সূরা তাওবাহ্: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৪৭ নং লাইন: | ৪৭ নং লাইন: | ||
*19. أَجَعَلْتُمْ سِقَايَةَ الْحَاجِّ وَعِمَارَةَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ كَمَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَجَاهَدَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ لَا يَسْتَوُونَ عِنْدَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ |
*19. أَجَعَلْتُمْ سِقَايَةَ الْحَاجِّ وَعِمَارَةَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ كَمَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَجَاهَدَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ لَا يَسْتَوُونَ عِنْدَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ |
||
*20. الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ ۚ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ |
*20. الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ ۚ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ |
||
*21 يُبَشِّرُهُمْ رَبُّهُمْ بِرَحْمَةٍ مِنْهُ وَرِضْوَانٍ وَجَنَّاتٍ لَهُمْ فِيهَا نَعِيمٌ مُقِيمٌ |
|||
=== ''বিসমিল্লাহ''-হীনতা === |
=== ''বিসমিল্লাহ''-হীনতা === |
||
এই সূরার বৈশিষ্ট্য হলো এর শুরুতে ''বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম'' লেখা হয় না। কারণ কোরআন শরীফের বিভিন্ন অংশ ২৩ বছরের দীর্ঘ পরিসরে অবতীর্ণ হয়েছিল। কখনও একটি পূর্ণাঙ্গ সূরাও ভেঙে ভেঙে অবতীর্ণ হতো। [[জিব্রাইল]] (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন। যখন ''বিসমিল্লাহ'' অবতীর্ণ হতো তখন বোঝা যেত, আগের সূরার অবতরণ শেষ হয়েছে। কিন্তু সূরা তওবা অবতরণে কোনো বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হয়নি এবং রাসুল(সা:)ও তা লিখে যেতে নির্দেশ দেননি। এই অবস্থায় রাসুল(সা:) মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তিতে খলীফা ওসমান গনী [রাঃ] বিসমিল্লাহ দেখতে না পেয়ে একে অন্য সূরার অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অনেকে একে [[আল আনফাল|সূরা আনফালের]] অংশ মনে করেন। তাই আয়াত-সংখ্যার দিক দিয়ে বেশি হওয়াসত্ত্বেয় সাবধানতার খাতিরে কোরআন সংকলনের সময় একে সূরা আনফালের পরে স্থান দেয়া হয়েছে।<ref name="green"/> |
এই সূরার বৈশিষ্ট্য হলো এর শুরুতে ''বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম'' লেখা হয় না। কারণ কোরআন শরীফের বিভিন্ন অংশ ২৩ বছরের দীর্ঘ পরিসরে অবতীর্ণ হয়েছিল। কখনও একটি পূর্ণাঙ্গ সূরাও ভেঙে ভেঙে অবতীর্ণ হতো। [[জিব্রাইল]] (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন। যখন ''বিসমিল্লাহ'' অবতীর্ণ হতো তখন বোঝা যেত, আগের সূরার অবতরণ শেষ হয়েছে। কিন্তু সূরা তওবা অবতরণে কোনো বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হয়নি এবং রাসুল(সা:)ও তা লিখে যেতে নির্দেশ দেননি। এই অবস্থায় রাসুল(সা:) মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তিতে খলীফা ওসমান গনী [রাঃ] বিসমিল্লাহ দেখতে না পেয়ে একে অন্য সূরার অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অনেকে একে [[আল আনফাল|সূরা আনফালের]] অংশ মনে করেন। তাই আয়াত-সংখ্যার দিক দিয়ে বেশি হওয়াসত্ত্বেয় সাবধানতার খাতিরে কোরআন সংকলনের সময় একে সূরা আনফালের পরে স্থান দেয়া হয়েছে।<ref name="green"/> |
১২:৩২, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রেণী | মাদানী |
---|---|
নামের অর্থ | অনুশোচনা |
অন্য নাম | আল-বারাহ্ (শাস্তি থেকে অব্যাহতি) |
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ৯ |
আয়াতের সংখ্যা | ১২৯ |
পারার ক্রম | ১০ থেকে ১১ |
মঞ্জিল নং | ১৯ থেকে ২১ |
রুকুর সংখ্যা | ১৬ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা আনফাল |
পরবর্তী সূরা → | সূরা ইউনুস |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
