নিয়ামত বিবির মাজার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
অ নেত্রকোণা বানান |
||
৫৫ নং লাইন: | ৫৫ নং লাইন: | ||
| known_for = |
| known_for = |
||
}} |
}} |
||
'''নিয়ামত বিবির মাজার বা দরগাহ''' [[ |
'''নিয়ামত বিবির মাজার বা দরগাহ''' [[নেত্রকোণা জেলা]]র [[কেন্দুয়া উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি প্রাচীন কবর ও বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রত্নস্থল। এটি [[রোয়াইলবাড়ি দূর্গ|রোয়াইলবাড়ি দূর্গের]] ভেতর অবস্থিত। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
||
৭১ নং লাইন: | ৭১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্থাপত্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্থাপত্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:নেত্রকোণা জেলার দর্শনীয় স্থান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:নেত্রকোণা জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]] |
২০:১৬, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নিয়ামত বিবির মাজার | |
---|---|
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থান | রোয়াইলবাড়ি দূর্গ |
ঠিকানা | কেন্দুয়া, নেত্রকোণা |
শহর | ময়মনসিংহ |
দেশ | বাংলাদেশ |
স্বত্বাধিকারী | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর |
কারিগরী বিবরণ | |
কাঠামোগত পদ্ধতি | সুলতানী আমলের স্থাপত্য রীতি |
উপাধি | প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা |
নিয়ামত বিবির মাজার বা দরগাহ নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন কবর ও বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রত্নস্থল। এটি রোয়াইলবাড়ি দূর্গের ভেতর অবস্থিত।
ইতিহাস
জনশ্রুতি অনুসারে নিয়ামত বিবি ছিলেন বিক্রমপুরের জমিদার কেদার রায়ের বোন। তার আসল নাম সুভাদ্রা।[১] তাকে শাসক ঈশাঁ খাঁ অপহরণ করেন ও পরবর্তীতে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তিনি নিয়ামত বিবি নামে পরিচিতি পান। নিয়ামত বিবির মাজার রোয়াইলবাড়ি দুর্গের সীমানা প্রাচীরের ভেতর দক্ষিণাংশে অবস্থিত। ১৯৯১-৯৩ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক দুর্গের ভেতর খনন কার্য পরিচালনার সময় এটি আবিষ্কৃত হয়।[২]
নিয়ামত বিবির মাজার ও এর সংলগ্ন দুর্গটি ৮০-এর দশকে আবিষ্কৃত হয়। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত পরাকীর্তি হিসেবে নথিভূক্ত করে।[৩]
অবকাঠামো
নিয়ামত বিবির কবরটি বর্তমানে একটি টিনের চালা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। দুপাশে তিনটি করে মোট ছয়টি পাথরের তৈরি খুঁটির উপর টিনের চালাটি স্থাপিত। এর নিচেই রয়েছে নিয়ামত বিবির কবর। মূল কবরটি সাধারণভাবে ইট ও পাথর ব্যবহার করে বাঁধাই করে রাখা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ মোঃ আবদুল ওয়াদুদ, খাজা আশরাফুল হক। "সুভদ্রা কাহিনী"। দৈনিক সমকাল।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "রোয়াইলবাড়ি দুর্গ"। দৈনিক জনকণ্ঠ।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "অপূর্ব স্থাপত্যশৈলির এক ঐতিহাসিক নিদর্শন কেন্দুয়ার রোয়াইলবাড়ি দুর্গ"। দৈনিক জনতা।