শ্যাম বেনেগল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৩১ নং লাইন: ৩১ নং লাইন:
১৯৫৯ সালে তিনি লিন্টাস অ্যাডভার্টাইজিং নামে একটি [[মুম্বই]]-ভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কপিরাইটার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি ধীরে ধীরে প্রধান সৃজনশীল কর্মকর্তায় উত্তীর্ণ হন। ইতোমধ্যে তিনি গুজরাতি ভাষায় তার প্রথম প্রামাণ্যচিত্র ''ঘর বেঠা গঙ্গা'' (১৯৬২) নির্মাণ করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি এএসপি নামে আরেকটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় অল্প কিছুদিন কাজ করেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত থাকাকালীন তিনি নয় শতাধিক প্রামাণ্যচিত্র ও বিজ্ঞাপনচিত্র পরিচালনা করেন। তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য তাকে আরও এক দশক অপেক্ষা করতে হয়, তিনি এই সময়ে পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করছিলেন।<ref name="রেডিফ-১৯৯৯"/>
১৯৫৯ সালে তিনি লিন্টাস অ্যাডভার্টাইজিং নামে একটি [[মুম্বই]]-ভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কপিরাইটার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি ধীরে ধীরে প্রধান সৃজনশীল কর্মকর্তায় উত্তীর্ণ হন। ইতোমধ্যে তিনি গুজরাতি ভাষায় তার প্রথম প্রামাণ্যচিত্র ''ঘর বেঠা গঙ্গা'' (১৯৬২) নির্মাণ করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি এএসপি নামে আরেকটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় অল্প কিছুদিন কাজ করেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত থাকাকালীন তিনি নয় শতাধিক প্রামাণ্যচিত্র ও বিজ্ঞাপনচিত্র পরিচালনা করেন। তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য তাকে আরও এক দশক অপেক্ষা করতে হয়, তিনি এই সময়ে পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করছিলেন।<ref name="রেডিফ-১৯৯৯"/>


