আবু সুফিয়ান ইবনে হার্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→পরবর্তী জীবন: চিত্র ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
চিত্র ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{তথ্যছক ব্যক্তি |
{{তথ্যছক ব্যক্তি |
||
|name = আবু সুফিয়ান ইবন হার্ব<br>صخر بن حرب |
|name = আবু সুফিয়ান ইবন হার্ব<br>صخر بن حرب |
||
|image =أبي سفيان صخر بن حرب بن أمية بن عبد شمس بن عبد مناف بن قصي الأموي القرشي.png |
|||
|picture = |
|||
|birth_date = {{জন্ম তারিখ|560|9|1|df=y}} |
|birth_date = {{জন্ম তারিখ|560|9|1|df=y}} |
||
|birth_name = সাখর ইবনে হার্ব |
|birth_name = সাখর ইবনে হার্ব |
০৮:৪৫, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আবু সুফিয়ান ইবন হার্ব صخر بن حرب | |
---|---|
জন্ম | সাখর ইবনে হার্ব ১ সেপ্টেম্বর ৫৬০ |
মৃত্যু | ২ সেপ্টেম্বর ৬৫২ | (বয়স ৯২)
পরিচিতির কারণ | কুরাইশ বংশের নেতা |
আবু সুফিয়ান ইবনে হারব ছিলেন মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আবদে শামস গোত্রের প্রধান নেতা। তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পূর্বে ইসলামের নবী মুহাম্মাদের ঘোর বিরোধী ছিলেন। উতবাহ ইবন রাবি'আহ এর কন্যা হিন্দ বিনতে উতবা ছিলেন তার স্ত্রী। তিনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। মক্কা বিজয়ের পর মুহাম্মাদ তাকে এবং তার স্ত্রী হিন্দ বিনতে উতবাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেন।
পরবর্তী জীবন
মক্কা বিজয়ের পর, আবু সুফিয়ান পরবর্তী যুদ্ধসমূহে মুহাম্মদ (সা.)-এর সৈনিক হিসেবে যুদ্ধ করেন। তায়িফ অবরোধের সময় তিনি তার একটি চোখ হারান।
যখন ৬৩২ সালে মুহাম্মদ মারা যান, তখন আবু সুফিয়ান নারজান এর দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।[১] এছাড়াও আবু সুফিয়ান ৬৩৬ সালের ইয়ারমুক যুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে তিনি তার দ্বিতীয় চক্ষু হারান। তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীর নাকিব (স্টাফ প্রধান) হিসেবে যুদ্ধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি তার নিজের ছেলে মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ানের নির্দেশনায় যুদ্ধ করেন।[২][৩]
আবু সুফিয়ান ৬৫০ সালে মদিনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার জ্ঞাতিভাই উসমান ইবনে আফফান, যিনি ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দে তৃতীয় খলিফা পদে অভিষিক্ত হন, তিনিই আবু সুফিয়ানের জানাজা পড়ান।
তথ্যসূত্র
- ↑ Abu Al-Abbas Ahmad Bin Jaber Al-Baladhuri, The people of the Islamic State (translated by Philip Khuri Hitti), p. 107.
- ↑ Ibn al-Athir, The Complete History (book)|Al-Kamil fi al-Tarikh
- ↑ "Abu Sufyan Ibn Harb: An Eye Now or an Eye in Heaven?"। Francisco Burzi। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১২।