সূরা আত-তাওবাহ্, (আরবি: سورة التوبة, "অনুশোচনা"), যা সূরা বার'আহ বা বার'আত (প্রত্যাখ্যান) নামেও পরিচিত[১] মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের নবম সূরা। এই সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ১২৯ টি।[২] আরবি তওবা অর্থ ক্ষমা (Ultimatum) - একে সূরা তওবা বলা হয়, কারণ এতে মুসলমানদের তওবা কবুল হওয়ার বর্ণনা রয়েছে। সূরাটির অন্য নাম হলো বারা'আত - একে বারা'আত বলা হয় কারণ, এতে কাফেরদের তথা অবিশ্বাসীদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ ও তাদের ব্যাপারে দায়িত্ব-মুক্তির উল্লেখ আছে।
বৈশিষ্ট্য
উচ্চারণ ও বাংলা অনুবাদ
- 1. بَرَاءَةٌ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ إِلَى الَّذِينَ عَاهَدْتُمْ مِنَ الْمُشْرِكِينَ
- 2. فَسِيحُوا فِي الْأَرْضِ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَاعْلَمُوا أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِي اللَّهِ ۙ وَأَنَّ اللَّهَ مُخْزِي الْكَافِرِينَ
- 3. وَأَذَانٌ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ إِلَى النَّاسِ يَوْمَ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ أَنَّ اللَّهَ بَرِيءٌ مِنَ الْمُشْرِكِينَ ۙ وَرَسُولُهُ ۚ فَإِنْ تُبْتُمْ فَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ ۖ وَإِنْ تَوَلَّيْتُمْ فَاعْلَمُوا أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِي اللَّهِ ۗ وَبَشِّرِ الَّذِينَ كَفَرُوا بِعَذَابٍ أَلِيمٍ
- 4.إِلَّا الَّذِينَ عَاهَدْتُمْ مِنَ الْمُشْرِكِينَ ثُمَّ لَمْ يَنْقُصُوكُمْ شَيْئًا وَلَمْ يُظَاهِرُوا عَلَيْكُمْ أَحَدًا فَأَتِمُّوا إِلَيْهِمْ عَهْدَهُمْ إِلَىٰ مُدَّتِهِمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِينَ
- 5.فَإِذَا انْسَلَخَ الْأَشْهُرُ الْحُرُمُ فَاقْتُلُوا الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدْتُمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُوا لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ ۚ فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَخَلُّوا سَبِيلَهُمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَحِيمٌ
- 6.وَإِنْ أَحَدٌ مِنَ الْمُشْرِكِينَ اسْتَجَارَكَ فَأَجِرْهُ حَتَّىٰ يَسْمَعَ كَلَامَ اللَّهِ ثُمَّ أَبْلِغْهُ مَأْمَنَهُ ۚ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ قَوْمٌ لَا يَعْلَمُونَ
- 7.كَيْفَ يَكُونُ لِلْمُشْرِكِينَ عَهْدٌ عِنْدَ اللَّهِ وَعِنْدَ رَسُولِهِ إِلَّا الَّذِينَ عَاهَدْتُمْ عِنْدَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ ۖ فَمَا اسْتَقَامُوا لَكُمْ فَاسْتَقِيمُوا لَهُمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ الْمُتَّقِينَ
- 8.كَيْفَ وَإِنْ يَظْهَرُوا عَلَيْكُمْ لَا يَرْقُبُوا فِيكُمْ إِلًّا وَلَا ذِمَّةً ۚ يُرْضُونَكُمْ بِأَفْوَاهِهِمْ وَتَأْبَىٰ قُلُوبُهُمْ وَأَكْثَرُهُمْ فَاسِقُونَ
- 9.اشْتَرَوْا بِآيَاتِ اللَّهِ ثَمَنًا قَلِيلًا فَصَدُّوا عَنْ سَبِيلِهِ ۚ إِنَّهُمْ سَاءَ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ
- 10. لَا يَرْقُبُونَ فِي مُؤْمِنٍ إِلًّا وَلَا ذِمَّةً ۚ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْمُعْتَدُونَ
- 11.فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ ۗ وَنُفَصِّلُ الْآيَاتِ لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
- 12. وَإِنْ نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ مِنْ بَعْدِ عَهْدِهِمْ وَطَعَنُوا فِي دِينِكُمْ فَقَاتِلُوا أَئِمَّةَ الْكُفْرِ ۙ إِنَّهُمْ لَا أَيْمَانَ لَهُمْ لَعَلَّهُمْ يَنْتَهُونَ
- 13. أَلَا تُقَاتِلُونَ قَوْمًا نَكَثُوا أَيْمَانَهُمْ وَهَمُّوا بِإِخْرَاجِ الرَّسُولِ وَهُمْ بَدَءُوكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ ۚ أَتَخْشَوْنَهُمْ ۚ فَاللَّهُ أَحَقُّ أَنْ تَخْشَوْهُ إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
- 14. قَاتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ اللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنْصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُؤْمِنِينَ
