স্মার্টফোন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
2409:4061:2E8C:3603:5D6E:A1F3:D51F:CBDC (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4052498 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[চিত্র:Ubuntu Phone 3 devices.png|thumb|300px|স্মার্টফোন [[উবুন্টু মোবাইল সংস্করণ|উবুন্টু ফোন]] ৩]] hacking
[[চিত্র:Ubuntu Phone 3 devices.png|thumb|300px|স্মার্টফোন [[উবুন্টু মোবাইল সংস্করণ|উবুন্টু ফোন]] ৩]]


'''স্মার্টফোন''' হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সাথে তাদের পার্থক্য হলো, তাদের তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত [[মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম]], যেগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট বার্তার সাথে সাথে আরও বেশি [[সফটওয়্যার]], [[ইন্টারনেট]] (ওয়েব ব্রাউজিং সহযোগে), এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা (ক্যামেরা, মোবাইল গেমিং) ইত্যাদি প্রদান করে। স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারবিহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো।


প্রথমদিকে স্মার্টফোনগুলোর মূল লক্ষ্য ছিলো এন্টারপ্রাইজ মার্কেট, যেগুলো পার্সোনাল ডিজিটাল এসিসট্যান্টের সুবিধাসমূহ মুঠোফোনে আনতে চাচ্ছিলো। ২০০০ এ, [[BlackBerry|ব্ল্যাকবেরি]], [[Nokia|নকিয়ার]] [[Symbian|সিম্বিয়ান]] প্ল্যাটফর্ম, এবং [[উইন্ডোজ ফোন]] জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ২০০৭ সালে [[আইফোন]] মুক্তির পর থেকেই স্মার্টফোনগুলোতে পরিবর্তন আসতে থাকে, যার মধ্যে আছে বড় টাচ সেন্সিটিভ স্ক্রিন, মাল্টি টাচ জেসচার, মোবাইল এপ্লিকেশন ডাউনলোডের সুবিধাসহ আরও অনেককিছু।
'''স্মার্টফোন''' ({{lang-en|Smartphone}}) হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সাথে তাদের পার্থক্য হলো, তাদের তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত [[মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম]], যেগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট ম্যাসেজিঙের সাথে সাথে আরও বেশি [[সফটওয়্যার]], [[ইন্টারনেট]] (ওয়েব ব্রাউজিং সহযোগে), এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা (ক্যামেরা, মোবাইল গেমিং) ইত্যাদি প্রদান করে। স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারবিহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো।

প্রথমদিকে স্মার্টফোনগুলোর মূল লক্ষ্য ছিলো এন্টারপ্রাইজ মার্কেট, যেগুলো পার্সোনাল ডিজিটাল এসিসট্যান্টের সুবিধাসমূহ মুঠোফোনে আনতে চাচ্ছিলো। ২০০০ এ, [[BlackBerry|ব্ল্যাকবেরি]], [[Nokia|নকিয়ার]] [[Symbian|সিম্বিয়ান]] প্ল্যাটফর্ম, এবং [[Windows Phone|উইন্ডোজ ফোন]] জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ২০০৭ সালে [[আইফোন]] মুক্তির পর থেকেই স্মার্টফোনগুলোতে পরিবর্তন আসতে থাকে, যার মধ্যে আছে বড় টাচ সেন্সিটিভ স্ক্রিন, মাল্টি টাচ জেসচার, মোবাইল এপ্লিকেশন ডাউনলোডের সুবিধাসহ আরও অনেককিছু।


২০১২ সালের তৃতীয়ার্ধে জানা যায়, বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।<ref name="Don Reisinger">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Worldwide smartphone user base hits 1 billion |ইউআরএল=http://news.cnet.com/8301-1035_3-57534132-94/worldwide-smartphone-user-base-hits-1-billion/ |কর্ম=[[CNet]] |সংগ্রহের-তারিখ=July 26, 2013 |লেখক=Don Reisinger|তারিখ=October 17, 2012}}</ref> ২০১৩ সালের শুরুর দিকে স্মার্টফোনের এ জনপ্রিয়তায় ফিচার ফোনের বাজার ছোট হতে থাকে। <ref name="news1">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল= http://www.3news.co.nz/Smartphones-now-outsell-dumb-phones/tabid/412/articleID/295878/Default.aspx | কর্ম= 3 News NZ | শিরোনাম= Smartphones now outsell 'dumb' phones | তারিখ= April 29, 2013 | সংগ্রহের-তারিখ= April 29, 2013 | আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20130801114353/http://www.3news.co.nz/Smartphones-now-outsell-dumb-phones/tabid/412/articleID/295878/Default.aspx | আর্কাইভের-তারিখ= August 1, 2013 | অকার্যকর-ইউআরএল= yes | df= mdy-all }}</ref>
২০১২ সালের তৃতীয়ার্ধে জানা যায়, বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।<ref name="Don Reisinger">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Worldwide smartphone user base hits 1 billion |ইউআরএল=http://news.cnet.com/8301-1035_3-57534132-94/worldwide-smartphone-user-base-hits-1-billion/ |কর্ম=[[CNet]] |সংগ্রহের-তারিখ=July 26, 2013 |লেখক=Don Reisinger|তারিখ=October 17, 2012}}</ref> ২০১৩ সালের শুরুর দিকে স্মার্টফোনের এ জনপ্রিয়তায় ফিচার ফোনের বাজার ছোট হতে থাকে। <ref name="news1">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল= http://www.3news.co.nz/Smartphones-now-outsell-dumb-phones/tabid/412/articleID/295878/Default.aspx | কর্ম= 3 News NZ | শিরোনাম= Smartphones now outsell 'dumb' phones | তারিখ= April 29, 2013 | সংগ্রহের-তারিখ= April 29, 2013 | আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20130801114353/http://www.3news.co.nz/Smartphones-now-outsell-dumb-phones/tabid/412/articleID/295878/Default.aspx | আর্কাইভের-তারিখ= August 1, 2013 | অকার্যকর-ইউআরএল= yes | df= mdy-all }}</ref>

