ঘেট কচু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
'''ঘেট কচু''' বা '''খারকোন''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Typhonium trilobatum'') Araceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। অন্যান্য স্থানীয় নাম: ঘের কচু, খারকান, খারকন ইত্যাদি। আদিবাসি চাকমা সম্প্রদায় খারকন কে খারবাস, খারাকেও, গাড়ো সম্প্রদায় কালমান বলে। |
'''ঘেট কচু''' বা '''খারকোন''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Typhonium trilobatum'') Araceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। অন্যান্য স্থানীয় নাম: ঘের কচু, খারকান, খারকন ইত্যাদি। আদিবাসি চাকমা সম্প্রদায় খারকন কে খারবাস, খারাকেও, গাড়ো সম্প্রদায় কালমান বলে। |
||
==বর্ণনা== |
|||
খারকোন শাকের গাছের ডাটা লম্বা হয়। পাতা গাড় সবুজ রং। ডাটার রং কিছুটা খয়েরি। পাতা দেখতে তিন কোনা খাজ কাটা হয়। লাল রং এর ফুল হয়।ফুল দেখতে অনেকটা কলমের মত। |
|||
==প্রধান ব্যবহার== |
==প্রধান ব্যবহার== |
০৩:৩৭, ১৯ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
খারকোন Typhonium trilobatum | |
---|---|
চিত্র:Typhonium trilobatum.jpg | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
বিভাগ: | Tracheophytes |
শ্রেণী: | Polypodiopsida |
বর্গ: | Polypodiales |
পরিবার: | Araceae |
গণ: | Typhonium |
প্রজাতি: | T. trilobatum |
দ্বিপদী নাম | |
Typhonium trilobatum |
ঘেট কচু বা খারকোন (বৈজ্ঞানিক নাম: Typhonium trilobatum) Araceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। অন্যান্য স্থানীয় নাম: ঘের কচু, খারকান, খারকন ইত্যাদি। আদিবাসি চাকমা সম্প্রদায় খারকন কে খারবাস, খারাকেও, গাড়ো সম্প্রদায় কালমান বলে।
বর্ণনা
খারকোন শাকের গাছের ডাটা লম্বা হয়। পাতা গাড় সবুজ রং। ডাটার রং কিছুটা খয়েরি। পাতা দেখতে তিন কোনা খাজ কাটা হয়। লাল রং এর ফুল হয়।ফুল দেখতে অনেকটা কলমের মত।
প্রধান ব্যবহার
শাক হিসেবে খায়, ওষুধি অন্যান্য ব্যবহার :প্রধান ব্যবহার: এই শাকের ডাটাসহ পাতা রসুন কালোজিরা,শুকনা মরিচ ভেজে পাটায় বেটে ভর্তা করে খাওয়া হয়। টাংগাইল এলাকায় গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ খুদের ভাতের সাথে এই শাকের ভর্তা খেতে খুব পছন্দ করে। এছাড়া অনেকে ডাটা ছোট ছোট করে কেটে ভেজে শুঁটকি মাছ দিয়ে রান্না করে খায়।
ওষুধি ব্যবহার
কলার সাথে খারকোন খেলে ষ্টমাকের সমস্যা ভাল হয়ে যায়। গরুর শরীরে ঘা হলে গাড়ো সম্প্রদায়ের মানুষ এই শাকের শিকড় মিহি করে বেটে পেষ্ট তৈরি করে সেখানে ব্যবহার করে।
চট্টগ্রাম,পার্বত্য চট্টগ্রাম,টাংগাইল,সিলেট এবং ঢাকায় এই শাক পাওয়া যায়। গাছের বর্ণনা: খারকোন শাকের গাছের ডাটা লম্বা হয়। পাতা গাড় সবুজ রং। ডাটার রং কিছুটা খয়েরি। পাতা দেখতে তিন কোনা খাজ কাটা হয়। লাল রং এর ফুল হয়।ফুল দেখতে অনেকটা কলমের মত।