বারট্রান্ড রাসেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:শিক্ষার দার্শনিক যোগ
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:সংস্কৃতির দার্শনিক যোগ
১৪৫ নং লাইন: ১৪৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইতিহাসের দার্শনিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতিহাসের দার্শনিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:শিক্ষার দার্শনিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:শিক্ষার দার্শনিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:সংস্কৃতির দার্শনিক]]


[[ml:ബെര്‍ട്രാന്‍ഡ് റസ്സല്‍]]
[[ml:ബെര്‍ട്രാന്‍ഡ് റസ്സല്‍]]

১৭:১৪, ২৭ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বারট্রান্ড আর্থার উইলিয়াম রাসেল, ৩য় আর্ল রাসেল
জন্ম(১৮৭২-০৫-১৮)১৮ মে ১৮৭২
মৃত্যু২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০(1970-02-02) (বয়স ৯৭)
মাতৃশিক্ষায়তনট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ
যুগ২০ শতকের দার্শনিক
অঞ্চলপাশ্চাত্য দর্শন
ধারাবিশ্লেষণী দার্শনিক
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার
১৯৫০
প্রতিষ্ঠানট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স
প্রধান আগ্রহ
এথিকস, এপিস্টেমোলজি, যুক্তি, গণিত, ভাষার দর্শন, বিজ্ঞানের দর্শন, ধর্ম
উল্লেখযোগ্য অবদান
বিশ্লেষণী দর্শন, যৌক্তিক পরমাণুবাদ, বর্ণনার তত্ত্ব, নলেজ বাই একুইন্টেন্স এবং নলেজ বাই ডেস্ক্রিপশান, রাসেলের হেঁয়ালি, রাসেলের চায়ের পট
স্বাক্ষর

বার্ট্রান্ড আর্থার উইলিয়াম রাসেল, ৩য় আর্ল রাসেল, ও এম, এফ আর এস (১৮ মে ১৮৭২ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০) ছিলেন একজন ব্রিটিশ[১] দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজকর্মী, অহিংসাবাদী, এবং সমাজ সমালোচক.[২] যদিও তিনি ইংল্যান্ডেই জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন, তার জন্ম হয়েছিল ওয়েলস এ, এবং সেখানেই তিনি ৯৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[৩]

রাসেল ১৯০০ সালের শুরুতে ব্রিটিশদের আদর্শবাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্ব প্রদান করেন। তাকে বিশ্লেষণী দর্শনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বিবেচনা করা হয়, এর অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতারা ছিলেন তার শিষ্য ভিটগেনস্টেইন এবং পূর্বসূরি ফ্রেগে এবং তাকে ২০ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম যুক্তিবিদদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২] রাসেল এবং হোয়াইটহেড একত্রে প্রিন্কিপিয়া ম্যাথমেটিকা নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তারা গণিতকে যুক্তির ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেন। তার দার্শনিক নিবন্ধ "অন ডিনোটিং" দর্শনশাস্ত্রে মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়।[৪] দুটো গ্রন্থই যুক্তি, গণিত, সেট তত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব এবং দর্শনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে।

তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তিত্ব এবং জাতিসমূহের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্যে বিশ্বাস করতেন।[৫][৬] তিনি ছিলেন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী। রাসেল তার অহিংস মতবাদ প্রচারের জন্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জেলবন্দী হন, তিনি হিটলারের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালান, সোভিয়েত টোটালিটারিয়ানিজম এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার অংশগ্রহণের সমালোচনা করেন এবং পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে ছিলেন সর্বদা সোচ্চার।[৭]

রাসেল ১৯৫০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন, যা ছিল "তার বহুবিধ গুরুত্বপূর্ণ রচনার স্বীকৃতিস্বরূপ যেখানে তিনি মানবতার আদর্শ ও চিন্তার মুক্তিকে ওপরে তুলে ধরেছেন।"[৮] বারট্রান্ড রাসেলের বই সমূহ বিভিন্ন ভাষার অনুবাদ করা হয়। মোতাহের হোসেন চৌধুরী তার " Conquest of Happiness" বইটি বাংলায় অনুবাদ করেন ৷

জন্ম

১৮৭২ সালে মনমাউথশায়ার, ওয়েল্‌স, যুক্তরাজ্য

শিক্ষা

কর্মজীবন

যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলন

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধবিরোধীর ভূমিকা নেন, ফলস্বরূপ তাকে ছ'মাস কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। সেই সঙ্গে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের অধ্যাপক পদ থেকে বরখাস্ত হন। ১৯৫০ সালে পারমানবিক নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে আন্দোলন সংগঠিত করার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই কারণে ১৯৬১ সালে তাকে আবার কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