- 15. وَيُذْهِبْ غَيْظَ قُلُوبِهِمْ ۗ وَيَتُوبُ اللَّهُ عَلَىٰ مَنْ يَشَاءُ ۗ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
- 16. أَمْ حَسِبْتُمْ أَنْ تُتْرَكُوا وَلَمَّا يَعْلَمِ اللَّهُ الَّذِينَ جَاهَدُوا مِنْكُمْ وَلَمْ يَتَّخِذُوا مِنْ دُونِ اللَّهِ وَلَا رَسُولِهِ وَلَا الْمُؤْمِنِينَ وَلِيجَةً ۚ وَاللَّهُ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ
- 17. مَا كَانَ لِلْمُشْرِكِينَ أَنْ يَعْمُرُوا مَسَاجِدَ اللَّهِ شَاهِدِينَ عَلَىٰ أَنْفُسِهِمْ بِالْكُفْرِ ۚ أُولَٰئِكَ حَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ وَفِي النَّارِ هُمْ خَالِدُونَ
- 18. إِنَّمَا يَعْمُرُ مَسَاجِدَ اللَّهِ مَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَأَقَامَ الصَّلَاةَ وَآتَى الزَّكَاةَ وَلَمْ يَخْشَ إِلَّا اللَّهَ ۖ فَعَسَىٰ أُولَٰئِكَ أَنْ يَكُونُوا مِنَ الْمُهْتَدِينَ
- 19. أَجَعَلْتُمْ سِقَايَةَ الْحَاجِّ وَعِمَارَةَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ كَمَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَجَاهَدَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ لَا يَسْتَوُونَ عِنْدَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
- 20. الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ ۚ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ
- 21 يُبَشِّرُهُمْ رَبُّهُمْ بِرَحْمَةٍ مِنْهُ وَرِضْوَانٍ وَجَنَّاتٍ لَهُمْ فِيهَا نَعِيمٌ مُقِيمٌ
বিসমিল্লাহ-হীনতা
এই সূরার বৈশিষ্ট্য হলো এর শুরুতে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লেখা হয় না। কারণ কোরআন শরীফের বিভিন্ন অংশ ২৩ বছরের দীর্ঘ পরিসরে অবতীর্ণ হয়েছিল। কখনও একটি পূর্ণাঙ্গ সূরাও ভেঙে ভেঙে অবতীর্ণ হতো। জিব্রাইল (আ:) তা কোথায় বসাতে হবে, তা বলে দিতেন। যখন বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হতো তখন বোঝা যেত, আগের সূরার অবতরণ শেষ হয়েছে। কিন্তু সূরা তওবা অবতরণে কোনো বিসমিল্লাহ অবতীর্ণ হয়নি এবং রাসুল(সা:)ও তা লিখে যেতে নির্দেশ দেননি। এই অবস্থায় রাসুল(সা:) মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তিতে খলীফা ওসমান গনী [রাঃ] বিসমিল্লাহ দেখতে না পেয়ে একে অন্য সূরার অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অনেকে একে সূরা আনফালের অংশ মনে করেন। তাই আয়াত-সংখ্যার দিক দিয়ে বেশি হওয়াসত্ত্বেয় সাবধানতার খাতিরে কোরআন সংকলনের সময় একে সূরা আনফালের পরে স্থান দেয়া হয়েছে।[৩]
যেহেতু অবতরণের সময়ই এর শুরুতে বিসমিল্লাহ ছিল না, তাই বিজ্ঞ 'আলেমদের বক্তব্য হলো, কেউ যদি সূরা আনফালের পরে সূরা তওবা পড়ে, তাহলে সে বিসমিল্লাহ পড়বে না; তবে কেউ যদি পরম্পরাহীনভাবে সূরা তওবাই প্রথমে পড়ে, তাহলে বিসমিল্লাহ জুড়ে নিবে। অনেকে বিসমিল্লাহ'র বদলে 'আঊযুবিল্লা-হি মিন না-র পড়ে থাকেন, যার কোনো ভিত্তি কোনো বিশুদ্ধ হাদিস থেকে প্রমাণিত নয়।[৩]
অবিশ্বাসীদের সাথে সম্পর্কের আলোচনা
সূরা তওবার সর্বত্র কিছু যুদ্ধ (মক্কা বিজয়, হোনাইন যুদ্ধ, তাবুক যুদ্ধ), যুদ্ধ সংক্রান্ত ঘটনাবলী এবং এসংক্রান্ত হুকুম, মাসায়েল ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে। এসকল যুদ্ধের প্রেক্ষিতে আরবের সকল গোত্রের সাথে সকল চুক্তি বাতিলের নির্দেশ আসে। আমিনউদ্ধৃতি ত্রুটি: শুরুর <ref>
ট্যাগটি সঠিক নয় বা ভুল নামে রয়েছে
তথ্যসূত্র
- ↑ Nasr, Seyyed Hossein (২০১৫)। The Study Qur'an। New York: HarperCollins। পৃষ্ঠা 503। আইএসবিএন 978-0-06-112586-7।
- ↑ পবিত্র কোরআনুল করীম (বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর) - মূল: তাফসীরে মা'আরেফুল ক্বোরআন, হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ শাফী'; অনুবাদ ও সম্পাদনা: মাওলানা মহিউদ্দীন খান। সউদী আরবের শাসক বাদশাহ ফাহদ ইবনে আবদুল আজীজের নির্দেশে ও পৃষ্ঠপোষকতায় মুদ্রিত।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;green
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
বহিঃসংযোগ
- সূরা আত-তাওবাহ্, quran.com এ বিভিন্ন ভাষার অনুবাদ সহ
- আবৃত্তি ইউটিউবে