১৯৬৬ থেকে ১৯৭৩ সালে বেনেগল [[পুনে]]র [[ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থান]]ে শিক্ষকতা করেন এবং ১৯৮০-৮৩ ও ১৯৮৯-৯২ সালে দুইবার এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে তার নির্মিত ''আ চাইল্ড অব দ্য স্ট্রিটস'' (১৯৬৭) ভূয়সী প্রসংশা অর্জন করে। সর্বোপরি তিনি ৭০টি প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এই সময়ে তার নির্মিত কয়েকটি কাজ হল গুজরাতের ন্যাশনাল ডায়েরি ডেভলপমেন্ট বোর্ডের জন্য ''মন্থন'', [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]]ের সিপিআই-এম পরিচালিত ''আরোহণ'', হ্যান্ডলুম কো-অপারেটিভসের ''সুসমান'', ভারতীয় রেলওয়ের ''যাত্রা'', ভারতীয় ও সোভিয়েত সরকারের উপর নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র ''নেহরু'' এবং ''ভারত এক খোঁজ''।<ref name="রেডিফ-১৯৯৯"/> ১৯৮৬ সালে [[দূরদর্শন]]ে প্রচারিত ১৫ খণ্ডের ''যাত্রা'' সম্পূর্ণই সে সময়ে ভারতের দীর্ঘতম পথ অতিক্রমকারী রেলগাড়ি [[হিমসাগর এক্সপ্রেস]]ে চিত্রায়িত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=পাল |প্রথমাংশ1=চন্দ্রিমা |শিরোনাম=The DD Files: Shyam Benegal’s ‘Yatra’ packed all of India in a train |ইউআরএল=https://scroll.in/reel/800696/the-dd-files-shyam-benegals-yatra-packed-all-of-india-in-a-train |সংগ্রহের-তারিখ=৩ মার্চ ২০২০ |কর্ম=স্ক্রল.ইন |তারিখ=১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ |ভাষা=en-US}}</ref> [[জওহরলাল নেহরু]]র বই ''ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া'' অবলম্বনে নির্মিত ৫৩ পর্বের টেলিভিশন ধারাবাহিক ''ভারত এক খোঁজ''<ref name="হিন্দু-২০০৩">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=What makes Shyam special... |ইউআরএল=https://www.thehindu.com/todays-paper/tp-features/tp-fridayreview/what-makes-shyam-special/article28572365.ece |সংগ্রহের-তারিখ=৩ মার্চ ২০২০ |কর্ম=[[দ্য হিন্দু]] |তারিখ=১৭ জানুয়ারি ২০০৩ |ভাষা=en-IN}}</ref> ভারতের প্রারম্ভ থেকে ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাস বিবৃত করে।
১৯৬৬ থেকে ১৯৭৩ সালে বেনেগল [[পুনে]]র [[ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থান]]ে শিক্ষকতা করেন এবং ১৯৮০-৮৩ ও ১৯৮৯-৯২ সালে দুইবার এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে তার নির্মিত ''আ চাইল্ড অব দ্য স্ট্রিটস'' (১৯৬৭) ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করে। সর্বোপরি তিনি ৭০টি প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এই সময়ে তার নির্মিত কয়েকটি কাজ হল গুজরাতের ন্যাশনাল ডায়েরি ডেভলপমেন্ট বোর্ডের জন্য ''মন্থন'', [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]]ের সিপিআই-এম পরিচালিত ''আরোহণ'', হ্যান্ডলুম কো-অপারেটিভসের ''সুসমান'', ভারতীয় রেলওয়ের ''যাত্রা'', ভারতীয় ও সোভিয়েত সরকারের উপর নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র ''নেহরু'' এবং ''ভারত এক খোঁজ''।<ref name="রেডিফ-১৯৯৯"/> ১৯৮৬ সালে [[দূরদর্শন]]ে প্রচারিত ১৫ খণ্ডের ''যাত্রা'' সম্পূর্ণই সে সময়ে ভারতের দীর্ঘতম পথ অতিক্রমকারী রেলগাড়ি [[হিমসাগর এক্সপ্রেস]]ে চিত্রায়িত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=পাল |প্রথমাংশ1=চন্দ্রিমা |শিরোনাম=The DD Files: Shyam Benegal’s ‘Yatra’ packed all of India in a train |ইউআরএল=https://scroll.in/reel/800696/the-dd-files-shyam-benegals-yatra-packed-all-of-india-in-a-train |সংগ্রহের-তারিখ=৩ মার্চ ২০২০ |কর্ম=স্ক্রল.ইন |তারিখ=১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ |ভাষা=en-US}}</ref> [[জওহরলাল নেহরু]]র বই ''ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া'' অবলম্বনে নির্মিত ৫৩ পর্বের টেলিভিশন ধারাবাহিক ''ভারত এক খোঁজ''<ref name="হিন্দু-২০০৩">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=What makes Shyam special... |ইউআরএল=https://www.thehindu.com/todays-paper/tp-features/tp-fridayreview/what-makes-shyam-special/article28572365.ece |সংগ্রহের-তারিখ=৩ মার্চ ২০২০ |কর্ম=[[দ্য হিন্দু]] |তারিখ=১৭ জানুয়ারি ২০০৩ |ভাষা=en-IN}}</ref> ভারতের প্রারম্ভ থেকে ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাস বিবৃত করে।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৪:৫০, ১৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শ্যাম বেনেগল
মুম্বইয়ে তার দপ্তরে বেনেগল
জন্ম
শ্যামসুন্দর বেনেগল

(1934-12-14) ১৪ ডিসেম্বর ১৯৩৪ (বয়স ৮৯)
শিক্ষাস্নাতকোত্তর (অর্থনীতি)
মাতৃশিক্ষায়তনওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাপরিচালক, চিত্রনাট্যকার
দাম্পত্য সঙ্গীনীরা বেনেগল
আত্মীয়গুরু দত্ত
রাজ্যসভা সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ – ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২

শ্যাম বেনেগল (জন্ম ১৪ ডিসেম্বর ১৯৩৪) হলেন একজন ভারতীয় পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। তার প্রথম চারটি চলচ্চিত্র - অঙ্কুর (১৯৭৩), নিশান্ত (১৯৭৫), মন্থন (১৯৭৬), ও ভূমিকা (১৯৭৭) দিয়ে তিনি একটি নতুন ধরনের অংশ হন, যা বর্তমানে ভারতের "মধ্য চলচ্চিত্র" বলে অভিহিত। তিনি এই পরিভাষাটি অপছন্দ করেন এবং তার কাজগুলিকে নব বা ভিন্নধারার চলচ্চিত্র বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তার চলচ্চিত্রগুলিতে প্রধানত নারী এবং নারীর অধিকার সম্পর্কিত বিষয়ে জোর দেওয়া হয়ে থাকে।[১] তিনি ২০০৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভার সংসদ সদস্য ছিলেন।

