Korona virus: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
করোনাভাইরাস ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{db-test}} |
|||
করোনা ভাইরাসের উৎস ঃ সাপ আর বাদুর |
করোনা ভাইরাসের উৎস ঃ সাপ আর বাদুর |
||
১১:২৮, ১৯ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই পুনর্নির্দেশটি উইকিপিডিয়ার দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুসারে দ্রুত অপসারণযোগ্য। কারণ: এটি একটি পরীক্ষামূলক পাতা। বিস্তারিত জানতে দ্রুত: স২ দেখুন।
যদি এই পুনর্নির্দেশটি দ্রুত অপসারণের উপযোগী না হয়, অথবা আপনার যদি নিবন্ধটির উন্নয়ন সাধন করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক পাতা থেকে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলুন, কিন্তু আপনার নিজের তৈরি নিবন্ধ থেকে বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি পাতাটি তৈরি করে থাকেন, এবং দ্রুত অপসারণের ক্ষেত্রে দ্বিমত পোষণ করেন, তবে আপত্তি জানাতে চাইলে নিচের বোতামটিতে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে আলাপ পাতায় নিয়ে যাবে এবং সেখানে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট বিন্যাস অনুযায়ী ব্যাখ্যা করুন কেন এই পুনর্নির্দেশটি অপসারণ করা উচিত নয়। অথবা সরাসরি আলাপ পাতায় গিয়ে আপনি নতুন বার্তা যোগ করতে পারেন অথবা আগের বার্তার উত্তর এসেছে কিনা সেটি পরীক্ষা করতে পারেন। লক্ষ করুন যে এই বিজ্ঞপ্তিটি যুক্ত করার পর যে কোনও সময়ই এই পাতাটি অপসারণ করা হতে পারে, যদি সেটি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার শর্ত সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে অথবা আলাপ পাতায় উল্লেখিত যুক্তিগুলো যথেষ্ট না হয়। আলাপ পাতার বার্তায় লেখার পরও যদি আপনি এই টেমপ্লেটটি দেখতে পান তবে, পাতার ক্যাশ পরিষ্কার করুন। প্রশাসকগণ: অপসারণের পূর্বে লিংক, ইতিহাস (শেষ), এবং লগ পরীক্ষা করুন। গুগল ওয়েব, সংবাদ অনুসন্ধানের বিষয়টি বিবেচনা করুন।
|
করোনা ভাইরাসের উৎস ঃ সাপ আর বাদুর
"করোনা” ভাইরাস ----- আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে ইসলাম ধর্মে শিকারী ও মাংসাশী পশু, পাখি খাওয়া সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হয়েছে যা খাওয়ার কুফল আজ আমরা চীনে দেখতে পাচ্ছি কারণ চীনাদের খাবারের তালিকায় প্রায় সবধরণের প্রাণীর নাম আছে। আবার পানির নীচে বাসকারী ( যা কখনো ডাঙ্গায় আসে না) সকল প্রকার জীব হালাল করা হয়েছে। মাংসাশী প্রাণীগুলো হারাম করার মূল কারণ হলো একমাত্র ঐ প্রাণীগুলোই সবধরণের ঘাতক জীবানু বহন করে যা মানুষের মধ্যেও মরণব্যাধি বয়ে আনতে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা রিসার্চ করে করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি খুঁজে পেয়েছে। চীনের উহান প্রদেশের একটি মাংসের দোকানে সাপ ও বাদুড়ের মাংস বিক্রি হতো। বাদুড় ঐ ভাইরাস বহণ করে, আবার সাপও বাদুড় খায়। মানুষ ঐ দুটোই খেয়েছে যার ফলস্বরূপ মানুষের শরীরে ঐ ভাইরাস ঢুকে পড়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ছে। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন মাছের মধ্যে নিরীক্ষা চালিয়ে বুঝতে পেরেছে যে ঐধরণের ঘাতকজীবাণু জলের নীচে যাতায়াতে অক্ষম। তাই মাছ থেকে করোনা ভাইরাস সংক্রামন হওয়া অসম্ভব। এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে ইতিমধ্যে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাড়াতাড়ি এর প্রতিরোধক বের না করলে আগামী তিনমাসের মধ্যেই তা ব্যাপক আকার ধারণ করে পুরো পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়তে পারে। আল্লাহপাক রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে এই গজব হতে রক্ষা করুন। আমীন। আল্লাহ আমদের এই আযাব থেকে হেফাযত রাখুন আমিন .....