দর্শন

বিজ্ঞান

জীবনপঞ্জি

  • ১৮৭২- মে ১৮ তে জন্ম।
  • ১৮৭৪- মাতা এবং বোনের মৃত্যু।
  • ১৮৭৬- পিতার মৃত্যু; পিতামহ লর্ড জন রাসেল (যিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন) তার দেখাশোনার ভার নেন।
  • ১৮৯০- কেম্ব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি।
  • ১৮৯৩- গণিতে প্রথম শ্রেণী অর্জন করে বিএ পাস।
  • ১৮৯৪- অ্যালিস পিয়ার্সাল স্মিথ কে বিয়ে করলেন।
  • ১৯০১- russel's paradox আবিস্কার করলেন।
  • ১৯০৮- রয়াল সোসাইটি এর সদস্য নির্বাচিত হলেন।
  • ১৯১৬- যুদ্ধ বিরোধী ভূমিকার জন্য ট্রিনিটি কলেজ থেকে বহিষ্কৃত এবং ১১০ পাউন্ডের জরিমানার শিকার।
  • ১৯১৮-যুদ্ধ বিরোধী মিছিলে অংশ নেয়ার অপরাধে ৫ মাসের কারাদন্ড ভোগ।
  • ১৯২১- প্রথমা স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদ। ডোরা ব্ল্যাক কে বিবাহ।
  • ১৯৩১-ভাই এর মৃত্যুর পর তৃতীয় আর্ল রাসেল এর পদে অধীষ্ঠ হলেন।
  • ১৯৩৫- ডোরা ব্ল্যাক এর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ।
  • ১৯৩৬- এবার বিয়ে করলেন প্যাট্রিসিয়া হেলেন স্পেন্স কে ।
  • ১৯৪০- নিউ ইয়র্ক সিটি কলেজ এ নিয়োগ প্রাপ্তি।
  • ১৯৪৩-পেনিসিল্ভানিয়ার বার্ন্স ফাউন্ডেশান থেকে বহিষ্কৃত।
  • ১৯৪৯- অর্ডার অফ মেরিট উপাধি লাভ।
  • ১৯৫০- সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন।
  • ১৯৫২-হেলেন এর সাথে বিচ্ছেদ। বিয়ে করলেন এডিথ ফিঞ্চ কে।
  • ১৯৫৫- রাসেল-আইন্সটাইন মেনিফেস্টো প্রকাশ।
  • ১৯৫৮- পরমাণু অস্ত্র বিরোধী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হলেন।
  • ১৯৬১-এক সপ্তাহের কারাবাস। কারণ- পরমাণু বিরোধী বিক্ষোভে ভূমিকা।
  • ১৯৭০-ফেব্রুয়ারি ২, ওয়েল্‌স এর পেনরিন্ডিউড্রথ এ মারা যান।

গ্রন্থতালিকা

  • ABC of Relativity
  • Autobiography
  • History of Western Philosophy
  • Analysis of Matter
  • The Analysis Of Mind
  • Authority and the Individual
  • Basic Writings of Brertrand Russell
  • Human Knowledge: Its Scope and Value
  • Human Society in Ethics and Politics
  • An Inquiry into Meaning and Truth
  • Introduction to Mathematical Philosophy
  • Logic and Knowledge
  • Marriage and মরালস
  • Conquest of Happiness
  • Mortals and Others, Volume I - II
  • My Philosophical Development
  • Mysticism and Logic
  • On Education
  • Our Knoweledge of the External World
  • Outline of Philosophy
  • Political Ideals (1917) [ রাজনৈতিক আদর্শ / আবুল কাশেম ফজলুল হক ]
  • Power
  • Principles of Mathematics
  • Principia Mathematica
  • Problems of Phylosophy
  • Principles of Social Reconstruction
  • Roads to Freedom
  • Sceptical Essays [ সংশয়ী রচনা / আহমদ ছফা ]
  • Unpopular Essays [ অপ্রিয় রচনা / সুহৃদ সরকার ]
  • In Quest of Happines [সুখ / মোতাহের হোসেন চৌধুরী ]
  • Impact of Science on Society [সমাজে বিজ্ঞানের প্রভাব / সুহৃদ সরকার ]
  • "A Free Man's Worship" (1903)
  • "Am I an Atheist or an Agnostic?" (1947)
  • "Icarus, or The Future of Science" 1923
  • "Has Religion Made Useful Contributions to Civilization?" 1930
  • "Ideas that Have Harmed Mankind" (1950)
  • "In Praise of Idleness" (1932)
  • "What Desires Are Politically Important?" (1950)
  • Why I am not a Christian?

পুরস্কার

১৯৫০ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।

মৃত্যু

১৯৭০ সালে বারট্রান্ড রাসেল মৃত্যুবরণ করেন।

তথ্যসূত্র

  1. Sidney Hook, "Lord Russell and the War Crimes Trial", Bertrand Russell: critical assessments, Volume 1, edited by A. D. Irvine, (New York 1999) page 178
  2. Stanford Encyclopedia of Philosophy, "Bertrand Russell", 1 May 2003
  3. Hestler, Anna (২০০১)। Wales। Marshall Cavendish। পৃষ্ঠা 53। আইএসবিএন 076141195X 
  4. Ludlow, Peter, "Descriptions", The Stanford Encyclopedia of Philosophy (Fall 2008 Edition), Edward N. Zalta (ed.), URL = [১].
  5. Richard Rempel (১৯৭৯)। "From Imperialism to Free Trade: Couturat, Halevy and Russell's First Crusade"Journal of the History of Ideas। University of Pennsylvania Press। 40 (3): 423–443। ডিওআই:10.2307/2709246 
  6. Bertrand Russell (১৯৮৮) [1917]। Political Ideals। Routledge। আইএসবিএন 0-415-10907-8 
  7. The Nobel Foundation (1950). Bertrand Russell: The Nobel Prize in Literature 1950. Retrieved on 11 June 2007.

বহিঃসংযোগ