১৯৭৬ সালে বেনেগল ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী লাভ করেন এবং ১৯৯১ সালে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মভূষণ লাভ করেন।[২] ২০০৭ সালে বেনেগল ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারের আজীবনন সম্মাননা অর্জন করেন। তিনি সাতবার শ্রেষ্ঠ হিন্দি ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি ২০১৮ সালে মুম্বই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে ভি. শান্তরাম আজীবন সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

শ্যাম বেনেগল ১৯৩৪ সালের ১৪ই ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের হায়দ্রাবাদ রাজ্যের ত্রিমুলঘেরিতে (বর্তমান তেলেঙ্গানা, ভারত) এক ব্রিটিশ ক্যান্টনমেন্টে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম ছিল শ্যামসুন্দর বেনেগল। তার পিতা শ্রীধর বি. বেনেগল ছিলেন একজন আলোকচিত্রী। শ্যামের যখন ১২ বছর তখন তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন তার পিতার দেওয়া একটি ক্যামেরা দিয়ে।[১] তিনি হায়দ্রাবাদের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখানে তিনি হায়দ্রাবাদ ফিল্ম সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।

চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা গুরু দত্তের মাতামহী শ্যামের পিতামহীর বোন ছিলেন।

কর্মজীবন

প্রারম্ভিক কর্মজীবন

১৯৫৯ সালে তিনি লিন্টাস অ্যাডভার্টাইজিং নামে একটি মুম্বই-ভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কপিরাইটার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি ধীরে ধীরে প্রধান সৃজনশীল কর্মকর্তায় উত্তীর্ণ হন। ইতোমধ্যে তিনি গুজরাতি ভাষায় তার প্রথম প্রামাণ্যচিত্র ঘর বেঠা গঙ্গা (১৯৬২) নির্মাণ করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি এএসপি নামে আরেকটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় অল্প কিছুদিন কাজ করেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত থাকাকালীন তিনি নয় শতাধিক প্রামাণ্যচিত্র ও বিজ্ঞাপনচিত্র পরিচালনা করেন। তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য তাকে আরও এক দশক অপেক্ষা করতে হয়, তিনি এই সময়ে পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করছিলেন।[১]

১৯৬৬ থেকে ১৯৭৩ সালে বেনেগল পুনের ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থানে শিক্ষকতা করেন এবং ১৯৮০-৮৩ ও ১৯৮৯-৯২ সালে দুইবার এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে তার নির্মিত আ চাইল্ড অব দ্য স্ট্রিটস (১৯৬৭) ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করে। সর্বোপরি তিনি ৭০টি প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এই সময়ে তার নির্মিত কয়েকটি কাজ হল গুজরাতের ন্যাশনাল ডায়েরি ডেভলপমেন্ট বোর্ডের জন্য মন্থন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিপিআই-এম পরিচালিত আরোহণ, হ্যান্ডলুম কো-অপারেটিভসের সুসমান, ভারতীয় রেলওয়ের যাত্রা, ভারতীয় ও সোভিয়েত সরকারের উপর নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র নেহরু এবং ভারত এক খোঁজ[১] ১৯৮৬ সালে দূরদর্শনে প্রচারিত ১৫ খণ্ডের যাত্রা সম্পূর্ণই সে সময়ে ভারতের দীর্ঘতম পথ অতিক্রমকারী রেলগাড়ি হিমসাগর এক্সপ্রেসে চিত্রায়িত হয়।[৩] জওহরলাল নেহরুর বই ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া অবলম্বনে নির্মিত ৫৩ পর্বের টেলিভিশন ধারাবাহিক ভারত এক খোঁজ[৪] ভারতের প্রারম্ভ থেকে ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাস বিবৃত করে।

তথ্যসূত্র

  1. "Movies: An interview with Shyam Benegal"রেডিফ.কম। ২৮ জুলাই ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২০ 
  2. "Padma Awards" (পিডিএফ)। Ministry of Home Affairs, Government of India। ২০১৫। ১৫ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  3. পাল, চন্দ্রিমা (১৪ ডিসেম্বর ২০১৫)। "The DD Files: Shyam Benegal's 'Yatra' packed all of India in a train"স্ক্রল.ইন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২০ 
  4. "What makes Shyam special..."দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২০ 

বহিঃসংযোগ