যাত্রাবিরতি দেয়।
সাগরিকা এক্সপ্রেস যেসকল রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:
- চট্টগ্রাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- পাহাড়তলী রেলওয়ে স্টেশন
- কৈবল্যধাম রেলওয়ে স্টেশন
- ফৌজদারহাট রেলওয়ে স্টেশন
- ভাটিয়ারী রেলওয়ে স্টেশন
- কুমিরা রেলওয়ে স্টেশন
- বাড়বকুন্ড রেলওয়ে স্টেশন
- সীতাকুন্ড রেলওয়ে স্টেশন
- বারৈয়াঢালা রেলওয়ে স্টেশন
- নিজামপুর কলেজ রেলওয়ে স্টেশন
- বারতাকিয়া রেলওয়ে স্টেশন
- মীরসরাই রেলওয়ে স্টেশন
- মাস্তাননগর রেলওয়ে স্টেশন
- চিনকী আস্তানা রেলওয়ে স্টেশন
- মুহুরীগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
- ফাজিলপুর রেলওয়ে স্টেশন
- কালিদহ রেলওয়ে স্টেশন
- ফেনী জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- শর্শদি রেলওয়ে স্টেশন
- গুণবতী রেলওয়ে স্টেশন
- হাসানপুর রেলওয়ে স্টেশন
- নাঙ্গলকোট রেলওয়ে স্টেশন
- নাওটি রেলওয়ে স্টেশন
- লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- চিতোষী রোড রেলওয়ে স্টেশন
- শাহরাস্তি রেলওয়ে স্টেশন
- মেহের রেলওয়ে স্টেশন
- ওয়ারুক রেলওয়ে স্টেশন
- হাজীগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
- বলাখাল রেলওয়ে স্টেশন
- মধুরোড রেলওয়ে স্টেশন
- শাহতলী রেলওয়ে স্টেশন
- মৈশাদী রেলওয়ে স্টেশন
- চাঁদপুর কোর্ট রেলওয়ে স্টেশন
রোলিং স্টক
সাগরিকা এক্সপ্রেসে ৯/১৮ লোডের ভ্যাকুয়াম কোচ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে একটি শোভন + পাওয়ার কার কোচ, একটি সুলভ + গার্ড ব্রেক কোচ ও ৭টি সুলভ কোচ। এটি সাধারণত ২৯০০ ক্লাসের লোকোমোটিভ দ্বারা চালানো হয়, তবে মাঝে মাঝে ২৬০০ ক্লাসের লোকোমোটিভও ব্যবহার করা হয়।
কর্মক্ষমতা
সাগরিকা এক্সপ্রেস খুবই লাভজনক একটি ট্রেন, যা চট্টগ্রামের সাথে পরোক্ষভাবে মেঘনা নদীর মাধ্যমে দক্ষিনাঞ্চলের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। তবে এটি এর মন্থর গতি ও স্বল্প লোডের (৯/১৮) জন্য সমালোচিত। এটি 'কার্বন ডাইঅক্সাইডের জেনারেটর' ও 'টিটিই-গার্ড-ড্রাইভারের ট্রেন' হিসেবে কুখ্যাত[৪]।
ঘটণা ও দূর্ঘটণা
- ৮ই জানুয়ারি, ২০১১: ভোর সাড়ে ৮টার দিকে ছায়াবানী সংলগ্ন এলাকায় সাগরিকা এক্সপ্রেসের একটি কোচে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় ও ট্রেন থেমে যায়। পরে মেরামত শেষ হয়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে এটি যাত্রা শুরু করে।[৫]
- ১৭ই আগস্ট, ২০১৬: চট্টগ্রামগামী সাগরিকা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম রেলস্টেশনের সীমানা প্রাচীরের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে কোনো হতাহতের ঘটণা ঘটেনি।[৬]
- ৪ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০: বিকেলে চাঁদপুর মিশন রোডের সামনে সাগরিকা এক্সপ্রেসের নিচে কাটা পড়ে কৃষি অফিসের এক ক্যাশিয়ার নিহত হন।[৭]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "সাগরিকা এক্সপ্রেস"। প্রথম আলো। ২০১৫-০৬-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১২।
- ↑ "'সাগরিকা এক্সপ্রেস' সীমানা দেওয়াল ভাঙলো নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে"। বর্তমান প্রতিদিন। ২০১৬-০৮-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১২।
- ↑ ":: চাঁদপুর কন্ঠ ::"। www.chandpur-kantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।
- ↑ "সাগরিকা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গ | চিঠিপত্র | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।
- ↑ "চাঁদপুর-লাকসাম রুটে ট্রেন চলাচল শুরু"। bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।
- ↑ "'সাগরিকা এক্সপ্রেস' সীমানা দেওয়াল ভাঙলো নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে"। বর্তমান প্রতিদিন। ২০১৬-০৮-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।
- ↑ "চাঁদপুরে ট্রেনের ধাক্কায় কৃষি অফিসের ক্যাশিয়ার নিহত"। dhakatimes24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২১।