নিয়ামতপুর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্প্রসারণ |
ট্যাগ: ইমোজি মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬৫ নং লাইন: | ৬৫ নং লাইন: | ||
== শিক্ষা == |
== শিক্ষা == |
||
★কেজি স্কুলঃ ১টি |
|||
★এনজিও স্কুলঃ ৮টি |
|||
★মোট কলেজের সংখ্যাঃ ০৫ টি ( ডিগ্রী ৩টি ) |
|||
👉বালাতৌড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজ (১৯৭০) |
|||
👉নিয়ামতপুর ডিগ্রি কলেজ (১৯৮০) |
|||
👉চন্দননগর কলেজ |
|||
★স্কুল এন্ড কলেজঃ ০২টি |
|||
★বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজঃ ০১টি |
|||
★কারিগরী কলেজঃ ০২টি |
|||
★উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৪৩টি(৫টি বালিকা সহ ) |
|||
★নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৬টি |
|||
★সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৭২টি |
|||
★রেজিঃবেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৫০টি |
|||
★মাদ্রাসার সংখ্যাঃ ২৬টি ( তন্মধ্যে-২টি ফাজিল,৬টি আলিম ) |
|||
★এবতেদায়ী মাদ্রাসাঃ ২৪টি |
|||
== অর্থনীতি == |
== অর্থনীতি == |
২২:৫৩, ৭ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নিয়ামতপুর | |
---|---|
উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৫১′৩৬″ উত্তর ৮৮°৩৪′৯″ পূর্ব / ২৪.৮৬০০০° উত্তর ৮৮.৫৬৯১৭° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | নওগাঁ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৪৪৯.১০ বর্গকিমি (১৭৩.৪০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) | |
• মোট | ১,৯৩,১৯৭ |
• জনঘনত্ব | ৪৩০/বর্গকিমি (১,১০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৬৪ ৬৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নিয়ামতপুর বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
উত্তরে নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলা, পূর্বে মান্দা উপজেলা ও মহাদেবপুর উপজেলা, দক্ষিণে রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলা এবং পশ্চিমে গোমস্তাপুর উপজেলা ও নাচোল উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
এই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ হচ্ছে -
- হাজীনগর ইউনিয়ন
- চন্দননগর ইউনিয়ন
- ভাবিচা ইউনিয়ন
- নিয়ামতপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
- রসুলপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
- পাঁড়ইল ইউনিয়ন
- শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন
- বাহাদুরপুর ইউনিয়ন, নিয়ামতপুর
ইতিহাস
গৌড় বাংলার রাজধানী থাকাকালীন সময়ে সেখানে মহামারী দেখা দিলে সেই এলাকা হতে বহু লোক ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। সেই সময় একটি পরিবার বর্তমানে নিয়ামতপুর উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামে এসে বসবাস আরম্ভ করে । তখন এই স্থানের নাম ছিল হোকমাডাংগা । কথিত আছে যে, জনৈক ধর্মপ্রাণ দরবেশ ব্যক্তি এই হোকমাডাংগায় আগমণ করলে নিয়ামতপুরের আদিপুরুষগণ নজর নিয়ামত ও বিভিন খাদ্য সামগ্রী তার সন্মার্থে তৌহফা হিসেবে পেশ করেন। ভোগের রসনা সামগ্রী দেখে তিনি অত্যন্ত খুশি হন এবং বলেন যে, যেখানে আল্লাহ পাক এত নিয়ামত দান করেছেন সেই স্থানের নাম সুন্দর হওয়া দরকার। তাই তিনি হোকমাডাংগার পরিবর্তে স্থানটির নাম করণ করেন নিয়ামতপুর।[১]
জনসংখ্যার উপাত্ত
ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য
- ছাতড়া বিল
- নিমদিঘী ব্রুজ
- ধর্মপুর ঐতিহাসিক মসজিদ
- শালবন (শালবাড়ি)
- রাস্তার দু পাশে দৃষ্টিনন্দন তালগাছের সারি (ঘুঘুডাঙ্গা)
- শিবপুর বারোয়ারী দূর্গা মন্দির
- বেলগাপুরের প্রাচীন বটবৃক্ষ
- কুমরইল ফুটবল মাঠ
শিক্ষা
★কেজি স্কুলঃ ১টি ★এনজিও স্কুলঃ ৮টি ★মোট কলেজের সংখ্যাঃ ০৫ টি ( ডিগ্রী ৩টি ) 👉বালাতৌড় সিদ্দিক হোসেন ডিগ্রি কলেজ (১৯৭০) 👉নিয়ামতপুর ডিগ্রি কলেজ (১৯৮০) 👉চন্দননগর কলেজ ★স্কুল এন্ড কলেজঃ ০২টি ★বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজঃ ০১টি ★কারিগরী কলেজঃ ০২টি ★উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৪৩টি(৫টি বালিকা সহ ) ★নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৬টি ★সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৭২টি ★রেজিঃবেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৫০টি ★মাদ্রাসার সংখ্যাঃ ২৬টি ( তন্মধ্যে-২টি ফাজিল,৬টি আলিম ) ★এবতেদায়ী মাদ্রাসাঃ ২৪টি
অর্থনীতি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- সাধন চন্দ্র মজুমদার এম পি
বিবিধ
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নিয়ামতপুর উপজেলান্দা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪।
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |