দ্বিতীয় ইবরাহিম খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৮ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
{{s-start}} |
{{s-start}} |
||
{{succession box | |
{{succession box | |
||
before=[[খান জাহান বাহাদুর]]| |
|||
title=বাংলার সুবেদার| |
|||
year=১৬৮৯-১৬৯৭| |
|||
after=[[আযিম-উস-শান]]}} |
|||
{{s-end}} |
{{s-end}} |
||
১৮:২৫, ১ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৪ বছর আগে Foysalur Rahman Shuvo (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
২য় ইব্রাহিম খান (রাজত্বকাল: ১৬৮৯-১৬৯৭) (মৃত্যু-১৭০১) হলেন আওরঙ্গজেব এর রাজত্বে বাংলার শেষ সুবেদার। তার একমাত্র পুত্রের নাম ওয়াজির ইব্রাহিম খান(১৬৫৪-১৭১৩) জাহানদার শাহ এর সম্রাজ্যে দিওয়ান ছিলেন। ফররুখসিয়ার এর আদেশে তাকে হত্যা করা হয়।
প্রাথমিক জীবন
তিনি আলি মারদান খান এর বড় ছেলে।আলি মারদান খান অভিজাত পার্সিয়ান বংশের সন্তান ছিলেন।[১] পূর্বে তিনি বাংলার গভর্নর এর আদেশে তিনি কাশ্মীর, লাহোর এবং বিহারে সুবেদার এর দায়িত্ব পালন করেছেন।[১] যবরদস্ত খান নামে তার একটি পুত্র ছিলো।[১]
সময়কাল
তার সময়ে বেশকিছু ইংরেজ এবং ফ্রান্স ব্যবসায়ীদের বাংলা ব্যবসায়ীক লেনদেন করার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৬৯৫-১৬৯৬ সালের দিকে তিনি চন্দ্রকোনা জমিদারের বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হন। এরপর ১৯৯৭ সালে আওরঙ্গজেবের নিজের নাতি আযিম-উস-শানকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ Chatterjee, Anjali (২০১২)। "Ibrahim Khan"। Islam, Sirajul; Jamal, Ahmed A.। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh।
পূর্বসূরী খান জাহান বাহাদুর |
বাংলার সুবেদার {{{years}}} |
উত্তরসূরী আযিম-উস-শান |