নীলসাগর এক্সপ্রেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেট যোগ
৬৬ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.railway.gov.bd/ বাংলাদেশ রেলওয়ে] অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
* [http://www.railway.gov.bd/ বাংলাদেশ রেলওয়ে] অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

{{বাংলাদেশের যাত্রীবাহী রেল পরিবহন}}


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেন]]

০১:২৯, ২৭ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নীলসাগর এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর ট্রেন
বর্তমান পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
শেষচিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশন
ভ্রমণ দূরত্ব৫২৬ কিলোমিটার (৩২৭ মাইল)
যাত্রার গড় সময়০৯ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট
পরিষেবার হারদৈনিক
রেল নং৭৬৫ / ৭৬৬
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীএসি, নন-এসি, শোভন,
আসন বিন্যাসহ্যাঁ
ঘুমানোর ব্যবস্থাহ্যাঁ
খাদ্য সুবিধাহ্যাঁ
কারিগরি
গাড়িসম্ভার১২
ট্র্যাক গেজ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)
পরিচালন গতি১০০ কিমি/ঘণ্টা

নীলসাগর এক্সপ্রেস হল বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিষেবার একটি আন্তঃনগর ট্রেন যা রাজধানী ঢাকা এবং উত্তরাঞ্চলের নীলফামারী জেলার সীমান্তবর্তী চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে। এটি প্রথমে নীলফামারী থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে চলাচল করত, পরে চিলাহাটি ও কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর একটি।

ইতিহাস

নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ২০০৭ সালে ১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে নীলফামারী রুটে চালু করেন তৎকালীন তত্বাবধায়ক সরকার।[১] ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে চালুর করার কথা থাকলেও নীলফামারী-চিলাহাটি পুরাতন রেল পরিকাঠামোর কারণে নীলফামারী থেকে যাত্রা শুরু করে। যার ফলে উত্তরাঞ্চলের মানুষ মানব-বন্ধনসহ বিভিন্ন আন্দোলন শুরু করে।[২] পরবর্তীতে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২০১০ সালে সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটি রেল পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এ প্রকল্পের আওতায় ২২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে চিলাহাটিতে একটি ওয়াশপিটসহ সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেললাইনের উন্নয়ন করা হয়। এরপর ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মাধ্যমে ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে চলাচল শুরু করে।[১]

রুট ও বিরতিস্থান

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