০২:৫০, ১৪ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

স্মার্টফোন উবুন্টু ফোন

স্মার্টফোন হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সাথে তাদের পার্থক্য হলো, তাদের তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম, যেগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট বার্তার সাথে সাথে আরও বেশি সফটওয়্যার, ইন্টারনেট (ওয়েব ব্রাউজিং সহযোগে), এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা (ক্যামেরা, মোবাইল গেমিং) ইত্যাদি প্রদান করে। স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারবিহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো।

প্রথমদিকে স্মার্টফোনগুলোর মূল লক্ষ্য ছিলো এন্টারপ্রাইজ মার্কেট, যেগুলো পার্সোনাল ডিজিটাল এসিসট্যান্টের সুবিধাসমূহ মুঠোফোনে আনতে চাচ্ছিলো। ২০০০ এ, ব্ল্যাকবেরি, নকিয়ার সিম্বিয়ান প্ল্যাটফর্ম, এবং উইন্ডোজ ফোন জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ২০০৭ সালে আইফোন মুক্তির পর থেকেই স্মার্টফোনগুলোতে পরিবর্তন আসতে থাকে, যার মধ্যে আছে বড় টাচ সেন্সিটিভ স্ক্রিন, মাল্টি টাচ জেসচার, মোবাইল এপ্লিকেশন ডাউনলোডের সুবিধাসহ আরও অনেককিছু।

২০১২ সালের তৃতীয়ার্ধে জানা যায়, বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।[১] ২০১৩ সালের শুরুর দিকে স্মার্টফোনের এ জনপ্রিয়তায় ফিচার ফোনের বাজার ছোট হতে থাকে। [২]

ইতিহাস

আইবিএম সাইমন ছিল প্রথম স্মার্টফোন।

সিম্বিয়ান

এরিকসন আর৩৮০ ছিল প্রথম স্মার্টফোন যেখানে সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছিল।

পাম, উইন্ডোজ ও ব্ল্যাকবেরি

আইফোন

২০০৭ সালে অ্যাপল প্রথম আইফোন বাজারে ছাড়ে।

অ্যান্ড্রয়েড

অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) একটি ওপেন সোর্স মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা বিভিন্ন মুক্ত সোর্স প্রজেক্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। একজন অ্যানড্রয়েড ডেভেলপার এই প্ল্যাটফর্মের ওপর তৈরি ফোনের সোর্সকোড প্রবেশাধিকার রাখে। সহজ কথায় একজন ডেভেলপার চাইলে ইন্টারফেস নিয়ন্ত্রণ করে এবং বিভিন্ন ছোটখাটো কাজ করে প্ল্যাটফর্মের ভালোমন্দ নির্ধারণে সাহায্য করতে পারে। গুগলের অ্যানড্রয়েড মুক্ত সোর্স হিসেবে থাকায় বড় বড় কোম্পানিসমূহ (ওপেন হ্যান্ডসেট অ্যালায়েন্স) তাদের হার্ডওয়্যার ডিভাইসে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে শুরু করেছে। ফলে গুগলের অ্যানড্রয়েড দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ও জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

অ্যানড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের জন্য অনেক সুবিধা রয়েছে

তথ্যসূত্র

  1. Don Reisinger (অক্টোবর ১৭, ২০১২)। "Worldwide smartphone user base hits 1 billion"CNet। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৬, ২০১৩ 
  2. "Smartphones now outsell 'dumb' phones"3 News NZ। এপ্রিল ২৯, ২০১৩। আগস্ট ১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৯, ২০১৩ 
  3. "Alliance Members"Open Handset Alliance। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১১