তেরখাদা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°৫৬′৩৫″ উত্তর ৮৯°৩৯′৫৬″ পূর্ব / ২২.৯৪৩০৬° উত্তর ৮৯.৬৬৫৫৬° পূর্ব / 22.94306; 89.66556
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭১ নং লাইন: ৭১ নং লাইন:
* ডা:মনসুর আলী: সাবেক সংসদ সদস্য{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* ডা:মনসুর আলী: সাবেক সংসদ সদস্য{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* ফহম ক্যাপ্টেন: বীর মুক্তিযোদ্ধা{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* ফহম ক্যাপ্টেন: বীর মুক্তিযোদ্ধা{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শেখ মো:হাসান আল মামুন:তরুণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব (সহ-সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শেখ মো:হাসান আল মামুন:তরুণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব (সহ-সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]],কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শরফুদ্দিন বিশ্বাস: রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব (খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শরফুদ্দিন বিশ্বাস: রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব (খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শেখ মারুফ হাসান:পুলিশকর্মকর্তা(ডিআইজি){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
* শেখ মারুফ হাসান:পুলিশকর্মকর্তা(ডিআইজি){{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}

১৬:০৫, ৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

তেরখাদা
উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৬′৩৫″ উত্তর ৮৯°৩৯′৫৬″ পূর্ব / ২২.৯৪৩০৬° উত্তর ৮৯.৬৬৫৫৬° পূর্ব / 22.94306; 89.66556 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাখুলনা জেলা
আয়তন
 • মোট১৮৬.৫৪ বর্গকিমি (৭২.০২ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১,১৮,৮৫৪
 • জনঘনত্ব৬৪০/বর্গকিমি (১,৭০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৬৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ৪৭ ৯৪
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

তেরখাদা বাংলাদেশের খুলনা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

অবস্থান

তেরখাদা ভৌগলিক ভাবে ২২.৯৪১৭° উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৯.৬৬৯৪° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। তেরখাদা উপজেলার মোট আয়তন ১৮৯.৪৮ বর্গকিলোমিটার। এই উপজেলার - উত্তরে কালিয়া উপজেলা, দক্ষিণে রূপসা উপজেলা, পুর্বে মোল্লাহাট উপজেলা ও পশ্চিমে দিঘলিয়া উপজেলা অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকা

তেরখাদা উপজেলায় ৬ টি ইউনিয়ন রয়েছে। মৌজা ৩২ টি। মোট গ্রামের সংখ্যা ৯৯ টি। তেরখাদা উপজেলার অন্তর্গত ৬ টি ইউনিয়ন হলঃ

ইতিহাস

তেরখাদা থানা (বর্তমানে উপজেলা), প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১৮ সালে। ১৯৭১ সালের ১৫ই মে তারিখে রাজাকার গাউস মোল্লা'র প্রত্যক্ষ ইন্ধনে পাক হানাদার বাহিনি তেরখাদা আক্রমণ করে। হানাদার বাহিনি সাহাপাড়া এবং সাচিয়াদহসহ আরও কয়েকটি গ্রামে অগ্নিসংযোগ করে। অনেকে হতাহত হয়। তেরখাদা উপজেলায় বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধ সংঘটিত হয়।

তেরখাদা নামকরনের ইতিহাস সম্পর্কে স্থানীয় জনগন বিশ্বাস করেন, বহু পুর্বে নড়াইলের জমিদার বরদা প্রসাদ রায় এখানে ১৩ খাদা (১ খাদা= ১০০ বিঘা) জমি কেনেন রাত্রিযাপনের জন্য। তিনি খুলনা থেকে এ পথে ফিরছিলেন। সেই সময়ে এই স্থান তার অত্যন্ত ভাল লেগে যায়। সেই তের খাদা জমির নামানুসারে আজও অব্দি এই ভুখন্ড তেরখাদা নামে পরিচিত।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী তেরখাদা উপজেলার লোকসংখ্যা ১,১৬,৭০৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৮,৩৬৩ জন এবং নারী ৫৮,৩৪৬ জন। পুরুষ এবং নারীর অনুপাত ৫০.০২:৪৯.৯৮।[২]

শিক্ষা

এই উপজেলার শিক্ষার হার শতকরা ৪৮.৫ জন (আদমশুমারী ২০১১ অনুযায়ী)। শিক্ষার হার পুরুষ ৪৯.৯% এবং নারী ৪৭%। তেরখাদা উপজেলায়

  • প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৯৫ টি
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৬ টি
  • কলেজ ৪ টি
  • মাদ্রাসা ১৪ টি।

নদ-নদী

তেরখাদা উপজেলায় রয়েছে 2 টি নদী। নদী 2টি হচ্ছে আঠারোবাঁকি নদীকাটাখালী নদী [৩][৪]

অর্থনীতি

এখানকার অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবী। প্রধান কৃষি পণ্য ধান, পাট, আখ, গম ও তিল। অতীতে ভুতিয়ার বিলে পানি নিষ্কাশনে সমস্যা থাকায় কৃষিকাজ ব্যাহত হইতেছিল। শেখ হাসিনার সরকার তেরখাদা উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত নদী খনন করার কারনে আবারও কৃষিতে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে।

কৃতী ব্যক্তিত্ব

বিবিধ

তেরখাদা উপজেলার দুঃখ নামে পরিচিত হল ভুতিয়ার বিল। এই বিলের জলাবদ্ধতার কারনে কৃষিকাজ হচ্ছে ব্যাহত। যার প্রভাব পড়ছে এলাকার অর্থনীতি এবং সমাজ ব্যাবস্থার উপরে। যথাযথ উদ্যোগের অভাবে এই বিলের আশেপাশের গ্রাম যেমন পাতলা, নাচুয়ানিয়া, আদমপুর, আদালতপুর আটলিয়া সহ ১০/১২ টি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে তেরখাদা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারী ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ১৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৪ 
  3. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৮৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯
  4. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬০৯। আইএসবিএন 984-70120-0436-4 

বহিঃসংযোগ