পশ্চিম ভারত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:ভারতের অঞ্চল থেকে বিষয়শ্রেণী:ভারতের অঞ্চলসমূহ-এ স্থানান্তরিত |
অ বিষয়শ্রেণী:ভারতের অঞ্চলসমূহ সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:ভারতের অঞ্চল স্থাপন |
||
| ৪১ নং লাইন: | ৪১ নং লাইন: | ||
* [[পূর্ব ভারত]] |
* [[পূর্ব ভারত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের অঞ্চল]] |
||
১৬:৩৩, ১২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
|
পশ্চিম ভারত | |
| |
| সময় অঞ্চল | আইটিসি (ইউটিসি+৫:৩০) |
| আয়তন | ৫,০৮,০৫২ বর্গকিমি |
| রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহ | মহারাষ্ট্র, গুজরাট, গোয়া, দাদরা ও নগর হাভেলি, দমন ও দিউ |
| জনবহুল শহর (২০০৮) | মুম্বাই, পুনে, আহমেদাবাদ, সুরাট, নাশিক, নাগপুর |
| সরকারী ভাষাসমূহ | মারাঠি, ফার্সি, গুজরাটি, কোঙ্কণী, ইংরেজি, হিন্দি |
| জনসংখ্যা | ১৪,৭৮,০১,৭৭৪ |
পশ্চিম ভারত ভারতের পশ্চিমের গোয়া, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র অঙ্গরাজ্য, দমন ও দিউ এবং দাদরা ও নগর হাভেলি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি নিয়ে গঠিত। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় পশ্চিম ভারত অপেক্ষাকৃত বেশি শিল্পায়িত এবং এখানে নগরে বাসরত জনসংখ্যার পরিমাণও বেশি। [১] ব্রিটিশদের ঔপনিবেশিক শাসনের আগে পশ্চিম ভারতের বেশির ভাগ অংশ মারাঠা সাম্রাজ্য ও মুঘল সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। ভারতের স্বাধীনতা লাভের এগুলি ভারতের অংশে পরিণত হয় এবং ১৯৫৬ সালের রাজ্য পুনর্গঠন আইন অনুসারে বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করে। [২] পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলি উত্তর-পশ্চিমে থর মরুভূমি, উত্তরে বিন্ধ্য পর্বতমালা, এবং পশ্চিমে আরব সাগর দ্বারা বেষ্টিত। পশ্চিম ভারতের একটি বড় অংশ দক্ষিণ ভারতের সাথে দাক্ষিণাত্যের মালভূমির অংশীদার।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Census GIS data"। ২০০৭-০৭-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৩-১২।
- ↑ "States Reorganization Act"। ২০০৮-০৫-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৩-১২।